প্রকাশ্য দিবালোকে ব্যবসায়ী খুন
সোনারগাঁয়ে
খোরশেদ আলম নামে এক ডেকোরেটর ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের
লোকজন। এসময় বাধা দিতে গিয়ে আহত হয়েছে আরো ৪জন। আহতদের সোনারগাঁও স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে
বৃহস্পতিবার দুপুরে বাজার থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে ।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোনারগাঁ পৌরসভার উত্তর ষোলপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ও সাবেক আমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য জাফর আলীর ছেলে সুলতান আহম্মেদের সাথে ফজর আলীর ছেলে বিসমিল্লাহ ডেকোরেটরের মালিক খোরশেদ আলমের সঙ্গে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ ছিল। এ বিরোধের জের ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে বাজার থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে বিরোধকৃত জমির পাশে খোরশেদ আলমকে একা পেয়ে সুলতান আহম্মেদের নেতৃত্বে তার ছেলে সিফাত, ফাহাদ ও ৫-৭জনের ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা চাপাতি, চাইনিজ কুড়াল নিয়ে ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে ওই ব্যবসায়ীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে কুপিয়ে আহত করে।
এ সময় তার আত্মীয় স্বজনরা এগিয়ে এলে সোহাগ, সজিব, নুরুল ইসলাম ও সিরাজুলকেও কুপিয়ে আহত করে। আহতদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক খোরশেদ আলমকে মৃত ঘোষণা করে। আহতরা সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতের চাচাতো ভাই সোহাগ বলেন, ‘সুলতান মিয়া বিভিন্ন সময় দলিল জাল করে আমাদের জমি-জমা ও বাড়িঘর দখলে নেওয়ার চেষ্টা করে আসছিল। তারা একটি জমি জোর করে দখলও নেয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে খোরশেদ আলম বাজার থেকে বাড়িতে ফেরার পথে জমির পাশের একটি বাগানে ওঁত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা চাপাতি ও চাইনিজ কুড়াল দিয়ে তাকে কোপাতে থাকে। তার ডাক চিৎকারে এগিয়ে গেলে আমাদেরকেও কুপিয়ে আহত করা হয়।’
নিহতের চাচা নুরুল ইসলাম জানান, সুলতান, তার দুই ছেলে ও ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা জমি সংক্রান্ত বিরোধে আমার ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যা করে। এর আগেও বিরোধে সুলতান কক্সবাজারের একটি অস্ত্র মামলায় আমাদের নামের ভুয়া ওয়ারেন্ট বের করে হাজত বাস করায়। আমি আমার ভাতিজার হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবী করছি।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোরশেদ আলম পিপিএম জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধে এ ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সোনারগাঁ পৌরসভার উত্তর ষোলপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ও সাবেক আমিনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য জাফর আলীর ছেলে সুলতান আহম্মেদের সাথে ফজর আলীর ছেলে বিসমিল্লাহ ডেকোরেটরের মালিক খোরশেদ আলমের সঙ্গে দীর্ঘ ২০ বছর ধরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ ছিল। এ বিরোধের জের ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে বাজার থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে বিরোধকৃত জমির পাশে খোরশেদ আলমকে একা পেয়ে সুলতান আহম্মেদের নেতৃত্বে তার ছেলে সিফাত, ফাহাদ ও ৫-৭জনের ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা চাপাতি, চাইনিজ কুড়াল নিয়ে ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে ওই ব্যবসায়ীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে কুপিয়ে আহত করে।
এ সময় তার আত্মীয় স্বজনরা এগিয়ে এলে সোহাগ, সজিব, নুরুল ইসলাম ও সিরাজুলকেও কুপিয়ে আহত করে। আহতদের সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক খোরশেদ আলমকে মৃত ঘোষণা করে। আহতরা সোনারগাঁ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহতের চাচাতো ভাই সোহাগ বলেন, ‘সুলতান মিয়া বিভিন্ন সময় দলিল জাল করে আমাদের জমি-জমা ও বাড়িঘর দখলে নেওয়ার চেষ্টা করে আসছিল। তারা একটি জমি জোর করে দখলও নেয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে খোরশেদ আলম বাজার থেকে বাড়িতে ফেরার পথে জমির পাশের একটি বাগানে ওঁত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা চাপাতি ও চাইনিজ কুড়াল দিয়ে তাকে কোপাতে থাকে। তার ডাক চিৎকারে এগিয়ে গেলে আমাদেরকেও কুপিয়ে আহত করা হয়।’
নিহতের চাচা নুরুল ইসলাম জানান, সুলতান, তার দুই ছেলে ও ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা জমি সংক্রান্ত বিরোধে আমার ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যা করে। এর আগেও বিরোধে সুলতান কক্সবাজারের একটি অস্ত্র মামলায় আমাদের নামের ভুয়া ওয়ারেন্ট বের করে হাজত বাস করায়। আমি আমার ভাতিজার হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবী করছি।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোরশেদ আলম পিপিএম জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধে এ ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
No comments