জায়গা বাঁচান অন্দরে by শারমিন নাহার
নাগরিক জীবন মানেই এখন যেন ছোট একচিলতে ফ্ল্যাটবাড়ি; যেখানে নিজের প্রয়োজনীয় সব আসবাব রাখাই খানিকটা সমস্যা। তবে একটু বুদ্ধি করে অন্দর সাজালে অল্প জায়গাতেই প্রয়োজনীয় সবকিছু রাখা সম্ভব।
এ ক্ষেত্রে বিল্ট-ইন কেবিনেটের ব্যবহার জায়গা সাশ্রয়ে বড় ভূমিকা পালন করে।
এ ক্ষেত্রে বিল্ট-ইন কেবিনেটের ব্যবহার জায়গা সাশ্রয়ে বড় ভূমিকা পালন করে।
এসব কেবিনেট কোনো আলাদা আসবাব হিসেবে নয়, দেয়ালের মতোই ব্যবহার করা হয়।
অন্দরসজ্জার প্রতিষ্ঠান এক্সটেরিয়র ইন্টেরিয়রের ডিজাইনার
কাজী চেমন আফরোজ নিজের বাড়িতে অন্দরসজ্জার ক্ষেত্রে এমন কেবিনেটের ব্যবহার করেছেন।
তিনি বলেন, ‘বিল্ট-ইন কেবিনেট যেহেতু দেয়ালের ভেতরে বসানো হয়, তাই আলাদা করে বাড়তি আসবাবের ঝক্কি পোহাতে হয় না। বসার ঘরে, খাবার ঘরে, শোবার ঘরে কিংবা হেঁশেলে চাইলে এমন কেবিনেটের ব্যবহার করা যায়। বসার ঘরে টিভি রাখার জন্য আলাদা ভারী ট্রলি না রেখে দেয়ালে টিভি ইউনিট করা যেতে পারে। আর শোপিস রাখতে আলাদা শোকেস না রেখে এগুলো টিভি ইউনিটের নিচে রাখা যায়। চাইলে বই রাখার জন্য কাচ দিয়ে একটা তাক করা যায়।’
খাবার ঘরে তৈজসপত্র রাখার জন্য কেবিনেট তৈরি করে নেওয়া যায়। আবার বেসিনের নিচের অংশটুকুর ব্যবহার করা যায় কেবিনেট তৈরি করে। এতে প্রসাধনী, তোয়ালে—এসব রাখতে পারেন।
হেঁশেলে সবকিছু হাতের কাছে এবং গোছানো রাখতে এমন কেবিনেট ব্যবহার করা যায়। কিচেন হুডের জন্য নির্দিষ্ট জায়গা রেখে চাইলে দেয়ালজুড়েই কেবিনেট তৈরি করতে পারেন। তবে হেঁশেলে যেহেতু পানির ব্যবহার বেশি হয় কিংবা পানি দিয়ে কেবিনেট পরিষ্কার করতে হয়, তাই কাঠের পরিবর্তে মেলামিনের বোর্ড দিয়ে কেবিনেট করাই ভালো।
শোবার ঘরের আলাদা আলমারি আর বুকশেলফ ব্যবহার না করে যদি বিল্ট-ইন কেবিনেটের আলমারি আর শেলফ করা যায়, তবে জায়গা বাঁচবে ঢের। তাতে ঘরের পরিসরও বড় দেখাবে।
বাড়ি তৈরির সময়েই মনের মতো করে বিল্ট-ইন আসবাব তৈরি করে নেওয়া ভালো। তবে পরে চাইলেও তা করাতে পারেন।
অন্দরসজ্জার প্রতিষ্ঠান এক্সটেরিয়র ইন্টেরিয়রের ডিজাইনার
কাজী চেমন আফরোজ নিজের বাড়িতে অন্দরসজ্জার ক্ষেত্রে এমন কেবিনেটের ব্যবহার করেছেন।
তিনি বলেন, ‘বিল্ট-ইন কেবিনেট যেহেতু দেয়ালের ভেতরে বসানো হয়, তাই আলাদা করে বাড়তি আসবাবের ঝক্কি পোহাতে হয় না। বসার ঘরে, খাবার ঘরে, শোবার ঘরে কিংবা হেঁশেলে চাইলে এমন কেবিনেটের ব্যবহার করা যায়। বসার ঘরে টিভি রাখার জন্য আলাদা ভারী ট্রলি না রেখে দেয়ালে টিভি ইউনিট করা যেতে পারে। আর শোপিস রাখতে আলাদা শোকেস না রেখে এগুলো টিভি ইউনিটের নিচে রাখা যায়। চাইলে বই রাখার জন্য কাচ দিয়ে একটা তাক করা যায়।’
খাবার ঘরে তৈজসপত্র রাখার জন্য কেবিনেট তৈরি করে নেওয়া যায়। আবার বেসিনের নিচের অংশটুকুর ব্যবহার করা যায় কেবিনেট তৈরি করে। এতে প্রসাধনী, তোয়ালে—এসব রাখতে পারেন।
হেঁশেলে সবকিছু হাতের কাছে এবং গোছানো রাখতে এমন কেবিনেট ব্যবহার করা যায়। কিচেন হুডের জন্য নির্দিষ্ট জায়গা রেখে চাইলে দেয়ালজুড়েই কেবিনেট তৈরি করতে পারেন। তবে হেঁশেলে যেহেতু পানির ব্যবহার বেশি হয় কিংবা পানি দিয়ে কেবিনেট পরিষ্কার করতে হয়, তাই কাঠের পরিবর্তে মেলামিনের বোর্ড দিয়ে কেবিনেট করাই ভালো।
শোবার ঘরের আলাদা আলমারি আর বুকশেলফ ব্যবহার না করে যদি বিল্ট-ইন কেবিনেটের আলমারি আর শেলফ করা যায়, তবে জায়গা বাঁচবে ঢের। তাতে ঘরের পরিসরও বড় দেখাবে।
বাড়ি তৈরির সময়েই মনের মতো করে বিল্ট-ইন আসবাব তৈরি করে নেওয়া ভালো। তবে পরে চাইলেও তা করাতে পারেন।
No comments