শিক্ষিকার যৌন লালসার শিকার ১৪ বছরের ছাত্র
মাত্র
১৪ বছর বয়সী ছাত্রের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক গড়ে তোলার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ২৬
বছর বয়সী এক স্কুলশিক্ষিকাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি মাধ্যমিক
বিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের একজন শিক্ষিকা। নাম স্টেফানি পিটারসন। বুধবার
ফ্লোরিডার নিউ স্মিরনা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর আগে ওই ছাত্রটি
তার পিতামাতার কাছে সব ফাঁস করে দেয়। সে ৮ম গ্রেডের একজন ছাত্র।
তার পিতামাতার কাছে জানিয়ে দেয় যে, শিক্ষিকা পিটারসন একজন বিবাহিত নারী। তিনি তাকে মাঝে মধ্যেই তাকে রাত ১১টার দিকে তার বাড়ি থেকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যেতেন। এরপর কয়েক ঘণ্টা একান্তে সময় কাটাতেন তিনি। ওই ছাত্রটি আরো বলেছে, ওই শিক্ষিকা তাকে নিজের নগ্ন ছবি পাঠাতেন। তাকে কিনে দিতেন মারিজুয়ানা। ওই ছাত্রটি তার পিতামাতাকে আরো বলেছে, তার পড়াশোনার গ্রেডের অবনতি হয়েছে। এর কারণ, ওই শিক্ষিকার সঙ্গে তার শারীরিক সম্পর্ক। এসব অভিযোগে ওই শিক্ষিকার এখন জায়গা হয়েছে কাউন্টি জেলে। ওই এলাকার ভোলুসিয়া কাউন্টি শেরিফের অফিস তাকে গ্রেপ্তারের কথা ফেসবুক মারফত জানিয়েছেন। ঘটনা নিয়ে তদন্ত হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, গত নভেম্বরে ওই বালকের সঙ্গে এমন অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন ওই শিক্ষিকা। তবে তার শিকারে এই একটিমাত্র বালকই পরিণত হয়েছে, নাকি আরো আছে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না এখনই। এমন অভিযোগ ওঠার পর স্কুলের চাকরি থেকে পদত্যাগ করেছেন ওই শিক্ষিকা পিটারসন। তারপরেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, শিক্ষিকা পিটারসন বিবাহিতা। তার স্বামীর নাম ব্রান্ডন। তিনি একজন অগ্নিনির্বাপককর্মী। তাদের বিয়ে হয় ২০১৫ সালে। তবে কোনো সন্তান নেই। ওদিকে তার স্ত্রী পিটারসনকে গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে উভয়েই সামাজিক মিডিয়া থেকে নিজেদের একাউন্ট মুছে দিয়েছে।
তার পিতামাতার কাছে জানিয়ে দেয় যে, শিক্ষিকা পিটারসন একজন বিবাহিত নারী। তিনি তাকে মাঝে মধ্যেই তাকে রাত ১১টার দিকে তার বাড়ি থেকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যেতেন। এরপর কয়েক ঘণ্টা একান্তে সময় কাটাতেন তিনি। ওই ছাত্রটি আরো বলেছে, ওই শিক্ষিকা তাকে নিজের নগ্ন ছবি পাঠাতেন। তাকে কিনে দিতেন মারিজুয়ানা। ওই ছাত্রটি তার পিতামাতাকে আরো বলেছে, তার পড়াশোনার গ্রেডের অবনতি হয়েছে। এর কারণ, ওই শিক্ষিকার সঙ্গে তার শারীরিক সম্পর্ক। এসব অভিযোগে ওই শিক্ষিকার এখন জায়গা হয়েছে কাউন্টি জেলে। ওই এলাকার ভোলুসিয়া কাউন্টি শেরিফের অফিস তাকে গ্রেপ্তারের কথা ফেসবুক মারফত জানিয়েছেন। ঘটনা নিয়ে তদন্ত হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, গত নভেম্বরে ওই বালকের সঙ্গে এমন অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন ওই শিক্ষিকা। তবে তার শিকারে এই একটিমাত্র বালকই পরিণত হয়েছে, নাকি আরো আছে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না এখনই। এমন অভিযোগ ওঠার পর স্কুলের চাকরি থেকে পদত্যাগ করেছেন ওই শিক্ষিকা পিটারসন। তারপরেই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, শিক্ষিকা পিটারসন বিবাহিতা। তার স্বামীর নাম ব্রান্ডন। তিনি একজন অগ্নিনির্বাপককর্মী। তাদের বিয়ে হয় ২০১৫ সালে। তবে কোনো সন্তান নেই। ওদিকে তার স্ত্রী পিটারসনকে গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে উভয়েই সামাজিক মিডিয়া থেকে নিজেদের একাউন্ট মুছে দিয়েছে।
No comments