এবার আরব লিগ ইরানের কড়া সমালোচনায়
উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (গালফ কো-অপারেশন কাউন্সিল, সংক্ষেপে
জিসিসি) পর এবার আরব লিগের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইরানে সৌদি দূতাবাসে হামলার
নিন্দা জানিয়েছে। রোববার মিসরে আরব লিগের বৈঠকে লেবানন ও সিরিয়া বাদে
সংগঠনটির বাকি সব সদস্য দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এই নিন্দা জানান। খবর
বিবিসির।
কায়রোয় অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরব লিগের প্রধান নাবিল আল-আরাবি ইরানের বিরুদ্ধে ‘উসকানিমূলক তৎপরতা’ চালানোর এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জাভেদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান ‘গোষ্ঠী বিবাদ’ ছড়ানোর অভিযোগ করেন।
আরব লিগ ইরানের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় তা ঠিক করতে একটি কমিটি গঠন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে।
এর আগে শনিবার রিয়াদে জিসিসির বৈঠকেও ইরানের কড়া সমালোচনা করা হয়। বৈঠক শেষে সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আদেল আল-জুবায়ের হুমকি দেন, ইরান তার নীতি থেকে সরে না এলে দেশটির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে ঠিক কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে সম্পর্কে তিনি কিছু বলেননি।
গত মাসে সৌদি আরব দেশটির প্রভাবশালী শিয়া নেতা শেখ নিমর আল-নিমরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর রিয়াদের সঙ্গে তেহরানের দ্বন্দ্ব চূড়ান্ত রূপ নেয়। আল-নিমরের সাজা কার্যকরের জের ধরে ইরানে সৌদি দূতাবাস ও কনস্যুলেট ভবনে বিক্ষোভকারীরা আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পর তেহরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে রিয়াদ। সৌদি আরবের সমর্থনে বাহরাইন, জিবুতি, সোমালিয়া ও সুদানও তেহরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। সংযুক্ত আরব আমিরাত ইরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক অবনমন করে এবং কুয়েত ও কাতার তেহরান থেকে তাদের কূটনীতিক প্রত্যাহার করে নেয়। তুরস্কও শেখ নিমর আল-নিমরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ঘটনাকে সৌদি আরবের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলে অভিহিত করে ইরানের নিন্দা জানায়।
কায়রোয় অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরব লিগের প্রধান নাবিল আল-আরাবি ইরানের বিরুদ্ধে ‘উসকানিমূলক তৎপরতা’ চালানোর এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ আবদুল্লাহ বিন জাভেদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান ‘গোষ্ঠী বিবাদ’ ছড়ানোর অভিযোগ করেন।
আরব লিগ ইরানের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় তা ঠিক করতে একটি কমিটি গঠন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে।
এর আগে শনিবার রিয়াদে জিসিসির বৈঠকেও ইরানের কড়া সমালোচনা করা হয়। বৈঠক শেষে সৌদির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আদেল আল-জুবায়ের হুমকি দেন, ইরান তার নীতি থেকে সরে না এলে দেশটির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে ঠিক কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সে সম্পর্কে তিনি কিছু বলেননি।
গত মাসে সৌদি আরব দেশটির প্রভাবশালী শিয়া নেতা শেখ নিমর আল-নিমরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর রিয়াদের সঙ্গে তেহরানের দ্বন্দ্ব চূড়ান্ত রূপ নেয়। আল-নিমরের সাজা কার্যকরের জের ধরে ইরানে সৌদি দূতাবাস ও কনস্যুলেট ভবনে বিক্ষোভকারীরা আগুন ধরিয়ে দেওয়ার পর তেহরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে রিয়াদ। সৌদি আরবের সমর্থনে বাহরাইন, জিবুতি, সোমালিয়া ও সুদানও তেহরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। সংযুক্ত আরব আমিরাত ইরানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক অবনমন করে এবং কুয়েত ও কাতার তেহরান থেকে তাদের কূটনীতিক প্রত্যাহার করে নেয়। তুরস্কও শেখ নিমর আল-নিমরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ঘটনাকে সৌদি আরবের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলে অভিহিত করে ইরানের নিন্দা জানায়।
No comments