বরগুনায় সৌদি প্রিন্স, সাত আশ্রয়কেন্দ্র উদ্বোধন
বরগুনার আমতলীতে গতকাল ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রের চাবি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সৌদি প্রিন্স বদর বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সউদ l প্রথম আলো |
বরগুনার
আমতলী উপজেলায় গতকাল মঙ্গলবার সাতটি বিদ্যালয়-কাম-ঘূর্ণিঝড়
আশ্রয়কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণভবন থেকে
গতকাল বেলা একটায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এই
স্থাপনাগুলোর উদ্বোধন করেন। সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ
আন্তর্জাতিক দাতব্য ও মানব সহায়তা ফাউন্ডেশনের ‘ফায়েল খায়ের’ কর্মসূচির
আওতায় বিদ্যালয়গুলো নির্মিত হয়েছে।
নতুন বিদ্যালয়-কাম-আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর চাবি হস্তান্তর উপলক্ষে আমতলীর ঘটখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবের প্রয়াত বাদশা আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় সিডর ও আইলাবিধ্বস্ত জনপদের বিপন্ন জনগোষ্ঠীকে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য যা করে গেছেন, তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বরগুনাবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে আরও বলেন, ‘২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আপনারা আমাকে আমতলী-তালতলী (সাবেক বরগুনা-৩ আসন) আসন থেকে সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন। এ জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’ প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের প্রতি সৌদি সরকারের সহযোগিতার জন্য সৌদি প্রিন্স ও ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) প্রেসিডেন্ট ড. আহমেদ মোহাম্মদ আল মাদানিকে ধন্যবাদ জানান।
সৌদি প্রিন্স তুর্কি বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সউদ আমতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হাতে নতুন সাতটি স্থাপনার চাবি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন। প্রিন্স তুর্কি বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক দাতব্য ও মানব সহায়তা ফাউন্ডেশনের প্রধান।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে প্রিন্স তুর্কির ছোট ভাই প্রিন্স বদর বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সউদ বলেন, ‘বিশ্বের যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়েছে, আমাদের বাবা বাদশা আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ সেখানে নীরবে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। ... বাবার পথ অনুসরণ করে আমরাও হতদরিদ্র মানুষের পাশে থেকে সারা জীবন কাজ করে যেতে চাই।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক মীর জহুরুল ইসলামের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইডিবি) প্রেসিডেন্ট আহম্মেদ মোহাম্মদ আলী আল মাদানি, অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মেজবাহ উল আলম, আমতলী উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম দেলওয়ার হোসেন প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদূত এ আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী প্রমুখ।
নতুন বিদ্যালয়-কাম-আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর চাবি হস্তান্তর উপলক্ষে আমতলীর ঘটখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবের প্রয়াত বাদশা আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে ঘূর্ণিঝড় সিডর ও আইলাবিধ্বস্ত জনপদের বিপন্ন জনগোষ্ঠীকে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য যা করে গেছেন, তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বরগুনাবাসীকে অভিনন্দন জানিয়ে আরও বলেন, ‘২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আপনারা আমাকে আমতলী-তালতলী (সাবেক বরগুনা-৩ আসন) আসন থেকে সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন। এ জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’ প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের প্রতি সৌদি সরকারের সহযোগিতার জন্য সৌদি প্রিন্স ও ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের (আইডিবি) প্রেসিডেন্ট ড. আহমেদ মোহাম্মদ আল মাদানিকে ধন্যবাদ জানান।
সৌদি প্রিন্স তুর্কি বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সউদ আমতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হাতে নতুন সাতটি স্থাপনার চাবি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন। প্রিন্স তুর্কি বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক দাতব্য ও মানব সহায়তা ফাউন্ডেশনের প্রধান।
প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের পর সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে প্রিন্স তুর্কির ছোট ভাই প্রিন্স বদর বিন আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সউদ বলেন, ‘বিশ্বের যেখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়েছে, আমাদের বাবা বাদশা আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ সেখানে নীরবে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। ... বাবার পথ অনুসরণ করে আমরাও হতদরিদ্র মানুষের পাশে থেকে সারা জীবন কাজ করে যেতে চাই।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক মীর জহুরুল ইসলামের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (আইডিবি) প্রেসিডেন্ট আহম্মেদ মোহাম্মদ আলী আল মাদানি, অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মেজবাহ উল আলম, আমতলী উপজেলা চেয়ারম্যান জি এম দেলওয়ার হোসেন প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে সৌদি রাষ্ট্রদূত এ আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী প্রমুখ।
No comments