২০১৫ সালে ২৩ হাজার বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
২০১৫
সালের প্রথম দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র মুসলিম প্রধান ইরাক,
সিরিয়া, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইয়েমেন এবং সোমালিয়ায় ২৩ হাজার ১৪৪টি বোমা
ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি গবেষণা সংস্থা কাউন্সিল অব রিলেশনাস
রেসিডেন্ট এর একজন ফেলো মিকাহ জেংকোর গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
‘আইএস দমনের’ জন্য সবচেয়ে বেশি বোমা ফেলা হয়েছে আইএস অধ্যুষিত ইরাক ও সিরিয়ায়। ২২ হাজার ১১০টি বোমা ফেলা হয়েছে ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তৃর্ণ অঞ্চল জুড়ে। এরপরে আছে আফগানিস্তান। দেশটিতে ফেলা হয়েছে ৯৪৭টি। পাকিস্তানে ১১টি, ইয়েমেনে ৫৮টি এবং সোমালিয়ায় ১৮টি বোমা ফেলা হয়েছে।
আফগানিস্তানে তালেবান দমনের কথা বলে গত বছর সেখানে ৯৪৭টি বোমা ফেলার পরও ফরেন পলিসি ম্যাগাজিনের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০১ সালের পর তালেবান এখন বেশি এলাকা দখল করে আছে। আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ ১৬ বছরে পা দিয়েছে। অথচ ওবামা ক্ষমতায় আসার পর এ যুদ্ধ বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বিগত সময়ের চার প্রেসিডেন্ট ইরাকে বোমা ফেলার পরিকল্পনা অব্যাহত রেখেছে। আইএসের ব্যাপক উত্থানের পর ২০১৪ সালের আগষ্টে পুনরায় বিমান হামলা শুরু করা হয়। যদিও যুক্তরাষ্ট্র এ যুদ্ধকে ‘সাময়িক’ ও ‘মানবিক’ বলে দাবি করে আসছে।
‘আইএস দমনের’ জন্য সবচেয়ে বেশি বোমা ফেলা হয়েছে আইএস অধ্যুষিত ইরাক ও সিরিয়ায়। ২২ হাজার ১১০টি বোমা ফেলা হয়েছে ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তৃর্ণ অঞ্চল জুড়ে। এরপরে আছে আফগানিস্তান। দেশটিতে ফেলা হয়েছে ৯৪৭টি। পাকিস্তানে ১১টি, ইয়েমেনে ৫৮টি এবং সোমালিয়ায় ১৮টি বোমা ফেলা হয়েছে।
আফগানিস্তানে তালেবান দমনের কথা বলে গত বছর সেখানে ৯৪৭টি বোমা ফেলার পরও ফরেন পলিসি ম্যাগাজিনের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০১ সালের পর তালেবান এখন বেশি এলাকা দখল করে আছে। আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ ১৬ বছরে পা দিয়েছে। অথচ ওবামা ক্ষমতায় আসার পর এ যুদ্ধ বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের বিগত সময়ের চার প্রেসিডেন্ট ইরাকে বোমা ফেলার পরিকল্পনা অব্যাহত রেখেছে। আইএসের ব্যাপক উত্থানের পর ২০১৪ সালের আগষ্টে পুনরায় বিমান হামলা শুরু করা হয়। যদিও যুক্তরাষ্ট্র এ যুদ্ধকে ‘সাময়িক’ ও ‘মানবিক’ বলে দাবি করে আসছে।
No comments