পার্লামেন্ট থেকে রেহমান মালিকের পদত্যাগ
ব্যাপক তর্ক-বিতর্কের মধ্যে পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করলেন পাকিস্তানের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক। দ্বৈত জাতীয়তার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্ট ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) প্রভাবশালী এই নেতার পার্লামেন্ট সদস্য পদ স্থগিত করেছিলেন। তার এক মাস পর গতকাল মঙ্গলবার তিনি পদত্যাগ করলেন।
গত ৪ জুন সুপ্রিম কোর্ট মালিকের সিনেট সদস্য পদ স্থগিত করেন। সদস্য পদ স্থগিত হওয়ায় তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকার যোগ্যতাও হারিয়েছেন বলে আদালত রায় দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব ছাড়তে হয়। তার পর থেকে তিনি প্রধানমন্ত্রীর স্বরাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে ছিলেন। গতকাল করাচি বিমানবন্দরে তিনি সাংবাদিকদের জানান, সিনেটের চেয়ারম্যানের কাছে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
সাংবাদিকদের মালিক বলেন, 'আমি সিনেট থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বিষয়টি দলীয় নেতাদের জানিয়েছি। এখন দল আমাকে যে দায়িত্ব দেবে তা পালনের চেষ্টা করব।' মালিকের পদত্যাগের ঘোষণার কিছু আগে সংবিধানে সংশোধনী এনে দ্বৈত জাতীয়তার অধিকারী ব্যক্তিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার একটি প্রস্তাব পার্লামেন্টে তোলা হয়।
মালিক বলেন, 'পার্লামেন্টের সদস্য পদ ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণ হচ্ছে, দ্বৈত জাতীয়তা সংক্রান্ত সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাবটির সঙ্গে আরো অনেক লোকের বিষয় জড়িত। এখন প্রায় ১২ লাখ প্রবাসী পাকিস্তানির দাবি আদায়ে আমি খোলাখুলি এই বিলের পক্ষে প্রচারের কাজে নামতে পারব।'
উল্লেখ্য, মালিক ২০০৯ সালে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটের সদস্য নির্বাচিত হন। পাকিস্তানের জাতীয়তা ছাড়াও মালিকের ব্রিটিশ পাসপোর্ট ছিল। এর আগে তিনি সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছিলেন, তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্ট প্রত্যাহার করেছেন। এ-সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় নথিপত্র সুপ্রিম কোর্টে দাখিল করবেন বলে জানান তিনি। কিন্তু প্রধান বিচারপতি ইফতিখার মোহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের বেঞ্চ মালিকের কাগজপত্রে সন্তুষ্ট হতে পারেননি। সূত্র : এএফপি, টাইমস অফ ইন্ডিয়া।
সাংবাদিকদের মালিক বলেন, 'আমি সিনেট থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বিষয়টি দলীয় নেতাদের জানিয়েছি। এখন দল আমাকে যে দায়িত্ব দেবে তা পালনের চেষ্টা করব।' মালিকের পদত্যাগের ঘোষণার কিছু আগে সংবিধানে সংশোধনী এনে দ্বৈত জাতীয়তার অধিকারী ব্যক্তিদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার একটি প্রস্তাব পার্লামেন্টে তোলা হয়।
মালিক বলেন, 'পার্লামেন্টের সদস্য পদ ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কারণ হচ্ছে, দ্বৈত জাতীয়তা সংক্রান্ত সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাবটির সঙ্গে আরো অনেক লোকের বিষয় জড়িত। এখন প্রায় ১২ লাখ প্রবাসী পাকিস্তানির দাবি আদায়ে আমি খোলাখুলি এই বিলের পক্ষে প্রচারের কাজে নামতে পারব।'
উল্লেখ্য, মালিক ২০০৯ সালে পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটের সদস্য নির্বাচিত হন। পাকিস্তানের জাতীয়তা ছাড়াও মালিকের ব্রিটিশ পাসপোর্ট ছিল। এর আগে তিনি সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছিলেন, তিনি ব্রিটিশ পাসপোর্ট প্রত্যাহার করেছেন। এ-সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় নথিপত্র সুপ্রিম কোর্টে দাখিল করবেন বলে জানান তিনি। কিন্তু প্রধান বিচারপতি ইফতিখার মোহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের বেঞ্চ মালিকের কাগজপত্রে সন্তুষ্ট হতে পারেননি। সূত্র : এএফপি, টাইমস অফ ইন্ডিয়া।
No comments