মাদায়াবাসীকে আর লতা-পাতা খেতে হবে না
জাতিসংঘের ত্রাণবাহী গাড়ির একটি বহর সিরিয়ার অবরুদ্ধ শহর মাদায়ায় যাচ্ছে।
এই শহরের ৪০ হাজার মানুষের এক মাসের খাদ্যদ্রব্য আছে এই বহরে। গাড়িবহরের
সঙ্গে ওষুধ এবং কম্বলও যাচ্ছে। আজ সোমবার বিবিসির খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
গত বছরের অক্টোবরের পর থেকে এই মাদায়া শহরে বাইরে থেকে কোনো খাবার ঢোকেনি। শহরটির দুর্ভিক্ষপীড়িত কঙ্কালসার কয়েকজন বাসিন্দার ছবি প্রকাশ এবং ওই শহরের বাসিন্দারা লতা-পাতা খেয়ে জীবন ধারণ করছেন—এমন খবর গণমাধ্যমে প্রচারের পরই জাতিসংঘের তরফ থেকে ত্রাণসামগ্রী পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হলো। ওই ত্রাণ বহর পৌঁছালে মাদায়াবাসীকে অন্তত এক মাসের জন্য আর লতা-পাতা খেয়ে জীবনধারণ করতে হবে না।
গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত শহরটিতে অনাহারে ২৮ জন মারা গেছেন বলে গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে এবং লেবানন সীমান্তের ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই মাদায়া শহর। বেশ কয়েক মাস ধরেই সরকারি বাহিনী এবং তাদের মিত্র লেবাননের হিজবুল্লাহর নিয়ন্ত্রণে আছে শহরটি। বিদ্রোহীদের সঙ্গে সরকারের যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় গত জুলাই থেকে এই শহরের নিয়ন্ত্রণ সরকারপন্থীদের হাতে যায়। সেখানে অন্তত ৪০ হাজার মানুষ কার্যত বন্দী অবস্থায় আছে। চুক্তি অনুযায়ী শহরে খাদ্যসহ বিভিন্ন জিনিস প্রবেশে কিছু বিধিনিষেধ আছে। এ কারণে শহরটিতে অবরুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে।
মাদায়া ছাড়াও দেশটির উত্তরের সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা আরও দুটি গ্রাম কেফ্রায়া ও ফোয়াহ-তেও একই ধরনের ত্রাণবহর পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। গত বছরের মার্চ মাস থেকে ওই এলাকার ২০ হাজার মানুষ অবরুদ্ধ অবস্থায় আছে।
আরও পড়ুন :
খাওয়ার জন্য লতা-পাতাও পাচ্ছে না ওরা!
গত বছরের অক্টোবরের পর থেকে এই মাদায়া শহরে বাইরে থেকে কোনো খাবার ঢোকেনি। শহরটির দুর্ভিক্ষপীড়িত কঙ্কালসার কয়েকজন বাসিন্দার ছবি প্রকাশ এবং ওই শহরের বাসিন্দারা লতা-পাতা খেয়ে জীবন ধারণ করছেন—এমন খবর গণমাধ্যমে প্রচারের পরই জাতিসংঘের তরফ থেকে ত্রাণসামগ্রী পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হলো। ওই ত্রাণ বহর পৌঁছালে মাদায়াবাসীকে অন্তত এক মাসের জন্য আর লতা-পাতা খেয়ে জীবনধারণ করতে হবে না।
গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত শহরটিতে অনাহারে ২৮ জন মারা গেছেন বলে গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে।
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক থেকে মাত্র ২৫ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে এবং লেবানন সীমান্তের ১১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই মাদায়া শহর। বেশ কয়েক মাস ধরেই সরকারি বাহিনী এবং তাদের মিত্র লেবাননের হিজবুল্লাহর নিয়ন্ত্রণে আছে শহরটি। বিদ্রোহীদের সঙ্গে সরকারের যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় গত জুলাই থেকে এই শহরের নিয়ন্ত্রণ সরকারপন্থীদের হাতে যায়। সেখানে অন্তত ৪০ হাজার মানুষ কার্যত বন্দী অবস্থায় আছে। চুক্তি অনুযায়ী শহরে খাদ্যসহ বিভিন্ন জিনিস প্রবেশে কিছু বিধিনিষেধ আছে। এ কারণে শহরটিতে অবরুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে।
মাদায়া ছাড়াও দেশটির উত্তরের সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা আরও দুটি গ্রাম কেফ্রায়া ও ফোয়াহ-তেও একই ধরনের ত্রাণবহর পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। গত বছরের মার্চ মাস থেকে ওই এলাকার ২০ হাজার মানুষ অবরুদ্ধ অবস্থায় আছে।
আরও পড়ুন :
খাওয়ার জন্য লতা-পাতাও পাচ্ছে না ওরা!
No comments