কিম জং-নাম খুনের মামলায় ভিয়েতনামের নারীর বিরুদ্ধে মামলা চলবে
উত্তর
কোরিয়ার নেতা কিম জং–উনের সৎভাই কিম জং–নামের খুনের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি
পাচ্ছেন না ভিয়েতনামের নারী দোয়ান থি হুয়ং। আজ বৃহস্পতিবার তাঁর বিরুদ্ধে
খুনের অভিযোগ তুলে নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মালয়েশিয়ান কর্তৃপক্ষ। এর আগে
ওই অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার পর মুক্তি পেয়েছেন ইন্দোনেশীয় নারী সিতি
আইশা।
গত সোমবার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা আইশার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিলে আদালত তাঁকে মুক্তি দেন বলে বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ইন্দোনেশীয় নারী সিতি আইশা ও ভিয়েতনামের নারী দোয়ান থি হুয়ংয়ের বিরুদ্ধে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং–উনের সৎভাই কিম জং–নামকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়। ২০১৭ সালে আইশা কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে কিমের মুখে বিষাক্ত তরল ভিএক্স নার্ভ এজেন্ট মেখে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়েছিল।
সিতি আইশা ও থি হুয়ং খুনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং তাঁরা টেলিভিশনের একটি কৌতুক অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন—এমনটি ভেবেছিলেন বলে দাবি করেছিলেন। এটি যে বিষাক্ত পদার্থ, তা জানতেন না। উত্তর কোরিয়ার গোয়েন্দাদের জালে ফেঁসে গিয়েছিলেন তাঁরা।
ন্যামকে হত্যার উদ্দেশ্যে ‘এ কাজ করা হয়নি তা সুস্পষ্টভাবে বোঝা যাওয়ায়’ সিতি ও থি হুয়ংয়ের বিরুদ্ধে মামলাটি তুলে নেওয়া হবে বলে তাঁদের আইনজীবীরা আশাও প্রকাশ করেছিলেন।
আইশাকে মুক্তি দেওয়ার পর থি হুয়ং মুক্তি পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছিল।
কুয়ালালামপুরের আদালত থেকে বিবিসির প্রতিনিধি জানিয়েছেন, হুংয়ের চেয়ে সিতির বিরুদ্ধে কম সাক্ষ্য পাওয়া গেছে বলে মনে হয়েছে। বিচারের সময় হুয়ংরের বিরুদ্ধে শক্ত কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিমানবন্দরের সিসিটিভি ফুটেজে কিমের মুখে হাত রেখে তাঁকে পালাতে দেখা গেছে। আইশাকে ওই ঘটনায় অস্পষ্টভাবে ঘটনাস্থল ছেড়ে পালাতে দেখা যায়।
আদালতে আরজি গৃহীত না হওয়ার খবর শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েন হুয়ং। প্রায় দেড় বছর ধরে এ মামলা চলছে।
হুয়ং বলেন, ‘আমি হতাশ। আমি নির্দোষ। আমার পরিবার যেন আমার জন্য প্রার্থনা করে।’
টেলিভিশনের কৌতুক অনুষ্ঠানের দৃশ্যায়ন হচ্ছে মনে করে ন্যামের মুখে ওই পদার্থ মাখিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা। এটি যে বিষাক্ত পদার্থ, তা জানতেন না।
আইশাকে মুক্তি দেওয়ার পর থেকে ভিয়েতনামের পক্ষ থেকে হুয়াংকে মুক্তি দিতে চাপ বাড়ানো হচ্ছে। এ নিয়ে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
গত সোমবার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা আইশার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিলে আদালত তাঁকে মুক্তি দেন বলে বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ইন্দোনেশীয় নারী সিতি আইশা ও ভিয়েতনামের নারী দোয়ান থি হুয়ংয়ের বিরুদ্ধে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং–উনের সৎভাই কিম জং–নামকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়। ২০১৭ সালে আইশা কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে কিমের মুখে বিষাক্ত তরল ভিএক্স নার্ভ এজেন্ট মেখে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করা হয়েছিল।
সিতি আইশা ও থি হুয়ং খুনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং তাঁরা টেলিভিশনের একটি কৌতুক অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছেন—এমনটি ভেবেছিলেন বলে দাবি করেছিলেন। এটি যে বিষাক্ত পদার্থ, তা জানতেন না। উত্তর কোরিয়ার গোয়েন্দাদের জালে ফেঁসে গিয়েছিলেন তাঁরা।
ন্যামকে হত্যার উদ্দেশ্যে ‘এ কাজ করা হয়নি তা সুস্পষ্টভাবে বোঝা যাওয়ায়’ সিতি ও থি হুয়ংয়ের বিরুদ্ধে মামলাটি তুলে নেওয়া হবে বলে তাঁদের আইনজীবীরা আশাও প্রকাশ করেছিলেন।
আইশাকে মুক্তি দেওয়ার পর থি হুয়ং মুক্তি পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছিল।
কুয়ালালামপুরের আদালত থেকে বিবিসির প্রতিনিধি জানিয়েছেন, হুংয়ের চেয়ে সিতির বিরুদ্ধে কম সাক্ষ্য পাওয়া গেছে বলে মনে হয়েছে। বিচারের সময় হুয়ংরের বিরুদ্ধে শক্ত কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে। বিমানবন্দরের সিসিটিভি ফুটেজে কিমের মুখে হাত রেখে তাঁকে পালাতে দেখা গেছে। আইশাকে ওই ঘটনায় অস্পষ্টভাবে ঘটনাস্থল ছেড়ে পালাতে দেখা যায়।
আদালতে আরজি গৃহীত না হওয়ার খবর শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েন হুয়ং। প্রায় দেড় বছর ধরে এ মামলা চলছে।
হুয়ং বলেন, ‘আমি হতাশ। আমি নির্দোষ। আমার পরিবার যেন আমার জন্য প্রার্থনা করে।’
টেলিভিশনের কৌতুক অনুষ্ঠানের দৃশ্যায়ন হচ্ছে মনে করে ন্যামের মুখে ওই পদার্থ মাখিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা। এটি যে বিষাক্ত পদার্থ, তা জানতেন না।
আইশাকে মুক্তি দেওয়ার পর থেকে ভিয়েতনামের পক্ষ থেকে হুয়াংকে মুক্তি দিতে চাপ বাড়ানো হচ্ছে। এ নিয়ে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের মধ্যে আলোচনা চলছে।
No comments