হলমার্ক কেলেঙ্কারি-সোনালী ব্যাংকের আরো ২৯ কর্মকর্তাকে বরখাস্তের নির্দেশ
হলমার্ক কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে সোনালী ব্যাংকের আরো ২৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল রবিবার এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে সোনালী ব্যাংককে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এর আগে সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা সর্বশেষ নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উল্লিখিত দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। হলমার্ক কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে এর আগে দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে সোনালী ব্যাংক।
হলমার্কসহ ছয় প্রতিষ্ঠানকে একটি মাত্র শাখা থেকে তিন হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা বের করে নেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় প্রধান কার্যালয় থেকে রূপসী বাংলা শাখা পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ের ৩২ জন কর্মকর্তার জড়িত থাকার বিষয়টি সোনালী ব্যাংকের সর্বশেষ ফাংশনাল অডিটে বের হয়ে এসেছে। তবে ওই তালিকার দুজনকে আগেই বহিষ্কার করেছিল সোনালী ব্যাংক। গতকাল সকালে সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা ও অডিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে বাকি কর্মকর্তাদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পরপরই ২৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে সোনালী ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে অর্থ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং বিষয়টি আগামী ৩০ আগস্টের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে বলা হয়েছে।
জানা গেছে, কর্মরত ২৯ জনের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকুর রহমান, মাঈনুল হকসহ রূপসী বাংলা শাখার ৯ কর্মকর্তার নাম রয়েছে। অভিযুক্তদের আরেকজন হলেন সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবীর।
ইতিমধ্যে সোনালী ব্যাংক এ বিষয়ে কার্যক্রম শুরু করেছে বলেও জানা গেছে। সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রদীপ কুমার দত্ত গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা আমাদের কাজ শুরু করে দিয়েছি। দুজন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বিষয়টি তত্ত্বাবধায়ন করছেন। আমাদের হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি নিরীক্ষা প্রতিবেদন ও নিজস্ব দুটি প্রতিবেদন রয়েছে। এই তিন প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আমরা দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।'
হলমার্কসহ ছয় প্রতিষ্ঠানকে একটি মাত্র শাখা থেকে তিন হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা বের করে নেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় প্রধান কার্যালয় থেকে রূপসী বাংলা শাখা পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায়ের ৩২ জন কর্মকর্তার জড়িত থাকার বিষয়টি সোনালী ব্যাংকের সর্বশেষ ফাংশনাল অডিটে বের হয়ে এসেছে। তবে ওই তালিকার দুজনকে আগেই বহিষ্কার করেছিল সোনালী ব্যাংক। গতকাল সকালে সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তা ও অডিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে বাকি কর্মকর্তাদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পরপরই ২৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে সোনালী ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে অর্থ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং বিষয়টি আগামী ৩০ আগস্টের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে বলা হয়েছে।
জানা গেছে, কর্মরত ২৯ জনের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকুর রহমান, মাঈনুল হকসহ রূপসী বাংলা শাখার ৯ কর্মকর্তার নাম রয়েছে। অভিযুক্তদের আরেকজন হলেন সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবীর।
ইতিমধ্যে সোনালী ব্যাংক এ বিষয়ে কার্যক্রম শুরু করেছে বলেও জানা গেছে। সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রদীপ কুমার দত্ত গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা আমাদের কাজ শুরু করে দিয়েছি। দুজন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বিষয়টি তত্ত্বাবধায়ন করছেন। আমাদের হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি নিরীক্ষা প্রতিবেদন ও নিজস্ব দুটি প্রতিবেদন রয়েছে। এই তিন প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আমরা দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।'
No comments