এবিসি রেডিও-প্রথম আলো জবস ‘হতে চাই পেতে চাই’-পণ্যের নিজস্বতা থাকা উচিত
এবিসি রেডিওর স্টুডিওতে প্রথম আলো জবস ‘হতে চাই পেতে চাই’ অনুষ্ঠানে ৩ জুলাই এসেছিলেন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ইন্ডিগোর পরিচালক, কনসালট্যান্ট ও ডিজাইনার শৈবাল সাহা। কথা বলেছেন কথাবন্ধু প্রভার সঙ্গে। লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড, পোশাক ও বুটিক হাউসের বিভিন্ন বিষয় এবং একজন ডিজাইনার হওয়ার নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন তিনি
কথাবন্ধু: চিত্রকলার সঙ্গে জিজাইনিংয়ের সম্পর্ক কতটুকু? ক্রাফট ডিজাইনিংয়ে আগ্রহী হলেন কীভাবে?
শৈবাল সাহা: আমার দাদা একজন ডিজাইনার। আমার মা খুব সুন্দর আলপনা করতে পারতেন। নিজের আগ্রহ ও তাঁদের অনুপ্রেরণাই আমাকে এ ক্ষেত্রে আসতে সহযোগিতা করেছে। চিত্রকলার সঙ্গে ডিজাইনিংয়ের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। চিত্রকলায় আঁকাআঁকি বা নকশা করতে হয়—রং নিয়ে খেলতে হয়। একই সঙ্গে কম্পোজিশন করতে হয়; যা ডিজাইনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এখানে নন্দনতত্ত্ব নিয়ে একটি বিষয় রয়েছে, যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিত্রকলায় অনেক পড়াশোনা করতে হয়। পরবর্তীকালে এই বিষয়গুলোই ডিজাইনিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সাহায্য করে। তবে চিত্রকলায় না পড়লে যে ডিজাইনার হওয়া যাবে না, তা নয়। ডিজাইনারদের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনেক বেশি পড়াশোনা ও গবেষণা করতে হয়। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কেও ধারণা অর্জন করতে হয়।
কথাবন্ধু: চাকরিতে নিজেকে আবদ্ধ না করে কনসালট্যান্সির চ্যালেঞ্জ বেছে নিলেন কেন?
শৈবাল সাহা: আমি চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করলে আপনিও এগিয়ে থাকবেন। ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত আমি হিড হ্যান্ডি ক্রাইফটস প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। ২০০১ থেকে আমি প্রডাক্ট ডেভেলপমেন্ট বা পণ্যের গুণগত মান ও উন্নয়নে কনসালট্যান্সি করছি। আমার আত্মবিশ্বাস ছিল যে আমি পারব। তাই চ্যালেঞ্জ নিতে হলে আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। এ ছাড়া অক্সফামের যেসব সেমিনার ও কর্মশালা আমি করেছি, তা আমার এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রেখেছে।
কথাবন্ধু: কোর কনসেপ্ট বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলবেন কি?
শৈবাল সাহা: ফ্যাশনে কোর কনসেপ্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ জন্য আগে থেকেই আপনাকে পরিকল্পনা করতে হবে। কেন করছেন, কাদের জন্য করছেন, সুতা কী হবে, কী ধরনের রং ব্যবহার করবেন ইত্যাদি। আপনি হয়তো কোনো বিশেষ দিন বা কোনো উৎসবের জন্য কাজ করবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে আগে থেকে কনসেপ্ট বা ধারণা তৈরি করে রাখতে হবে। যেমন: পয়লা বৈশাখে সাদা-লাল রংকেই সবাই বেছে নিয়েছে। এটাই একটা কনসেপ্ট। যা মাথায় রেখে কাজ করলে আপনি এগিয়ে যাবেন। এ জন্য অবশ্য সৃজনশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। কোর কনসেপ্ট গবেষণার বিষয়। কারণ, আপনার পণ্যই আপনার পরিচিতি।
কথাবন্ধু: ইন্ডিগো নামে আপনার একটি ডিজাইন স্টুডিও রয়েছে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলুন।
শৈবাল সাহা: আমি বিশ্বের বহু দেশেই ঘুরেছি। বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েছি। অন্যান্য দেশের কাজগুলো দেখে আমি আরও বেশি আগ্রহী হয়ে উঠি, উদ্বুদ্ধ হই। দীর্ঘদিনের এই অভিজ্ঞতা ও সৃজনশীলতার মিশ্রণই ‘ইন্ডিগো’। আমার কনসেপ্ট পুরোটাই নীল। কারণ, বেদনার রং নীল, ভালোবাসার রং নীল, আকাশের রং নীল, আবার অনেকের প্রিয় রঙের তালিকায়ও নীল রং সবার ওপরে। তাই ইন্ডিগোকে আমি সাজিয়েছি নীল রং দিয়ে। দেশজ কারুশিল্প ও উপকরণগুলোই ইন্ডিগো পণ্যের মূল উপাদান। ইন্ডিগো শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়; এখানে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, শার্ট, মোমদানি, ব্যাগ, ফটোফ্রেম, ফুলদানি, ল্যাম্প ইত্যাদি লাইফস্টাইল পণ্যও আছে। অন্যদের চেয়ে আলাদা কিছু করার চেষ্টা করেছি। সব বয়সের কথা চিন্তা করে দামও হাতের নাগালেই রাখা হয়েছে।
কথাবন্ধু: অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমাদের দেশে ডিজাইনগুলো উৎসবকেন্দ্রিক হয়ে থাকে। সেখানে কোনো একটি কনসেপ্ট নিয়ে কাজ করার কি কোনো সীমাবদ্ধতা রয়েছে?
শৈবাল সাহা: আমার মনে হয় না এখানে কোনো সীমাবদ্ধতা আছে। আপনি আপনার কনসেপ্ট নিয়ে এগিয়ে যাবেন। তা অন্যদের চেয়ে অবশ্যই আলাদা হবে। সৃজনশীলতা থাকলে আপনিই এগিয়ে থাকবেন। আপনি কি চান আপনার ইচ্ছার প্রতিফলনই হবে আপনার প্রডাক্ট বা পণ্য?
কথাবন্ধু: একটি সম্পূর্ণ নতুন ব্র্যান্ড নিয়ে যদি কেউ উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চায়, সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশে কাজের ক্ষেত্র ও সুযোগ কতটুকু?
শৈবাল সাহা: আমাদের দেশে কাজের ক্ষেত্র ও সুযোগ অনেক বেশি। তবে এ জন্য আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে। পরিশ্রম ছাড়া কখনোই সফলতা আসে না। সেদিক থেকে ডিজাইনিং বিষয়টিকে পেশা হিসেবে নেওয়া অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং। এ জন্য অনেক বেশি গবেষণা করতে হবে, পড়াশোনা করতে হবে। কারণ, আপনার প্রোডাক্ট বা পণ্য আপনাকেই উপস্থাপন করবে। পণ্যের নিজস্বতা তৈরি করতে হবে নিজেকেই। এ জন্য আপনাকে আগে থেকেই পরিকল্পনা করতে হবে। উদ্যোক্তারা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। তবে পর্যাপ্ত মূলধন নিয়ে আসতে হবে, তা কিন্তু নয়। কম মূলধন নিয়েও আপনি ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে পারেন।
কথাবন্ধু: এই পেশাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে হলে কোনো বিশেষ যোগ্যতা বা বিশেষ বিষয়ে পারদর্শী হতে হয় কি?
শৈবাল সাহা: যোগ্যতা সব জায়গাতেই দরকার। তবে বেসিক কিছু জানা থাকলে এ ক্ষেত্রে কাজ করতে সুবিধা হবে। এ জন্য আমাদের দেশে বর্তমানে অনেক ফ্যাশন স্কুল রয়েছে। ফ্যাশন স্কুলগুলোতে পড়াশোনা করে নিজেকে একটু ঝালাই করে নেওয়া যায়। এখানে কিছু শর্ট কোর্স করার সুবিধাও রয়েছে।তবে এ পেশায় আসতে হলে নিজের আগ্রহ থাকতে হবে। প্রস্তুতি থাকলে সফলতা আপনার দোরগোড়ায়। আপনার সৃজনশীলতাই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
কথাবন্ধু: নতুন যারা এই শাখায় কাজ করতে চায়, তাদের জন্য আপনার দিকনির্দেশনা কী হবে?
শৈবাল সাহা: এ জন্য আগ্রহ থাকতে হবে। আর প্রতিটি বিষয়কেই চ্যালেঞ্জিং হিসেবে নিতে হবে। আপনি কী চাইছেন, তা আগে থেকেই পরিকল্পনা করে আসা উচিত।
গ্রন্থণা: সুদীপ দে
শৈবাল সাহা: আমার দাদা একজন ডিজাইনার। আমার মা খুব সুন্দর আলপনা করতে পারতেন। নিজের আগ্রহ ও তাঁদের অনুপ্রেরণাই আমাকে এ ক্ষেত্রে আসতে সহযোগিতা করেছে। চিত্রকলার সঙ্গে ডিজাইনিংয়ের নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। চিত্রকলায় আঁকাআঁকি বা নকশা করতে হয়—রং নিয়ে খেলতে হয়। একই সঙ্গে কম্পোজিশন করতে হয়; যা ডিজাইনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এখানে নন্দনতত্ত্ব নিয়ে একটি বিষয় রয়েছে, যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিত্রকলায় অনেক পড়াশোনা করতে হয়। পরবর্তীকালে এই বিষয়গুলোই ডিজাইনিংয়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সাহায্য করে। তবে চিত্রকলায় না পড়লে যে ডিজাইনার হওয়া যাবে না, তা নয়। ডিজাইনারদের প্রতিটি ক্ষেত্রে অনেক বেশি পড়াশোনা ও গবেষণা করতে হয়। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কেও ধারণা অর্জন করতে হয়।
কথাবন্ধু: চাকরিতে নিজেকে আবদ্ধ না করে কনসালট্যান্সির চ্যালেঞ্জ বেছে নিলেন কেন?
শৈবাল সাহা: আমি চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করলে আপনিও এগিয়ে থাকবেন। ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত আমি হিড হ্যান্ডি ক্রাইফটস প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। ২০০১ থেকে আমি প্রডাক্ট ডেভেলপমেন্ট বা পণ্যের গুণগত মান ও উন্নয়নে কনসালট্যান্সি করছি। আমার আত্মবিশ্বাস ছিল যে আমি পারব। তাই চ্যালেঞ্জ নিতে হলে আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে। এ ছাড়া অক্সফামের যেসব সেমিনার ও কর্মশালা আমি করেছি, তা আমার এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রেখেছে।
কথাবন্ধু: কোর কনসেপ্ট বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলবেন কি?
শৈবাল সাহা: ফ্যাশনে কোর কনসেপ্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ জন্য আগে থেকেই আপনাকে পরিকল্পনা করতে হবে। কেন করছেন, কাদের জন্য করছেন, সুতা কী হবে, কী ধরনের রং ব্যবহার করবেন ইত্যাদি। আপনি হয়তো কোনো বিশেষ দিন বা কোনো উৎসবের জন্য কাজ করবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে আগে থেকে কনসেপ্ট বা ধারণা তৈরি করে রাখতে হবে। যেমন: পয়লা বৈশাখে সাদা-লাল রংকেই সবাই বেছে নিয়েছে। এটাই একটা কনসেপ্ট। যা মাথায় রেখে কাজ করলে আপনি এগিয়ে যাবেন। এ জন্য অবশ্য সৃজনশীলতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। কোর কনসেপ্ট গবেষণার বিষয়। কারণ, আপনার পণ্যই আপনার পরিচিতি।
কথাবন্ধু: ইন্ডিগো নামে আপনার একটি ডিজাইন স্টুডিও রয়েছে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলুন।
শৈবাল সাহা: আমি বিশ্বের বহু দেশেই ঘুরেছি। বিভিন্ন মেলায় অংশ নিয়েছি। অন্যান্য দেশের কাজগুলো দেখে আমি আরও বেশি আগ্রহী হয়ে উঠি, উদ্বুদ্ধ হই। দীর্ঘদিনের এই অভিজ্ঞতা ও সৃজনশীলতার মিশ্রণই ‘ইন্ডিগো’। আমার কনসেপ্ট পুরোটাই নীল। কারণ, বেদনার রং নীল, ভালোবাসার রং নীল, আকাশের রং নীল, আবার অনেকের প্রিয় রঙের তালিকায়ও নীল রং সবার ওপরে। তাই ইন্ডিগোকে আমি সাজিয়েছি নীল রং দিয়ে। দেশজ কারুশিল্প ও উপকরণগুলোই ইন্ডিগো পণ্যের মূল উপাদান। ইন্ডিগো শুধু ফ্যাশনের জন্য নয়; এখানে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, শার্ট, মোমদানি, ব্যাগ, ফটোফ্রেম, ফুলদানি, ল্যাম্প ইত্যাদি লাইফস্টাইল পণ্যও আছে। অন্যদের চেয়ে আলাদা কিছু করার চেষ্টা করেছি। সব বয়সের কথা চিন্তা করে দামও হাতের নাগালেই রাখা হয়েছে।
কথাবন্ধু: অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমাদের দেশে ডিজাইনগুলো উৎসবকেন্দ্রিক হয়ে থাকে। সেখানে কোনো একটি কনসেপ্ট নিয়ে কাজ করার কি কোনো সীমাবদ্ধতা রয়েছে?
শৈবাল সাহা: আমার মনে হয় না এখানে কোনো সীমাবদ্ধতা আছে। আপনি আপনার কনসেপ্ট নিয়ে এগিয়ে যাবেন। তা অন্যদের চেয়ে অবশ্যই আলাদা হবে। সৃজনশীলতা থাকলে আপনিই এগিয়ে থাকবেন। আপনি কি চান আপনার ইচ্ছার প্রতিফলনই হবে আপনার প্রডাক্ট বা পণ্য?
কথাবন্ধু: একটি সম্পূর্ণ নতুন ব্র্যান্ড নিয়ে যদি কেউ উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে চায়, সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশে কাজের ক্ষেত্র ও সুযোগ কতটুকু?
শৈবাল সাহা: আমাদের দেশে কাজের ক্ষেত্র ও সুযোগ অনেক বেশি। তবে এ জন্য আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে। পরিশ্রম ছাড়া কখনোই সফলতা আসে না। সেদিক থেকে ডিজাইনিং বিষয়টিকে পেশা হিসেবে নেওয়া অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং। এ জন্য অনেক বেশি গবেষণা করতে হবে, পড়াশোনা করতে হবে। কারণ, আপনার প্রোডাক্ট বা পণ্য আপনাকেই উপস্থাপন করবে। পণ্যের নিজস্বতা তৈরি করতে হবে নিজেকেই। এ জন্য আপনাকে আগে থেকেই পরিকল্পনা করতে হবে। উদ্যোক্তারা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। তবে পর্যাপ্ত মূলধন নিয়ে আসতে হবে, তা কিন্তু নয়। কম মূলধন নিয়েও আপনি ধীরে ধীরে এগিয়ে যেতে পারেন।
কথাবন্ধু: এই পেশাকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে হলে কোনো বিশেষ যোগ্যতা বা বিশেষ বিষয়ে পারদর্শী হতে হয় কি?
শৈবাল সাহা: যোগ্যতা সব জায়গাতেই দরকার। তবে বেসিক কিছু জানা থাকলে এ ক্ষেত্রে কাজ করতে সুবিধা হবে। এ জন্য আমাদের দেশে বর্তমানে অনেক ফ্যাশন স্কুল রয়েছে। ফ্যাশন স্কুলগুলোতে পড়াশোনা করে নিজেকে একটু ঝালাই করে নেওয়া যায়। এখানে কিছু শর্ট কোর্স করার সুবিধাও রয়েছে।তবে এ পেশায় আসতে হলে নিজের আগ্রহ থাকতে হবে। প্রস্তুতি থাকলে সফলতা আপনার দোরগোড়ায়। আপনার সৃজনশীলতাই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
কথাবন্ধু: নতুন যারা এই শাখায় কাজ করতে চায়, তাদের জন্য আপনার দিকনির্দেশনা কী হবে?
শৈবাল সাহা: এ জন্য আগ্রহ থাকতে হবে। আর প্রতিটি বিষয়কেই চ্যালেঞ্জিং হিসেবে নিতে হবে। আপনি কী চাইছেন, তা আগে থেকেই পরিকল্পনা করে আসা উচিত।
গ্রন্থণা: সুদীপ দে
No comments