কাদির খান রাজনীতিতে
আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে নামলেন পাকিস্তানের 'পরমাণু বোমার জনক' হিসেবে পরিচিত কাদির খান। তাঁর দলের নাম 'তেহরিক-ই-তাহাফুজ পাকিস্তান' (টিটিপি)। দেশের তরুণদের রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধিই এ দলের মূল লক্ষ্য। দেশজুড়ে প্রচারও শুরু করতে যাচ্ছে তারা।
প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারিকে নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের সঙ্গে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) নেতৃত্বাধীন সরকারের টানাপড়েনের মধ্যে গত সোমবার দ্য এঙ্প্রেস ট্রিবিউনকে কাদির খান তাঁর নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন।
পাকিস্তানে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনের আগে এ উদ্যোগ প্রসঙ্গে কাদির খান বলেন, 'তরুণদের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা তৈরিই টিটিপির লক্ষ্য। আমরা তাদের বোঝাতে চাই_কাদের ভোট দিতে হবে আর কাদের দেওয়া যাবে না। আমি দেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য আসন্ন নির্বাচনগুলোতে সৎ ব্যক্তিকে ভোট দেওয়ার জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানাব।'
কাদিরের দাবি, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি ক্ষমতাসীন পিপিপি এবং পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) নাম উল্লেখ করে বলেন, এদের আর ভোট দেওয়া যায় না। এ লক্ষ্যেই প্রচার চালাবেন তিনি। গত মাসেই টিটিপি গঠন করা হয়। জনপ্রিয়তার কারণেই তাঁর দল ব্যাপক জনসমর্থন পাবে বলে বিশ্লেষকরা মন্তব্য করলেও অনেকেই তাঁর রাজনীতির ময়দানে আসাকে দেখছেন আলোচনায় থাকার একটা লক্ষ্য হিসেবে।
পরমাণু বোমা তৈরির জন্য জনগণের মধ্যে তাঁর প্রতি ব্যাপক দুর্বলতা রয়েছে। তবে ২০০৪ সালে তাঁর বিরুদ্ধে পরমাণু-সংক্রান্ত তথ্য লিবিয়া ও উত্তর কোরিয়ায় পাচারের অভিযোগ ওঠে। সূত্র : টাইমস অফ ইন্ডিয়া।
পাকিস্তানে আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনের আগে এ উদ্যোগ প্রসঙ্গে কাদির খান বলেন, 'তরুণদের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা তৈরিই টিটিপির লক্ষ্য। আমরা তাদের বোঝাতে চাই_কাদের ভোট দিতে হবে আর কাদের দেওয়া যাবে না। আমি দেশের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য আসন্ন নির্বাচনগুলোতে সৎ ব্যক্তিকে ভোট দেওয়ার জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানাব।'
কাদিরের দাবি, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি ক্ষমতাসীন পিপিপি এবং পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) নাম উল্লেখ করে বলেন, এদের আর ভোট দেওয়া যায় না। এ লক্ষ্যেই প্রচার চালাবেন তিনি। গত মাসেই টিটিপি গঠন করা হয়। জনপ্রিয়তার কারণেই তাঁর দল ব্যাপক জনসমর্থন পাবে বলে বিশ্লেষকরা মন্তব্য করলেও অনেকেই তাঁর রাজনীতির ময়দানে আসাকে দেখছেন আলোচনায় থাকার একটা লক্ষ্য হিসেবে।
পরমাণু বোমা তৈরির জন্য জনগণের মধ্যে তাঁর প্রতি ব্যাপক দুর্বলতা রয়েছে। তবে ২০০৪ সালে তাঁর বিরুদ্ধে পরমাণু-সংক্রান্ত তথ্য লিবিয়া ও উত্তর কোরিয়ায় পাচারের অভিযোগ ওঠে। সূত্র : টাইমস অফ ইন্ডিয়া।
No comments