সৌদির কারাগার থেকে কয়েক শ রোহিঙ্গার মুক্তি
সৌদি
আরবে কয়েক বছর ধরে কারাগারে থাকা কয়েক শ রোহিঙ্গা নাগরিককে মুক্তি দিয়েছে
দেশটির কর্তৃপক্ষ। যুক্তরাজ্যের লন্ডনভিত্তিক অনলাইন সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট
আইকে (এমইই) এ তথ্য জানিয়েছেন দুই বন্দী ও এক মানবাধিকারকর্মী।
অনিবন্ধিত বিদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে সৌদির অভিবাসন কর্তৃপক্ষের অভিযানে আটক হয়ে কারাগারে ছিলেন ওই রোহিঙ্গারা। গত রোববার এমইইকে পাঠানো ভিডিওতে দেখা গেছে, জেদ্দায় শুমাইছি আটক শিবির থেকে মালপত্র বোঝাই ব্যাগ নিয়ে রোহিঙ্গা বন্দীরা বেরিয়ে আসছেন। শিবিরটিতে কয়েক হাজার অনিবন্ধিত কর্মী রয়েছেন।
১৯৭০–এর দশকে বাদশাহ ফয়সালের শাসনামলে মিয়ানমারে জাতিগত সহিংসতায় পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয় সৌদি আরব। ওই সময় সৌদিতে পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গারা এখনো সেখানে প্রজন্মান্তরে বসবাস করছে। এরই মধ্যে ২০১১ সালের পর মিয়ানমারে আবারও দাঙ্গার শিকার হয়ে অনেক রোহিঙ্গা জাল নথিপত্র দিয়ে পাসপোর্ট করে সৌদিতে পাড়ি জমান।
তবে সৌদিতে অবৈধভাবে বসবাসকারী বিদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অভিযান শুরু করে দেশটির অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। অভিযানে শত শত অবৈধ বিদেশি কর্মী আটক হন। এই আটক কর্মীদের অনেককে কয়েক দিনের মধ্যেই স্বদেশে ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হওয়ার আশঙ্কায় আটক রোহিঙ্গাদের তাৎক্ষণিকভাবে ফেরত পাঠায়নি সৌদি আরব। শুমাইছি আটক শিবিরে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে থাকা কয়েকজন বলেন, দীর্ঘ বছর ধরে আটক থেকে অনেক রোহিঙ্গা মানসিক অসুস্থতায় আক্রান্ত হয়েছে এবং কেউ কেউ মারা গেছেন।
অনিবন্ধিত বিদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে সৌদির অভিবাসন কর্তৃপক্ষের অভিযানে আটক হয়ে কারাগারে ছিলেন ওই রোহিঙ্গারা। গত রোববার এমইইকে পাঠানো ভিডিওতে দেখা গেছে, জেদ্দায় শুমাইছি আটক শিবির থেকে মালপত্র বোঝাই ব্যাগ নিয়ে রোহিঙ্গা বন্দীরা বেরিয়ে আসছেন। শিবিরটিতে কয়েক হাজার অনিবন্ধিত কর্মী রয়েছেন।
১৯৭০–এর দশকে বাদশাহ ফয়সালের শাসনামলে মিয়ানমারে জাতিগত সহিংসতায় পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয় সৌদি আরব। ওই সময় সৌদিতে পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গারা এখনো সেখানে প্রজন্মান্তরে বসবাস করছে। এরই মধ্যে ২০১১ সালের পর মিয়ানমারে আবারও দাঙ্গার শিকার হয়ে অনেক রোহিঙ্গা জাল নথিপত্র দিয়ে পাসপোর্ট করে সৌদিতে পাড়ি জমান।
তবে সৌদিতে অবৈধভাবে বসবাসকারী বিদেশি কর্মীদের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অভিযান শুরু করে দেশটির অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। অভিযানে শত শত অবৈধ বিদেশি কর্মী আটক হন। এই আটক কর্মীদের অনেককে কয়েক দিনের মধ্যেই স্বদেশে ফেরত পাঠানো হয়। কিন্তু মিয়ানমারে নির্যাতনের শিকার হওয়ার আশঙ্কায় আটক রোহিঙ্গাদের তাৎক্ষণিকভাবে ফেরত পাঠায়নি সৌদি আরব। শুমাইছি আটক শিবিরে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে থাকা কয়েকজন বলেন, দীর্ঘ বছর ধরে আটক থেকে অনেক রোহিঙ্গা মানসিক অসুস্থতায় আক্রান্ত হয়েছে এবং কেউ কেউ মারা গেছেন।
No comments