সে প্রথম প্রেম আমার নীলাঞ্জনা
নীলাঞ্জনা ঐ নীল নীল চোখে চেয়ে দেখো না, তোমার ঐ দুটি চোখে আমি হারিয়ে গেছি, বোঝাতে তো কিছু পারি না। শেখ ইশতিয়াকের গাওয়া ওই গানটির সার্থকতা কতখানি সেটা আজকের এই আয়োজনের মাধ্যমে পাঠকদের কাছে অনেকটাই পরিস্কার হবে।
হাজার কবিতা, বেকার সবই তা, তার কথা কেউ বলে না, সে প্রথম প্রেম আমার নীলাঞ্জনা। নীল চোখ নিয়ে কত কাব্য, কত গল্প। প্রেয়সীর নীল চোখের মায়াজাল, আহা! শুধু স্বপ্ন নয়। পৃথিবী বিখ্যাত নীল হরিন চোখের মায়াবিনীদের দেখে চলুন চোখটা জুড়িয়ে নেই ।
এলিজাবেথ টেলর: আকাশলীনা তুমি বল কিভাবে আমার শূন্য মনে সুখ ছড়ালে। আকাশের মতোই প্রশস্ত নীল দুটি চোখের অধিকারী অভিনেত্রী এলিজাবেথ টেলর। নীল নয়না এই অভিনেত্রী সংক্ষেপে লিজ টেলর নামেই পরিচিত। ১৯৩২ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০১১ সালের ২৩ মার্চ লসঅ্যাঞ্জেলেসে মৃত্যুবরণ করেন। ব্যক্তিজীবনে আটবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন লিজ টেলর। ক্লিওপেট্রা, কন্সপিরেটর, লাভ ইজ বেটার দ্যান এভার, এলিফ্যান্ট ওয়াক, ইভানহো সহ বহু ছবিতে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তী এই অভিনয় শিল্পী। লিজের সৌন্দর্য্য ছিল বিশ্ব বিদিত ও নন্দিত। সৌন্দর্য্যের কৃতিত্ব অনেকটাই দুটো অসাধারণ নীল চোখের।
ক্রিস্টিয়েনা অ্যাগুয়েরা: সুরঞ্জনা ঐখানে যেও নাকো তুমি। বল নাকো কথা ঐ যুবকের সাথে। সত্যিই যে কেউ পলকেই প্রেমে পড়ে যাবে ক্রিস্টিয়েনার চোখের। বিশ্ময়কর সুন্দর দুটো চোখের গর্বিত মালিক অভিনেত্রী ক্রিস্টিয়েনা। ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কে জন্মগ্রহণ করেন। ৩১ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়েনা অভিনয় করেছেন শার্ক টেল, শাইন এ লাইট, বার্লেসকো সহ আরো কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছেন।
স্কারলেট জোহানসন: আমেরিকান মডেল ও অভিনেত্রী স্কারলেট। ১৯৮৪ সালে নিউইয়র্কে জন্মগ্রহণ করেন। তিনিও আকাশের ঘন নীল নিজের দুচোখে ধারণ করেছেন। দ্য আইল্যান্ড, স্কুপ, দ্য ন্যানি ডায়েরিজ, দ্য প্রেস্টিজ. দ্য আয়রন ম্যান টু সহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করেছেন স্কারলেট জোহানসন। অপরুপ মোহময়ী দুটি চোখের কারণে স্কারলেট একেবারে স্বতন্ত্র।
চার্লিস থেরন: জন্মগ্রহণ করেছেন সাউথ আফ্রিকায়। ৩৭ বছর বয়সী থেরনের চোখ দুটো কাব্যের মতো ছন্দময়। চোখের দিকে তাকালে মন ভালো হয়ে যায়। প্রশান্তির হাওয়া খেলা করে ডে কারো চোখে মুখে। স্কাই-ব্লু চোখের এই অভিনেত্রী মনস্টার, সুইট নভেম্বর, সেলিব্রেটি, দ্য অ্যাস্ট্রোনটস্ ওয়াইফ, ট্রাপড্ সহ বহু ছবিতে অভিনয় করে সুনাম অর্জন করেছেন থেরন।
ঐশ্বরিয়া বচ্চন: ৩৮ বছর বয়সী ভারতীয় এই অভিনেত্রী ১৯৯৪ সালে বিশ্বসুন্দরীর খেতাব অর্জন করেছিলেন। কবি সাহিত্যিকরা তাদের লেখনিতে সুন্দর সুন্দর চোখের যেসব অপরুপ বর্ণনা দিয়েছেন সবগুলোই যেন খাটে ঐশ্বরিয়ার চোখের জন্য। উদার আকাশ আর অসীম মায়া চোখের একটু চাহনিতেই ঠিকড়ে পড়ে। এশিয়ানদের মধ্যে নীল চোখের অস্তিত্ব খুব দুর্লভ। ঐশ্বরিয়া সেই দুর্লভ ভাগ্যবানদের একজন।
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি: হলিউড সুপারস্টার জোলি জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৭৫ সালে লসঅ্যাঞ্জেলেসে। ৩৭ বছর বয়সী জোলির নীল চোখ দুটো দর্শক মনে আবেগের জাদু ছড়ায়। শুধু চোখের কারণের হয়ে উঠেছেন অসাধারণ সৌন্দর্য্যের অধিকারী। আলেকজান্ডার, মিঃ এন্ড মিঃ স্মিথ, ওয়ান্টেড, চ্যালেঞ্জিং, লারা ক্রফট সহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করেছেন জোলি।
সোফিয়া লরেন: ৭৭ বছর বয়সী নীল চোখের অধিকারী এই অভিনেত্রী জন্মগ্রহণ করেন ইতালির রোমে। সোফিয়া হলিউডের সর্বকালের সেরা জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী। দ্য ফেভারেট, আনা, পিলগ্রিম অব লাভ, দ্য রিভার গার্ল, লাকি টু বি এ ওম্যান, দ্য সান, ভার্ডিক্ট, ফাইভ মাইলস টু মিডনাইট- সহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করেছেন।
এলিজাবেথ টেলর: আকাশলীনা তুমি বল কিভাবে আমার শূন্য মনে সুখ ছড়ালে। আকাশের মতোই প্রশস্ত নীল দুটি চোখের অধিকারী অভিনেত্রী এলিজাবেথ টেলর। নীল নয়না এই অভিনেত্রী সংক্ষেপে লিজ টেলর নামেই পরিচিত। ১৯৩২ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০১১ সালের ২৩ মার্চ লসঅ্যাঞ্জেলেসে মৃত্যুবরণ করেন। ব্যক্তিজীবনে আটবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন লিজ টেলর। ক্লিওপেট্রা, কন্সপিরেটর, লাভ ইজ বেটার দ্যান এভার, এলিফ্যান্ট ওয়াক, ইভানহো সহ বহু ছবিতে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তী এই অভিনয় শিল্পী। লিজের সৌন্দর্য্য ছিল বিশ্ব বিদিত ও নন্দিত। সৌন্দর্য্যের কৃতিত্ব অনেকটাই দুটো অসাধারণ নীল চোখের।
ক্রিস্টিয়েনা অ্যাগুয়েরা: সুরঞ্জনা ঐখানে যেও নাকো তুমি। বল নাকো কথা ঐ যুবকের সাথে। সত্যিই যে কেউ পলকেই প্রেমে পড়ে যাবে ক্রিস্টিয়েনার চোখের। বিশ্ময়কর সুন্দর দুটো চোখের গর্বিত মালিক অভিনেত্রী ক্রিস্টিয়েনা। ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কে জন্মগ্রহণ করেন। ৩১ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়েনা অভিনয় করেছেন শার্ক টেল, শাইন এ লাইট, বার্লেসকো সহ আরো কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছেন।
স্কারলেট জোহানসন: আমেরিকান মডেল ও অভিনেত্রী স্কারলেট। ১৯৮৪ সালে নিউইয়র্কে জন্মগ্রহণ করেন। তিনিও আকাশের ঘন নীল নিজের দুচোখে ধারণ করেছেন। দ্য আইল্যান্ড, স্কুপ, দ্য ন্যানি ডায়েরিজ, দ্য প্রেস্টিজ. দ্য আয়রন ম্যান টু সহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করেছেন স্কারলেট জোহানসন। অপরুপ মোহময়ী দুটি চোখের কারণে স্কারলেট একেবারে স্বতন্ত্র।
চার্লিস থেরন: জন্মগ্রহণ করেছেন সাউথ আফ্রিকায়। ৩৭ বছর বয়সী থেরনের চোখ দুটো কাব্যের মতো ছন্দময়। চোখের দিকে তাকালে মন ভালো হয়ে যায়। প্রশান্তির হাওয়া খেলা করে ডে কারো চোখে মুখে। স্কাই-ব্লু চোখের এই অভিনেত্রী মনস্টার, সুইট নভেম্বর, সেলিব্রেটি, দ্য অ্যাস্ট্রোনটস্ ওয়াইফ, ট্রাপড্ সহ বহু ছবিতে অভিনয় করে সুনাম অর্জন করেছেন থেরন।
ঐশ্বরিয়া বচ্চন: ৩৮ বছর বয়সী ভারতীয় এই অভিনেত্রী ১৯৯৪ সালে বিশ্বসুন্দরীর খেতাব অর্জন করেছিলেন। কবি সাহিত্যিকরা তাদের লেখনিতে সুন্দর সুন্দর চোখের যেসব অপরুপ বর্ণনা দিয়েছেন সবগুলোই যেন খাটে ঐশ্বরিয়ার চোখের জন্য। উদার আকাশ আর অসীম মায়া চোখের একটু চাহনিতেই ঠিকড়ে পড়ে। এশিয়ানদের মধ্যে নীল চোখের অস্তিত্ব খুব দুর্লভ। ঐশ্বরিয়া সেই দুর্লভ ভাগ্যবানদের একজন।
অ্যাঞ্জেলিনা জোলি: হলিউড সুপারস্টার জোলি জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৭৫ সালে লসঅ্যাঞ্জেলেসে। ৩৭ বছর বয়সী জোলির নীল চোখ দুটো দর্শক মনে আবেগের জাদু ছড়ায়। শুধু চোখের কারণের হয়ে উঠেছেন অসাধারণ সৌন্দর্য্যের অধিকারী। আলেকজান্ডার, মিঃ এন্ড মিঃ স্মিথ, ওয়ান্টেড, চ্যালেঞ্জিং, লারা ক্রফট সহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করেছেন জোলি।
সোফিয়া লরেন: ৭৭ বছর বয়সী নীল চোখের অধিকারী এই অভিনেত্রী জন্মগ্রহণ করেন ইতালির রোমে। সোফিয়া হলিউডের সর্বকালের সেরা জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী। দ্য ফেভারেট, আনা, পিলগ্রিম অব লাভ, দ্য রিভার গার্ল, লাকি টু বি এ ওম্যান, দ্য সান, ভার্ডিক্ট, ফাইভ মাইলস টু মিডনাইট- সহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করেছেন।
No comments