হিসাব মহানিয়ন্ত্রক হিসেবে নিয়োগ পেলেন ফিমার মহাপরিচালক
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবির মুখে শেষ পর্যন্ত ফিন্যানশিয়াল ম্যানেজমেন্ট একাডেমির (ফিমা) মহাপরিচালক (ডিজি) আবুল কাশেমকে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক (সিজিএ) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) আহমেদ আতাউল হাকিম গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক আদেশে এই নিয়োগ দেন।
তবে এই নিয়োগও অতিরিক্ত দায়িত্ব।
সরকারের আয়-ব্যয়ের তথ্য পাওয়া যায় যে হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে, সে কার্যালয়ের প্রধান পদটিতে সাড়ে সাত মাস ধরে স্থায়ী কাউকে নিয়োগ দেয়নি সরকার। এ নিয়ে সংস্থাটির দাপ্তরিক কাজেই শুধু বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছিল না, চরম হতাশা বিরাজ করছিল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে।
হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের বিদায়ী হিসাব মহানিয়ন্ত্রক সাহাদ চৌধুরীর চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত ১৫ জানুয়ারি। এর সাড়ে ছয় মাস পর হিসাব মহানিয়ন্ত্রক পদে গত ২৯ জুলাই অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মইনুল ইসলামকে তাঁর নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে নিয়োগ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
কিন্তু গতকাল সকালে বিসিএস অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস সমিতি, অডিট পরিষদ, অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস কর্মকর্তা পরিষদ ও অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস কর্মচারী পরিষদ সম্মিলিতভাবে সিএজি আহমেদ আতাউল হাকিমের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেয়। এতে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক পদে অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের কোনো কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানানো হয়। সিএজি তাঁদের আশ্বাস দেন এবং গতকালই নতুন নিয়োগের আদেশ দেন।
আহমেদ আতাউল হাকিম সাংবাদিকদের জানান, ‘অর্থ মন্ত্রণালয় যে নিয়োগ দিয়েছে তা যথাযথ হয়নি। কারণ, এটি অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের তফসিলভুক্ত পদ।’
সূত্র জানায়, অর্থ মন্ত্রণালয় হিসাব মহানিয়ন্ত্রক পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মইনুল ইসলামকে নিয়োগ দেওয়ার পরদিনই আহমেদ আতাউল হাকিম তা প্রত্যাহারের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। কিন্তু মন্ত্রণালয় সেটি আমলে নেয়নি।
টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে আবুল কাশেম গতকাল মঙ্গলবার প্রথম আলোকে জানান, তাঁকে সিজিএ পদে নিয়োগ দেওয়ার আদেশটি তিনি এখনো হাতে পাননি, তবে শুনেছেন। সত্যি সত্যিই এই দায়িত্ব পেলে সুচারুভাবে তা পালন করবেন বলে তিনি আশাবাদী বলে জানান।
সরকারের আয়-ব্যয়ের তথ্য পাওয়া যায় যে হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয় থেকে, সে কার্যালয়ের প্রধান পদটিতে সাড়ে সাত মাস ধরে স্থায়ী কাউকে নিয়োগ দেয়নি সরকার। এ নিয়ে সংস্থাটির দাপ্তরিক কাজেই শুধু বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছিল না, চরম হতাশা বিরাজ করছিল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে।
হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের বিদায়ী হিসাব মহানিয়ন্ত্রক সাহাদ চৌধুরীর চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে গত ১৫ জানুয়ারি। এর সাড়ে ছয় মাস পর হিসাব মহানিয়ন্ত্রক পদে গত ২৯ জুলাই অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মইনুল ইসলামকে তাঁর নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে নিয়োগ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়।
কিন্তু গতকাল সকালে বিসিএস অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস সমিতি, অডিট পরিষদ, অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস কর্মকর্তা পরিষদ ও অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস কর্মচারী পরিষদ সম্মিলিতভাবে সিএজি আহমেদ আতাউল হাকিমের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেয়। এতে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক পদে অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের কোনো কর্মকর্তাকে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানানো হয়। সিএজি তাঁদের আশ্বাস দেন এবং গতকালই নতুন নিয়োগের আদেশ দেন।
আহমেদ আতাউল হাকিম সাংবাদিকদের জানান, ‘অর্থ মন্ত্রণালয় যে নিয়োগ দিয়েছে তা যথাযথ হয়নি। কারণ, এটি অডিট অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ক্যাডারের তফসিলভুক্ত পদ।’
সূত্র জানায়, অর্থ মন্ত্রণালয় হিসাব মহানিয়ন্ত্রক পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে মইনুল ইসলামকে নিয়োগ দেওয়ার পরদিনই আহমেদ আতাউল হাকিম তা প্রত্যাহারের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। কিন্তু মন্ত্রণালয় সেটি আমলে নেয়নি।
টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে আবুল কাশেম গতকাল মঙ্গলবার প্রথম আলোকে জানান, তাঁকে সিজিএ পদে নিয়োগ দেওয়ার আদেশটি তিনি এখনো হাতে পাননি, তবে শুনেছেন। সত্যি সত্যিই এই দায়িত্ব পেলে সুচারুভাবে তা পালন করবেন বলে তিনি আশাবাদী বলে জানান।
No comments