হলমার্ক কেলেঙ্কারি- সোনালী ব্যাংকের ৩১ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্তের নির্দেশ
হলমার্ক কেলেঙ্কারির জন্য সোনালী ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের ৩১ জন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তাঁদের মধ্যে সোনালী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিকুর রহমান ও মাইনুল হক আছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক গতকাল রোববার সোনালী ব্যাংককে দেওয়া এক চিঠিতে এ নির্দেশ দিয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরখাস্ত করে ৩০ আগস্টের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে বলা হয়। একই সঙ্গে কার্যক্রমসংক্রান্ত নিরীক্ষা (ফাংশনাল অডিট) প্রতিবেদনের আলোকে জালিয়াতি ও অনিয়মের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দায়দায়িত্ব নিরূপণ করে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ফৌজদারি আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা (শেরাটন হোটেল) শাখায় সংগঠিত এ জালিয়াতির সঙ্গে তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ৩২ জন কর্মকর্তা জড়িত। ইতিমধ্যে রূপসী বাংলা শাখার ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে থাকা ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক এ কে এম আজিজুর রহমান ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির অবসরে গেছেন। এই অবস্থায় এখন আরও ২৯ জনকে সাময়িক বরখাস্ত করতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
দুই উপব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ এই ২৯ জন কর্মকর্তা হলেন: মহাব্যবস্থাপক ননী গোপাল নাথ, মীর মাহিদুর রহমান, নওশের আলী খন্দকার, মাহবুবুল হক, আলী হোসেন খান, উপমহাব্যবস্থাপক সবিতা সিরাজ, মোহাম্মদ মুসা, শেখ আলতাফ হোসেন, নেসার আহমেদ চৌধুরী, সহকারী মহাব্যবস্থাপক গোলাম নবী মল্লিক, আশরাফ আলী পাটোয়ারী, শাফিজ উদ্দিন আহমেদ, এজাজ আহমেদ, শামীম আখতার, ঊর্ধ্বতন নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াহেদ উদ্দিন আহমেদ, মুখলেসুর রহমান, শাহিদা খানম, নির্বাহী কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন, একরামুল হক মণ্ডল ও শাখা পরিদর্শক কামরুল হোসেন খান।
এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখার নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উজ্জ্বল কিশোর ধর, তুষার কান্তি দাশ, জেসমিন নাহার, মিহির চন্দ্র মজুমদার, কনিষ্ঠ কর্মকর্তা ওয়াকিলউদ্দিন আহমেদ ও কর্মকর্তা সাইদুর রহমানকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠিতে সাময়িক বরখাস্ত করা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রণয়ন করে চাকরি বিধি অনুযায়ী, শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। পাক্ষিক ভিত্তিতে এর অগ্রগতি বাংলাদেশ ব্যাংককে জানানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠি অনুযায়ী, জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের তিন হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা তছরুপ করা হয়েছে। শাখাপর্যায়ে এখতিয়ারবহির্ভূত কার্যকলাপে জড়িত ব্যক্তিদের পাশাপাশি জিএম অফিস ও প্রধান কার্যালয়ের শাখার কার্যক্রম নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা নির্বাহীদের যোগসাজশ বা কর্তব্যে গুরুতর অবহেলার কারণে বিপুল অঙ্কের এই জালিয়াতমূলক কার্যক্রম সংঘটিত হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা (শেরাটন হোটেল) শাখায় সংগঠিত এ জালিয়াতির সঙ্গে তৎকালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ৩২ জন কর্মকর্তা জড়িত। ইতিমধ্যে রূপসী বাংলা শাখার ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে থাকা ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক এ কে এম আজিজুর রহমান ও সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হুমায়ুন কবির অবসরে গেছেন। এই অবস্থায় এখন আরও ২৯ জনকে সাময়িক বরখাস্ত করতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
দুই উপব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ এই ২৯ জন কর্মকর্তা হলেন: মহাব্যবস্থাপক ননী গোপাল নাথ, মীর মাহিদুর রহমান, নওশের আলী খন্দকার, মাহবুবুল হক, আলী হোসেন খান, উপমহাব্যবস্থাপক সবিতা সিরাজ, মোহাম্মদ মুসা, শেখ আলতাফ হোসেন, নেসার আহমেদ চৌধুরী, সহকারী মহাব্যবস্থাপক গোলাম নবী মল্লিক, আশরাফ আলী পাটোয়ারী, শাফিজ উদ্দিন আহমেদ, এজাজ আহমেদ, শামীম আখতার, ঊর্ধ্বতন নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াহেদ উদ্দিন আহমেদ, মুখলেসুর রহমান, শাহিদা খানম, নির্বাহী কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন, একরামুল হক মণ্ডল ও শাখা পরিদর্শক কামরুল হোসেন খান।
এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখার নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুল মতিন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উজ্জ্বল কিশোর ধর, তুষার কান্তি দাশ, জেসমিন নাহার, মিহির চন্দ্র মজুমদার, কনিষ্ঠ কর্মকর্তা ওয়াকিলউদ্দিন আহমেদ ও কর্মকর্তা সাইদুর রহমানকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠিতে সাময়িক বরখাস্ত করা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রণয়ন করে চাকরি বিধি অনুযায়ী, শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। পাক্ষিক ভিত্তিতে এর অগ্রগতি বাংলাদেশ ব্যাংককে জানানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠি অনুযায়ী, জালিয়াতির মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের তিন হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা তছরুপ করা হয়েছে। শাখাপর্যায়ে এখতিয়ারবহির্ভূত কার্যকলাপে জড়িত ব্যক্তিদের পাশাপাশি জিএম অফিস ও প্রধান কার্যালয়ের শাখার কার্যক্রম নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা নির্বাহীদের যোগসাজশ বা কর্তব্যে গুরুতর অবহেলার কারণে বিপুল অঙ্কের এই জালিয়াতমূলক কার্যক্রম সংঘটিত হয়েছে।
No comments