পীরগাছায় সেতুর অভাবে দুই লক্ষাধিক মানুষের ভোগান্তি
রংপুরের পীরগাছা উপজেলার তালুক ইসাদ-ওকরাবাড়ী সড়কের গোড়ঘাটে আলাইকুড়ি নদীর ওপর একটি সেতুর অভাবে পীরগাছা ও মিঠাপুকুর উপজেলার ৪০ গ্রামের দুই লক্ষাধিক মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, তালুক ইসাদ গ্রামের গোড়ঘাটে ৩০ মিটার দীর্ঘ একটি সেতুর অভাবে পীরগাছার তালুক ইসাদ, মাইটাল,
ফকিরটারী, নগরজিৎপুর, খামারটারী, আটষট্টিপাড়া, কুটিপাড়া ও অনন্তরাম এবং মিঠাপুকুর উপজেলার ভাংনি, ঠাকুরবাড়ী, হুলাশুগঞ্জ, পায়রাবন্দ, কোমরগঞ্জ, জায়গীরহাট, তাজপুরসহ ৪০টি গ্রামের দুই লক্ষাধিক মানুষ যাতায়াতে সারা বছরই ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। বর্ষাকালে ভোগান্তির এই মাত্রা বেড়ে যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, এলাকাবাসীর চাঁদায় সেখানে নির্মিত একটি বাঁশের সাঁকো দিয়ে মানুষ ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। তালুক ইসাদ গ্রামের কৃষক ফজর আলী, আবদুল কাদের ও হাজি মফিজ উদ্দিন জানান, এখানে একটি সেতু না থাকায় ভারী যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এ কারণে কৃষকেরা কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না।
পীরগাছা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আফছার আলী জানান, এখানে একটি সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হলেও কোনো কাজ হচ্ছে না। উপজেলা প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সেতু নির্মাণে এলাকাবাসীর কোনো আবেদন আমরা এখনো পাইনি। তারা আবেদন করলে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।’
সরেজমিনে দেখা যায়, এলাকাবাসীর চাঁদায় সেখানে নির্মিত একটি বাঁশের সাঁকো দিয়ে মানুষ ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। তালুক ইসাদ গ্রামের কৃষক ফজর আলী, আবদুল কাদের ও হাজি মফিজ উদ্দিন জানান, এখানে একটি সেতু না থাকায় ভারী যানবাহন চলাচল করতে পারে না। এ কারণে কৃষকেরা কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না।
পীরগাছা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আফছার আলী জানান, এখানে একটি সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হলেও কোনো কাজ হচ্ছে না। উপজেলা প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম বলেন, ‘সেতু নির্মাণে এলাকাবাসীর কোনো আবেদন আমরা এখনো পাইনি। তারা আবেদন করলে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।’
No comments