ম্যাডোনার যে দশ গানে পৃথিবী মাতোয়ারা
যেসব শ্রোতা রক অ্যান্ড রোল পছন্দ করেন তাদের অনেকেরই প্রিয় শিল্পীর তালিকায় আছেন পপস্টার ম্যাডোনা। গান কি শুধু শোনার জিনিস! মোটেও তা কিন্তু নয়। ম্যাডোনা পৃথিবী মাতিয়েছেন তার অনন্য নৃত্যশৈলী দিয়েও। তার প্রতিটা গানেই থাকে ‘গান এবং নাচের’ অসাধারণ যুগলবন্দী।
যে গানগুলো দিয়ে ম্যাডোনা দুনিয়ার এ প্রান্ত থেকে সে প্রান্তের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন সেই গানগুলোর ভেতর থেকে শীর্ষ দশটি গান পাঠক আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি। ভোগ: ১৯৯০ সালের ২০ মার্চ ম্যাডোনার ‘আই এম ব্রেথলেস’ অ্যালবামটি মুক্তি পেয়েছিল। গানটির ধরণ আপবিট ডান্স পপ।
ট্রু ব্লু: ম্যাডোনার ট্রু ব্লু অ্যালবামটি অনেকটাই মেয়েলি চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ। টাইটেল গানের মধ্যে ফুটে উঠেছে ভালোবাসার কথা, স্বপ্নের কথা এবং একই সঙ্গে হতাশার। অ্যালবামটি ১৯৮৬ সালের জুন মাসে মুক্তি পেয়েছিল।
রে অব লাইট: ১৯৯৮ সালের ৩ মার্চ মুক্তি পেয়েছিল ম্যাডোনার ‘রে অব লাইট’ অ্যালবাম। এটি ম্যাডোনার সপ্তম স্টুডিও অ্যালবাম। সব শিল্পীরাই টাইটেল গানকে প্রায়োরিটি দিয়ে থাকেন। হাঁড়ির একটা ভাত টিপে সব ভাতের যেমন খবর পাওয়া যায় ঠিক তেমনই। তাইতো ম্যাডোনা জমকালো পরিবেশনায় ‘রে অব লাইট’ টাইটেল গানকে মাধুর্যমণ্ডিত করে তুলেছেন।
পাপা ডোন্ট প্রিচ: ‘ট্রু ব্লু’ অ্যালবামের এই ট্র্যাকটি দারুণ শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছিল। গানটিতে গতানুগতিকতার বাইরে অন্যরকম একটা আকুলতা প্রকাশ পেয়েছে। মানুষের হৃদয় জায়গা করে নেয়ার মতোই গান ‘পাপা ডোন্ট প্রিচ’।
ম্যাটারিয়াল গার্ল: ম্যাডোনার দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘লাইক এ ভার্জিন’ এর এই গানটি দুর্দান্ত সফল হয়েছিল। গানটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৮৫ সালের ৩০ জানুয়ারি। গানটির মুক্তির পর ব্যাপক সাড়া পান ম্যাডোনা এবং নিজেও ম্যাটারিয়াল গার্ল হিসেবে স্বীকৃতি পান।
লাইক এ ভার্জিন: আঙ্গিকের দিকে দিয়ে অ্যালবামের এই টাইটেল গানটি ম্যাডোনার প্রথম অ্যালবামের চেয়ে খুব একটা ভিন্নতর নয়। তারপরেও গানটি পৃথিবীময় ক্রেজে পরিণত হয়। রক অ্যান্ড রোলের জগতে শ্রোতারা সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করে ম্যাডোনাকে।
টেক এ বো: ৯০ এর দশকে আমেরিকায় এই গানটি ম্যাডোনার সেরা গানের স্বীকৃতি পায়। সপ্তাহের পর সপ্তাহ টপচার্ট দাপিয়ে বেড়ায়। ১৯৯৪ সালের ৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া ‘বেডটাইম স্টোরিজ’ অ্যালবামের দ্বিতীয় সিঙ্গেল গান এটি।
হলিউড: ‘হলিউড’ ম্যাডোনার ফোকপপ ঘরানার অ্যালবাম। হলিউডবাসীর লাইফস্টাইল গানে সুন্দরভাবে তুলে আনা হয়েছে। কিছুটা পরীক্ষনমূলক ছিল এই অ্যালবামের গানগুলো। অ্যালবামের গানগুলো নিয়ে সেসময়ের সমালোচকরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন।
লাইক এ প্রেয়ার: এই গানে ম্যাডোনার ক্যাথলিক ধ্যান-ধারণা উঠে এসেছে। ‘লাইক এ প্রেয়ার’ গানটি পপ-রক ঘরানার গান। প্রার্থনার ভেতরের আধ্যাতিকতা ও রহস্য অসম্ভব সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
এক্সপ্রেস ইউরসেলফ: ম্যাডোনার তুমুল জনপ্রিয় এই গানটি একটি আপবিট ডান্স পপ সং। এই গানে নানাবিধ ইন্সট্রুমেন্টাল আবহ তৈরি করা হয়েছে। যেমন ব্রাস, হাততালি, সেক্সোফোন, ড্রামবিট একসঙ্গে উপস্থাপন করা হয়েছে। সার্বিকভাবে সবার নিপুণ পরিচর্যায় মাদকতাময় পরিবেশ সৃষ্টি করেছে ‘এক্সপ্রেস ইউরসেলফ’ গানটি।
ট্রু ব্লু: ম্যাডোনার ট্রু ব্লু অ্যালবামটি অনেকটাই মেয়েলি চিন্তা-চেতনায় উদ্বুদ্ধ। টাইটেল গানের মধ্যে ফুটে উঠেছে ভালোবাসার কথা, স্বপ্নের কথা এবং একই সঙ্গে হতাশার। অ্যালবামটি ১৯৮৬ সালের জুন মাসে মুক্তি পেয়েছিল।
রে অব লাইট: ১৯৯৮ সালের ৩ মার্চ মুক্তি পেয়েছিল ম্যাডোনার ‘রে অব লাইট’ অ্যালবাম। এটি ম্যাডোনার সপ্তম স্টুডিও অ্যালবাম। সব শিল্পীরাই টাইটেল গানকে প্রায়োরিটি দিয়ে থাকেন। হাঁড়ির একটা ভাত টিপে সব ভাতের যেমন খবর পাওয়া যায় ঠিক তেমনই। তাইতো ম্যাডোনা জমকালো পরিবেশনায় ‘রে অব লাইট’ টাইটেল গানকে মাধুর্যমণ্ডিত করে তুলেছেন।
পাপা ডোন্ট প্রিচ: ‘ট্রু ব্লু’ অ্যালবামের এই ট্র্যাকটি দারুণ শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছিল। গানটিতে গতানুগতিকতার বাইরে অন্যরকম একটা আকুলতা প্রকাশ পেয়েছে। মানুষের হৃদয় জায়গা করে নেয়ার মতোই গান ‘পাপা ডোন্ট প্রিচ’।
ম্যাটারিয়াল গার্ল: ম্যাডোনার দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘লাইক এ ভার্জিন’ এর এই গানটি দুর্দান্ত সফল হয়েছিল। গানটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৮৫ সালের ৩০ জানুয়ারি। গানটির মুক্তির পর ব্যাপক সাড়া পান ম্যাডোনা এবং নিজেও ম্যাটারিয়াল গার্ল হিসেবে স্বীকৃতি পান।
লাইক এ ভার্জিন: আঙ্গিকের দিকে দিয়ে অ্যালবামের এই টাইটেল গানটি ম্যাডোনার প্রথম অ্যালবামের চেয়ে খুব একটা ভিন্নতর নয়। তারপরেও গানটি পৃথিবীময় ক্রেজে পরিণত হয়। রক অ্যান্ড রোলের জগতে শ্রোতারা সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করে ম্যাডোনাকে।
টেক এ বো: ৯০ এর দশকে আমেরিকায় এই গানটি ম্যাডোনার সেরা গানের স্বীকৃতি পায়। সপ্তাহের পর সপ্তাহ টপচার্ট দাপিয়ে বেড়ায়। ১৯৯৪ সালের ৬ ডিসেম্বর মুক্তি পাওয়া ‘বেডটাইম স্টোরিজ’ অ্যালবামের দ্বিতীয় সিঙ্গেল গান এটি।
হলিউড: ‘হলিউড’ ম্যাডোনার ফোকপপ ঘরানার অ্যালবাম। হলিউডবাসীর লাইফস্টাইল গানে সুন্দরভাবে তুলে আনা হয়েছে। কিছুটা পরীক্ষনমূলক ছিল এই অ্যালবামের গানগুলো। অ্যালবামের গানগুলো নিয়ে সেসময়ের সমালোচকরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন।
লাইক এ প্রেয়ার: এই গানে ম্যাডোনার ক্যাথলিক ধ্যান-ধারণা উঠে এসেছে। ‘লাইক এ প্রেয়ার’ গানটি পপ-রক ঘরানার গান। প্রার্থনার ভেতরের আধ্যাতিকতা ও রহস্য অসম্ভব সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
এক্সপ্রেস ইউরসেলফ: ম্যাডোনার তুমুল জনপ্রিয় এই গানটি একটি আপবিট ডান্স পপ সং। এই গানে নানাবিধ ইন্সট্রুমেন্টাল আবহ তৈরি করা হয়েছে। যেমন ব্রাস, হাততালি, সেক্সোফোন, ড্রামবিট একসঙ্গে উপস্থাপন করা হয়েছে। সার্বিকভাবে সবার নিপুণ পরিচর্যায় মাদকতাময় পরিবেশ সৃষ্টি করেছে ‘এক্সপ্রেস ইউরসেলফ’ গানটি।
No comments