সুমাইয়া শিমুর একযুগ by কামরুজ্জামান মিলু
ছোটপর্দার দর্শক নন্দিত অভিনেত্রী শিমু। অভিনয়ে পার করেছেন একযুগ। যে কোনো চরিত্রে মানানসই অভিনয় তাকে করে তুলেছে সময়ের চাহিদা সম্পন্ন অভিনেত্রী। সমসাময়িক অন্যদের মত একসঙ্গে খুব বেশি কাজ তিনি কখনোই করেন না। বৈচিত্রময় চরিত্রে অভিনয়ের প্রতিই তার ঝোঁক বেশি।
এবার ঈদেও সুমাইয়া শিমুর বেশ কয়েকটি নাটক প্রচারিত হয়েছে বিভিন্ন টিভি চ্যানেল। বাংলানিউজ শুরুতেই তার কাছে জানতে চাইলো ঈদের নাটকে রেসপন্স প্রসঙ্গে।
সুমাইয়া শিমু বললেন, “আমি অন্যদের তুলনায় অনেক কম কাজ করেছি। তবে অনেক ভালো রেসপন্স পেয়েছি। বিশেষ করে তুহিন অবন্তের ‘মনোবাসিতাল’ ও সাইদুর রহমান রাসেলের ‘মধুরা’ নাটকে অভিনয় করে দারুণ সাড়া পেয়েছি। এছাড়াও গত ২৬ আগস্ট বাংলাভিশনে প্রচার হয়েছে কবি নজরুলের গল্প অবলম্বনে কাওনাইন সৌরভের নাটক ‘অভিমানিনী’। এ নাটকে ‘শ্যামা’ চরিত্রে অভিনয় করেছি আমি। এ নাটকটিরও ভালো রেসপন্স পেয়েছি।”
ঈদের পর আবার নতুন কাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন শিমু। অভিনয় করছেন পান্থ শাহরিয়ারের রচনা ও রুলিন রহমানের পরিচালনায় ‘স্বর্গ’, তানভির খানের পরিচালনায় ‘জলকনা’, চয়নিকা চৌধুরীর ‘জীবনের উল্টোপাতা’সহ আরও কয়েকটি নাটকে।
মিডিয়ায় কাজের ব্যস্ততায় অনেকেই একাডেমিক পড়াশোনা চালিয়ে যেতে না পারলেও সুমাইয়া শিমু আলাদা। একাডেমিক পরীক্ষায় সবসময় ভালো রেজাল্ট করা সুমাইয়া শিমু বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নাটক ও নাট্যতত্ত্বে পিএইচডি করছেন।
একাডেমিক পড়াশোনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি অভিনয়ের পাশাপাশি পড়াশোনাকেও সমান গুরুত্ব দিয়ে আসছি সবসময়। এজন্য হয়ত আমি অনেকের মত বেশি কাজ করতে পারি না। এ নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। কারণ, আমি মনে করি, পড়াশোনা আমার জীবনের আরেকটি অংশ।”
আজকের এ সুমাইয়া শিমুর অবস্থান এক দিনে তৈরি হয় নি। এজন্য অনেক কষ্ট করতে হয়েছে তাকে। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই শিডিউলের প্রতি তিনি ভীষণ সচেতন। সময় মতো শুটিংয়ে আসার সুনাম আছে তার।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি কখনো চাই না, আমার কারণে অন্যরা অসুবিধায় পড়ুক। তাই সময় মেনে চলার চেষ্টা করেছি সবসময়। দেখতে দেখতে ক্যারিয়ারের একযুগ পূর্ণ করেছি। শুরুতে হয়তো আমি নিজের পছন্দমতো চরিত্র বা গল্পে কাজ করতে পারি নি। লম্বা একটা সময় পেরিয়ে আসার পর এখন আমি কাজ করার আগে অনেক চিন্তা-ভাবনা করি। একসঙ্গে অনেক কাজ না করে পছন্দের চরিত্রেই এখন কেবল আমি অভিনয় করছি।”
সুমাইয়া শিমু জানান, তার অভিনয় জীবনের টার্নিং পয়েন্ট হলো দীর্ঘ ধারাবাহিক ‘স্বপ্নচুড়া’। পাশাপাশি একুশে টেলিভিশনে প্রচারিত ‘ললিতা’, ‘হাউসফুল’, ‘এফএনএফ’ প্রভৃতি নাটকে অভিনয় করে দর্শকদের খুব কাছে পৌছে যেতে পেরেছেন।
বর্তমানে দেশ টিভিতে প্রচারিত রেদওয়ান রনির পরিচালনায় ধারাবাহিক নাটক ‘রেডিও চকলেট’-এ অভিনয় করছেন সুমাইয়া শিমু। এ নাটকে একটি রেডিও স্টেশনে ‘হেড অব নিউজ’ চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি।
এ নাটকে অভিনয় প্রসঙ্গে সুমাইয়া শিমু বলেন, “আমাদের চেনাজানা চরিত্রটির বাইরে এটি একটি অন্যরকম চরিত্র। এরকম চ্যালেঞ্জিং চরিত্রেই আমার কাজ করতে বেশি ভালো লাগে।”
সুমাইয়া শিমুর সমসাময়িক প্রায় সব অভিনেতা-অভিনেত্রীই এখন সংসার করছেন। কাজেই তার বিয়ের সানাই বাজার অপেক্ষায় আছে তার অনেক ভক্ত-অনুরাগী।
এ প্রসঙ্গে শিমুর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলানিউজকে তিনি বলেন, “আসলে অভিনয় আর পড়াশোনার প্রতি বেশি মনোযোগ দিতে গিয়ে প্রেম বা বিয়ে নিয়ে ভাবার সময় পাই নি। কবে বিয়ে করবো তা আমি বলতে পারছি না। তবে একটা ব্যাপার নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, আমি পরিবারের সিদ্ধান্তেই বিয়ে করবো। আমার বিয়ের ভাবনাটা আমি পুরোপুরি পরিবারের উপরই ছেড়ে দিয়েছি।”
সুমাইয়া শিমু বললেন, “আমি অন্যদের তুলনায় অনেক কম কাজ করেছি। তবে অনেক ভালো রেসপন্স পেয়েছি। বিশেষ করে তুহিন অবন্তের ‘মনোবাসিতাল’ ও সাইদুর রহমান রাসেলের ‘মধুরা’ নাটকে অভিনয় করে দারুণ সাড়া পেয়েছি। এছাড়াও গত ২৬ আগস্ট বাংলাভিশনে প্রচার হয়েছে কবি নজরুলের গল্প অবলম্বনে কাওনাইন সৌরভের নাটক ‘অভিমানিনী’। এ নাটকে ‘শ্যামা’ চরিত্রে অভিনয় করেছি আমি। এ নাটকটিরও ভালো রেসপন্স পেয়েছি।”
ঈদের পর আবার নতুন কাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন শিমু। অভিনয় করছেন পান্থ শাহরিয়ারের রচনা ও রুলিন রহমানের পরিচালনায় ‘স্বর্গ’, তানভির খানের পরিচালনায় ‘জলকনা’, চয়নিকা চৌধুরীর ‘জীবনের উল্টোপাতা’সহ আরও কয়েকটি নাটকে।
মিডিয়ায় কাজের ব্যস্ততায় অনেকেই একাডেমিক পড়াশোনা চালিয়ে যেতে না পারলেও সুমাইয়া শিমু আলাদা। একাডেমিক পরীক্ষায় সবসময় ভালো রেজাল্ট করা সুমাইয়া শিমু বর্তমানে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নাটক ও নাট্যতত্ত্বে পিএইচডি করছেন।
একাডেমিক পড়াশোনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি অভিনয়ের পাশাপাশি পড়াশোনাকেও সমান গুরুত্ব দিয়ে আসছি সবসময়। এজন্য হয়ত আমি অনেকের মত বেশি কাজ করতে পারি না। এ নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। কারণ, আমি মনে করি, পড়াশোনা আমার জীবনের আরেকটি অংশ।”
আজকের এ সুমাইয়া শিমুর অবস্থান এক দিনে তৈরি হয় নি। এজন্য অনেক কষ্ট করতে হয়েছে তাকে। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই শিডিউলের প্রতি তিনি ভীষণ সচেতন। সময় মতো শুটিংয়ে আসার সুনাম আছে তার।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমি কখনো চাই না, আমার কারণে অন্যরা অসুবিধায় পড়ুক। তাই সময় মেনে চলার চেষ্টা করেছি সবসময়। দেখতে দেখতে ক্যারিয়ারের একযুগ পূর্ণ করেছি। শুরুতে হয়তো আমি নিজের পছন্দমতো চরিত্র বা গল্পে কাজ করতে পারি নি। লম্বা একটা সময় পেরিয়ে আসার পর এখন আমি কাজ করার আগে অনেক চিন্তা-ভাবনা করি। একসঙ্গে অনেক কাজ না করে পছন্দের চরিত্রেই এখন কেবল আমি অভিনয় করছি।”
সুমাইয়া শিমু জানান, তার অভিনয় জীবনের টার্নিং পয়েন্ট হলো দীর্ঘ ধারাবাহিক ‘স্বপ্নচুড়া’। পাশাপাশি একুশে টেলিভিশনে প্রচারিত ‘ললিতা’, ‘হাউসফুল’, ‘এফএনএফ’ প্রভৃতি নাটকে অভিনয় করে দর্শকদের খুব কাছে পৌছে যেতে পেরেছেন।
বর্তমানে দেশ টিভিতে প্রচারিত রেদওয়ান রনির পরিচালনায় ধারাবাহিক নাটক ‘রেডিও চকলেট’-এ অভিনয় করছেন সুমাইয়া শিমু। এ নাটকে একটি রেডিও স্টেশনে ‘হেড অব নিউজ’ চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি।
এ নাটকে অভিনয় প্রসঙ্গে সুমাইয়া শিমু বলেন, “আমাদের চেনাজানা চরিত্রটির বাইরে এটি একটি অন্যরকম চরিত্র। এরকম চ্যালেঞ্জিং চরিত্রেই আমার কাজ করতে বেশি ভালো লাগে।”
সুমাইয়া শিমুর সমসাময়িক প্রায় সব অভিনেতা-অভিনেত্রীই এখন সংসার করছেন। কাজেই তার বিয়ের সানাই বাজার অপেক্ষায় আছে তার অনেক ভক্ত-অনুরাগী।
এ প্রসঙ্গে শিমুর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলানিউজকে তিনি বলেন, “আসলে অভিনয় আর পড়াশোনার প্রতি বেশি মনোযোগ দিতে গিয়ে প্রেম বা বিয়ে নিয়ে ভাবার সময় পাই নি। কবে বিয়ে করবো তা আমি বলতে পারছি না। তবে একটা ব্যাপার নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, আমি পরিবারের সিদ্ধান্তেই বিয়ে করবো। আমার বিয়ের ভাবনাটা আমি পুরোপুরি পরিবারের উপরই ছেড়ে দিয়েছি।”
No comments