মেডিকেল কলেজে ভর্তি- হাইকোর্টের বিভক্ত আদেশ
ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে চলতি শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশনা চেয়ে করা আবেদনে বিভক্ত আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। গতকাল সোমবার বিচারপতি কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চে এ বিভক্ত
আদেশ দেওয়া হয়। জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবেদন মঞ্জুর করেন। তবে অপর বিচারপতি আবেদনটি খারিজ করে দেন।
পরে আবেদনকারী সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ জানান, এখন বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। তিনি বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য তৃতীয় বেঞ্চে পাঠাবেন।
এর আগে ইউনুস আলী আকন্দের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ১৪ আগস্ট হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ জিপিএর ভিত্তিতে ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেলে ভর্তির সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় রিট আবেদনকারী পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশনা চেয়ে ২৩ আগস্ট আবেদনটি দাখিল করেন। গতকাল আবেদনের ওপর শুনানি হয়।
আদালতে আবেদনকারী নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একরামুল হক। পরে একরামুল হক প্রথম আলোকে বলেন, শুনানি নিয়ে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবেদন মঞ্জুর করে আগের নিয়মে পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু অপর বিচারপতি ভিন্নমত পোষণ করে তা খারিজ করে দেন।
এদিকে জুনায়েদ রহমান নামের মেডিকেলে ভর্তি-ইচ্ছুক এক শিক্ষার্থীর বাবা ডা. এ কে মিজানুর রহমানের করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছেন একই বেঞ্চ। জিপিএর ভিত্তিতে চলতি শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। আদালতে রিটকারীর পক্ষে জমির উদ্দিন সরকার, ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও মো. নজরুল ইসলাম খান মামলা পরিচালনা করেন।
নজরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে স্বাস্থ্যসচিব, শিক্ষাসচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
পরে আবেদনকারী সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ জানান, এখন বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। তিনি বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য তৃতীয় বেঞ্চে পাঠাবেন।
এর আগে ইউনুস আলী আকন্দের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ১৪ আগস্ট হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ জিপিএর ভিত্তিতে ২০১২-১৩ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেলে ভর্তির সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন। এরই ধারাবাহিকতায় রিট আবেদনকারী পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরুর নির্দেশনা চেয়ে ২৩ আগস্ট আবেদনটি দাখিল করেন। গতকাল আবেদনের ওপর শুনানি হয়।
আদালতে আবেদনকারী নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একরামুল হক। পরে একরামুল হক প্রথম আলোকে বলেন, শুনানি নিয়ে জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আবেদন মঞ্জুর করে আগের নিয়মে পরীক্ষা নেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু অপর বিচারপতি ভিন্নমত পোষণ করে তা খারিজ করে দেন।
এদিকে জুনায়েদ রহমান নামের মেডিকেলে ভর্তি-ইচ্ছুক এক শিক্ষার্থীর বাবা ডা. এ কে মিজানুর রহমানের করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছেন একই বেঞ্চ। জিপিএর ভিত্তিতে চলতি শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। আদালতে রিটকারীর পক্ষে জমির উদ্দিন সরকার, ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও মো. নজরুল ইসলাম খান মামলা পরিচালনা করেন।
নজরুল ইসলাম খান প্রথম আলোকে বলেন, এক সপ্তাহের মধ্যে স্বাস্থ্যসচিব, শিক্ষাসচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
No comments