নিলাম ঠেকাতে গান্ধীর চিঠি কিনে নিল ভারত
মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু চিঠি, কাগজপত্র ও আলোকচিত্রের নিলাম ঠেকিয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। পূর্বঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার লন্ডনে এসব জিনিসের নিলাম হওয়ার কথা ছিল। তার আগেই সাত লাখ পাউন্ডে সেগুলাকে কিনে নেওয়ার উদ্যোগ নেয় ভারতীয় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
সরকারের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে গান্ধী পরিবার।
মহাত্মা গান্ধীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু জার্মান স্থপতি হার্মান কালেনবাকের কাছে এসব জিনিস গচ্ছিত ছিল। এর মধ্যে কালেনবাককে লেখা মহাত্মা গান্ধীর ১৩টি চিঠিও রয়েছে। সেসব চিঠি ১৯০৫ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে লেখা। কালেনবাকের নাতনি ইসা সারিদের বাড়িতে সেগুলোর সন্ধান পান ভারতীয় ইতিহাসবিদ রামচন্দ্র গুহ। নামকরা নিলামঘর সদবিসের এ নিলামের আয়োজন করার কথা ছিল।
মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সঞ্জিব মিত্তাল গতকাল জানান, মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবকিছু সাত লাখ পাউন্ডে কিনে নিয়েছে সরকার। সেগুলোকে ভারতের জাতীয় মহাফেজখানায় রাখা হবে। তিনি বলেন, 'নানা বিষয়ে গান্ধীর চিন্তাভাবনা বিষয়ে গবেষণার জন্য চিঠিগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেছে সরকার। তা ছাড়া কালেনবাক ও গান্ধীর মধ্যে বিনিময় হওয়া বেশ কিছু চিঠি আমাদের সংগ্রহে রয়েছে। সেক্ষেত্রে আমরা ভেবেছি, এগুলোকে পেলে আমাদের সংগ্রহ পূর্ণতা পাবে।' নিলামের আগেই এসব জিনিস পাঁচ থেকে সাত লাখ পাউন্ডে বিক্রি হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছিল।
মহাত্মা গান্ধীর নাতি অরুণ মণিলাল গান্ধীর ছেলে তুষার গান্ধী সরকারের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন, 'এসব জিনিস জনগণের। কারো ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকার জন্য নয়। আশা করব, সরকার এগুলোকে সবার জন্য উন্মুক্ত রাখবে।' সূত্র : এএফপি।
মহাত্মা গান্ধীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু জার্মান স্থপতি হার্মান কালেনবাকের কাছে এসব জিনিস গচ্ছিত ছিল। এর মধ্যে কালেনবাককে লেখা মহাত্মা গান্ধীর ১৩টি চিঠিও রয়েছে। সেসব চিঠি ১৯০৫ থেকে ১৯৪৫ সালের মধ্যে লেখা। কালেনবাকের নাতনি ইসা সারিদের বাড়িতে সেগুলোর সন্ধান পান ভারতীয় ইতিহাসবিদ রামচন্দ্র গুহ। নামকরা নিলামঘর সদবিসের এ নিলামের আয়োজন করার কথা ছিল।
মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব সঞ্জিব মিত্তাল গতকাল জানান, মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবকিছু সাত লাখ পাউন্ডে কিনে নিয়েছে সরকার। সেগুলোকে ভারতের জাতীয় মহাফেজখানায় রাখা হবে। তিনি বলেন, 'নানা বিষয়ে গান্ধীর চিন্তাভাবনা বিষয়ে গবেষণার জন্য চিঠিগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেছে সরকার। তা ছাড়া কালেনবাক ও গান্ধীর মধ্যে বিনিময় হওয়া বেশ কিছু চিঠি আমাদের সংগ্রহে রয়েছে। সেক্ষেত্রে আমরা ভেবেছি, এগুলোকে পেলে আমাদের সংগ্রহ পূর্ণতা পাবে।' নিলামের আগেই এসব জিনিস পাঁচ থেকে সাত লাখ পাউন্ডে বিক্রি হতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছিল।
মহাত্মা গান্ধীর নাতি অরুণ মণিলাল গান্ধীর ছেলে তুষার গান্ধী সরকারের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন, 'এসব জিনিস জনগণের। কারো ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকার জন্য নয়। আশা করব, সরকার এগুলোকে সবার জন্য উন্মুক্ত রাখবে।' সূত্র : এএফপি।
No comments