শান্তি প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দেওয়ার ঘোষণা সু চির
মিয়ানমারের জাতিগত বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে সরকারের শান্তি সংলাপ
গতকাল মঙ্গলবার আবার শুরু হয়েছে। দেশটির সেনাবাহিনী ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর
পাশাপাশি পার্লামেন্টের প্রতিনিধিরাও এতে অংশ নিচ্ছেন। সংলাপে অংশ নিয়ে অং
সান সু চি শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। খবর
এএফপি ও বিবিসির।
রাজধানী নেপিডোতে শুরু হওয়া পাঁচ দিনের এই সংলাপে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
গতকাল থেকে শুরু হওয়া সংলাপে প্রাকৃতিক সম্পদের বিষয়টিই সবচেয়ে প্রাধান্য পাচ্ছে। জাতিগত এই প্রাকৃতিক সম্পদের মালিকানা নিয়েই মিয়ানমার গত দশকগুলোতে বড় বড় সংঘাত প্রত্যক্ষ করেছে, যার বলি হয়েছে অগণিত মানুষ। নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে আগামী মার্চে দেশের ক্ষমতায় বসতে যাওয়া রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নেতা সু চি গতকাল আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেছেন, এই লড়াই ‘শিগগিরই শেষ হবে’ বলে আশাবাদী তিনি। তবে সে জন্য দেশের রাজনীতির মানে উন্নতি ঘটাতে হবে এবং সব গোষ্ঠীকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
সু চি বলেন, ‘একটি জাতীয় পুনর্মিত্রতা প্রতিষ্ঠা করা ছা
রাজধানী নেপিডোতে শুরু হওয়া পাঁচ দিনের এই সংলাপে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
গতকাল থেকে শুরু হওয়া সংলাপে প্রাকৃতিক সম্পদের বিষয়টিই সবচেয়ে প্রাধান্য পাচ্ছে। জাতিগত এই প্রাকৃতিক সম্পদের মালিকানা নিয়েই মিয়ানমার গত দশকগুলোতে বড় বড় সংঘাত প্রত্যক্ষ করেছে, যার বলি হয়েছে অগণিত মানুষ। নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে আগামী মার্চে দেশের ক্ষমতায় বসতে যাওয়া রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নেতা সু চি গতকাল আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেছেন, এই লড়াই ‘শিগগিরই শেষ হবে’ বলে আশাবাদী তিনি। তবে সে জন্য দেশের রাজনীতির মানে উন্নতি ঘটাতে হবে এবং সব গোষ্ঠীকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
সু চি বলেন, ‘একটি জাতীয় পুনর্মিত্রতা প্রতিষ্ঠা করা ছা
No comments