কাপাসিয়া উপনির্বাচন-রিমির বিপক্ষে চাচা! by পার্থ প্রতীম ভট্টাচার্য্য
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থী হিসেবে গাজীপুর-৪ আসনে উপনির্বাচনে তাজউদ্দীন আহমদের মেয়ে সিমিন হোসেন রিমির নাম ঘোষণা করা হলেও নির্বাচনে অংশ নেবেন তাঁর চাচা আফসার উদ্দিন আহমেদও। বিরোধী দল বিএনপি এ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। মহাজোটের শরিক দল জাতীয় পার্টি উপনির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
তবে পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, শেষ পর্যন্ত লড়াই হবে চাচা-ভাতিজির মধ্যে।
গত শনিবার আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সভায় সিমিন হোসেন রিমিকে গাজীপুর-৪ আসনের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হয়। এক দিন পর গতকাল রবিবার আফসার উদ্দিন আহমেদও উপনির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। তিনি কালের কণ্ঠকে জানান, এলাকার জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার কারণে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
আফসার উদ্দিন দাবি করেন, পরিবারের পক্ষ থেকে প্রথমে তাঁকেই প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়। পরে এক দিনের মধ্যে দল ও পরিবারের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেন তিনি।
তাজউদ্দীনের পরিবারের প্রতি ওই এলাকার মানুষের আবেগ ও ভালোবাসার বিষয়টি মাথায় রেখে এ পরিবার থেকেই প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয় ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষমহল।
জানা গেছে, আফসার উদ্দিন আহমেদ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করলে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে তাঁর সঙ্গে কথা বলা হবে। এমনকি দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে দাঁড়ালে দল তাঁকে বহিষ্কারের মতো সিদ্ধান্তও নিতে পারে। উপনির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে সমন্বয়ের দায়িত্ব পাওয়া আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ জানান, এমন পরিস্থিতি হলে আফসার উদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
অ্যাডভোকেট আফসার উদ্দিন আহমেদ ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে এ আসন থেকে বিজয়ী হয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। ৯ মাসের মাথায় ভাষানটেক বস্তি উচ্ছেদের ঘটনায় সমালোচনার মুখে তিনি পদত্যাগ করেন। পরে পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০০১ ও ২০০৮ সালে তাঁর ভাতিজা তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ দলীয় মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য হন। তবে চলতি বছর সোহেল তাজের পদত্যাগের পর আফসার উদ্দিন আহমেদ আবার মাঠে নামেন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য।
গাজীপুরের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ এলাকার মানুষের সহানুভূতি দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের প্রতি। আফসার উদ্দিন আহমেদ এবং সিমিন হোসেন রিমি দুজনই একই পরিবারের হলেও সাধারণ মানুষের সমর্থন পাবেন তাজউদ্দীনের মেয়ে রিমি।
অন্যদিকে আফসার উদ্দিন আহমেদ দাবি করেন, এলাকার মানুষ মনে করে, ভাই সোহেল তাজ যেটা করেছেন, বোনও সেটাই করবেন। তা ছাড়া এলাকার মানুষ সোহেলকে পাশে পায়নি, রিমিকেও সার্বক্ষণিক পাবে না।
আলাপকালে আফসার উদ্দিন আহমেদ বলেন, 'সোহেল তাজ পদত্যাগ করার পর আমি এলাকা সামলাচ্ছি। আর পরিবারের সিদ্ধান্তও ছিল আমি নির্বাচন করব। জোহরা ভাবি নিজে আমার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। এখন আমার পক্ষে নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে যাওয়া সম্ভব নয়। কাপাসিয়ার জনগণকে আমি ছাড়তে পারি না।'
এদিকে গাজীপুর থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক শরীফ আহমেদ শামীম জানান, সিমিন হোসেন রিমি মনোনয়ন পাওয়ায় আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্য প্রার্থীরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক আমানত হোসেন খান বলেন, 'দলীয় মনোনয়ন সঠিক হয়েছে। এ জন্য আমি খুশি। প্রধানমন্ত্রী রিমি আপাকে মনোনয়ন দেওয়ায় আমি আর উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব না।'
মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্য নেতা আবদুর রশিদ সরকার বলেন, 'ভেবেছিলাম দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। পাই না পাই নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে নিজের যোগ্যতা তুলে ধরব। কিন্তু দলের কাছে মনোনয়ন চাওয়ার আগেই পার্লামেন্টারি বোর্ড সিমিন হোসেন রিমিকে মনোনয়ন দিয়েছে। নেত্রী রিমিকেই দিতেন। আমাদের ডেকে কথা শুনে দিলে ভালো লাগত। এ প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন দেওয়ায় আমি দুঃখ পেয়েছি।'
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী বলেন, 'দলীয় মনোনয়ন না পেলে আমি প্রার্থী হব না। দলের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে আমি আসন্ন নির্বাচনে রিমি আপার জন্য কাজ করে যাব।'
এদিকে সিমিন হোসেন রিমিকে বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেবে না জাতীয় পার্টি ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি। জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা বলেন, 'আমরা মহাজোটে থাকলেও কাপাসিয়ার উপনির্বাচনে লড়ব। সে জন্য আমি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।'
কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট আসাদুল্লাহ বাদল বলেন, 'অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী নির্বাচনে অংশ না নিলেও আমি নির্বাচনে আছি। বর্তমানে তাজউদ্দীন পরিবারের সদস্যদের প্রতি এলাকাবাসীর আগ্রহ কমে গেছে। তাই আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।'
এদিকে গতকাল সন্ধ্যায় গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসনের উপনির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি দলীয় মনোনয়নপত্রের ফরম সংগ্রহ করেছেন।
দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমণ্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন রিমি। আজ সোমবার রিমি ফরম জমা দেবেন বলে জানা গেছে। গতকাল পর্যন্ত আর কেউ এই আবেদনপত্র গ্রহণ করেননি।
রিমির আবেদনপত্র গ্রহণের সময় দলীয় নেতা তোফায়েল আহমেদ, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, এইচ টি ইমাম, আলাউদ্দিন আহমেদ, মাহবুব-উল-আলম হানিফ, বাহাউদ্দিন নাছিম, মৃণাল কান্তি দাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আজ সোমবার সিমিন হোসেন রিমিসহ গাজীপুর জেলা ও কাপাসিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, সব সহযোগী সংগঠনের জেলা-উপজেলা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, দলীয় সংসদ সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়ারম্যানরা গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। বিকেল ৫টায় এ সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপনির্বাচন বিষয়ে আলোচনা করবেন তাঁরা। এরপর অনুষ্ঠিত হবে দলের সংসদীয় বোর্ডের বৈঠক।
গত শনিবার আওয়ামী লীগের সংসদীয় বোর্ডের সভায় সিমিন হোসেন রিমিকে গাজীপুর-৪ আসনের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হয়। এক দিন পর গতকাল রবিবার আফসার উদ্দিন আহমেদও উপনির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। তিনি কালের কণ্ঠকে জানান, এলাকার জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার কারণে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
আফসার উদ্দিন দাবি করেন, পরিবারের পক্ষ থেকে প্রথমে তাঁকেই প্রার্থী হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়। পরে এক দিনের মধ্যে দল ও পরিবারের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেন তিনি।
তাজউদ্দীনের পরিবারের প্রতি ওই এলাকার মানুষের আবেগ ও ভালোবাসার বিষয়টি মাথায় রেখে এ পরিবার থেকেই প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয় ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষমহল।
জানা গেছে, আফসার উদ্দিন আহমেদ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে প্রার্থী ঘোষণা করলে ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে তাঁর সঙ্গে কথা বলা হবে। এমনকি দলের সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে দাঁড়ালে দল তাঁকে বহিষ্কারের মতো সিদ্ধান্তও নিতে পারে। উপনির্বাচনে দলের পক্ষ থেকে সমন্বয়ের দায়িত্ব পাওয়া আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ জানান, এমন পরিস্থিতি হলে আফসার উদ্দিনের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।
অ্যাডভোকেট আফসার উদ্দিন আহমেদ ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে এ আসন থেকে বিজয়ী হয়ে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী হয়েছিলেন। ৯ মাসের মাথায় ভাষানটেক বস্তি উচ্ছেদের ঘটনায় সমালোচনার মুখে তিনি পদত্যাগ করেন। পরে পরিবারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০০১ ও ২০০৮ সালে তাঁর ভাতিজা তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ দলীয় মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য হন। তবে চলতি বছর সোহেল তাজের পদত্যাগের পর আফসার উদ্দিন আহমেদ আবার মাঠে নামেন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য।
গাজীপুরের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এ এলাকার মানুষের সহানুভূতি দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের প্রতি। আফসার উদ্দিন আহমেদ এবং সিমিন হোসেন রিমি দুজনই একই পরিবারের হলেও সাধারণ মানুষের সমর্থন পাবেন তাজউদ্দীনের মেয়ে রিমি।
অন্যদিকে আফসার উদ্দিন আহমেদ দাবি করেন, এলাকার মানুষ মনে করে, ভাই সোহেল তাজ যেটা করেছেন, বোনও সেটাই করবেন। তা ছাড়া এলাকার মানুষ সোহেলকে পাশে পায়নি, রিমিকেও সার্বক্ষণিক পাবে না।
আলাপকালে আফসার উদ্দিন আহমেদ বলেন, 'সোহেল তাজ পদত্যাগ করার পর আমি এলাকা সামলাচ্ছি। আর পরিবারের সিদ্ধান্তও ছিল আমি নির্বাচন করব। জোহরা ভাবি নিজে আমার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। এখন আমার পক্ষে নির্বাচনের মাঠ থেকে সরে যাওয়া সম্ভব নয়। কাপাসিয়ার জনগণকে আমি ছাড়তে পারি না।'
এদিকে গাজীপুর থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক শরীফ আহমেদ শামীম জানান, সিমিন হোসেন রিমি মনোনয়ন পাওয়ায় আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্য প্রার্থীরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক আমানত হোসেন খান বলেন, 'দলীয় মনোনয়ন সঠিক হয়েছে। এ জন্য আমি খুশি। প্রধানমন্ত্রী রিমি আপাকে মনোনয়ন দেওয়ায় আমি আর উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব না।'
মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্য নেতা আবদুর রশিদ সরকার বলেন, 'ভেবেছিলাম দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। পাই না পাই নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে নিজের যোগ্যতা তুলে ধরব। কিন্তু দলের কাছে মনোনয়ন চাওয়ার আগেই পার্লামেন্টারি বোর্ড সিমিন হোসেন রিমিকে মনোনয়ন দিয়েছে। নেত্রী রিমিকেই দিতেন। আমাদের ডেকে কথা শুনে দিলে ভালো লাগত। এ প্রক্রিয়ায় মনোনয়ন দেওয়ায় আমি দুঃখ পেয়েছি।'
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী বলেন, 'দলীয় মনোনয়ন না পেলে আমি প্রার্থী হব না। দলের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে আমি আসন্ন নির্বাচনে রিমি আপার জন্য কাজ করে যাব।'
এদিকে সিমিন হোসেন রিমিকে বিনা চ্যালেঞ্জে ছেড়ে দেবে না জাতীয় পার্টি ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি। জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা বলেন, 'আমরা মহাজোটে থাকলেও কাপাসিয়ার উপনির্বাচনে লড়ব। সে জন্য আমি জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি।'
কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট আসাদুল্লাহ বাদল বলেন, 'অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী নির্বাচনে অংশ না নিলেও আমি নির্বাচনে আছি। বর্তমানে তাজউদ্দীন পরিবারের সদস্যদের প্রতি এলাকাবাসীর আগ্রহ কমে গেছে। তাই আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।'
এদিকে গতকাল সন্ধ্যায় গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসনের উপনির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি দলীয় মনোনয়নপত্রের ফরম সংগ্রহ করেছেন।
দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমণ্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে মনোনয়ন ফরম কিনেছেন রিমি। আজ সোমবার রিমি ফরম জমা দেবেন বলে জানা গেছে। গতকাল পর্যন্ত আর কেউ এই আবেদনপত্র গ্রহণ করেননি।
রিমির আবেদনপত্র গ্রহণের সময় দলীয় নেতা তোফায়েল আহমেদ, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, এইচ টি ইমাম, আলাউদ্দিন আহমেদ, মাহবুব-উল-আলম হানিফ, বাহাউদ্দিন নাছিম, মৃণাল কান্তি দাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আজ সোমবার সিমিন হোসেন রিমিসহ গাজীপুর জেলা ও কাপাসিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, সব সহযোগী সংগঠনের জেলা-উপজেলা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক, দলীয় সংসদ সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়ারম্যানরা গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। বিকেল ৫টায় এ সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপনির্বাচন বিষয়ে আলোচনা করবেন তাঁরা। এরপর অনুষ্ঠিত হবে দলের সংসদীয় বোর্ডের বৈঠক।
No comments