বিমানে করে ভিক্ষা করে এই দম্পতি
ভিক্ষার খোঁজে ভিন্দেশে পাড়ি। তাও আবার বিমানে চড়ে!
লন্ডনে এখন উৎসবের মরসুম। তাই ভাল রোজগারের আশায় বিমানে চড়ে এই শহরে ভিক্ষে করতে এসেছেন রোমানিয়ার এক জিপসি দম্পতি! ‘লাভ’ও বেশ ভালই হচ্ছে। শনি এবং রবিবারই ভিক্ষা থেকে তাঁরা আয় করেন প্রায় ৮০০ পাউন্ড। ফলে বিমানভাড়ার ৩৮ পাউন্ড (প্রায় ৫ হাজার টাকা) আর গায়ে লাগছে না অ্যানকুটা (২৫) ও পেতরু (২৯) নিয়াগু-র।
সন্তানদের জন্যই লন্ডনে ভিক্ষা করতে এসেছেন রোমানিয়ার লাসি শহরের এই দম্পতি। লন্ডনের প্রাণকেন্দ্র অক্সফোর্ড স্ট্রিটের দোকানগুলির সামনে ভিক্ষা করেন এই দম্পতি। সোমবার তারা এই ভিক্ষার টাকা পাঠান লাসি শহরে তাদের সন্তানদের কাছে।
এই জিপসি দম্পতির চার সন্তান থাকে লাসি শহরে অ্যানকুটার মায়ের কাছে। শিগগিরই আর এক সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন অ্যানকুটা। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের মতো জিপসিদের জন্য লাসিতে কোনো কাজ নেই। তাই নিজের সন্তানদের খাওয়াতে লন্ডনে ভিক্ষা করতে এসেছি।’’ অ্যানকুটা জানান, লাসিতে অনেক কষ্ট করে তারা মাসে ১৭৬ পাউন্ড রোজগার করেন। তার বদলে লন্ডনে ভিক্ষের রোজগারটা অনেক আকর্ষণীয়। চলতি বছরের বর্ষশেষের অনুষ্ঠান শেষ হলেই রোমানিয়ায় ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
সকােল ভিক্ষে সেরে দুপুরের খাওয়াটা লন্ডনের হাইড পার্কেই সারেন পেতরু এবং অ্যানকুটা। মাঝমধ্যে একসঙ্গে হাঁটতেও বেরোন এই দম্পতি। কিন্তু রাতে কোথায় থাকেন? জিপসি দম্পতি জানালেন, তাদের থাকার নির্দিষ্ট জায়গা নেই। যেখানে পারেন, সেখানেই রাত কাটান তারা। কখনো ঘুমিয়ে পড়েন ফুটপাথে।
লন্ডনে এখন উৎসবের মরসুম। তাই ভাল রোজগারের আশায় বিমানে চড়ে এই শহরে ভিক্ষে করতে এসেছেন রোমানিয়ার এক জিপসি দম্পতি! ‘লাভ’ও বেশ ভালই হচ্ছে। শনি এবং রবিবারই ভিক্ষা থেকে তাঁরা আয় করেন প্রায় ৮০০ পাউন্ড। ফলে বিমানভাড়ার ৩৮ পাউন্ড (প্রায় ৫ হাজার টাকা) আর গায়ে লাগছে না অ্যানকুটা (২৫) ও পেতরু (২৯) নিয়াগু-র।
সন্তানদের জন্যই লন্ডনে ভিক্ষা করতে এসেছেন রোমানিয়ার লাসি শহরের এই দম্পতি। লন্ডনের প্রাণকেন্দ্র অক্সফোর্ড স্ট্রিটের দোকানগুলির সামনে ভিক্ষা করেন এই দম্পতি। সোমবার তারা এই ভিক্ষার টাকা পাঠান লাসি শহরে তাদের সন্তানদের কাছে।
এই জিপসি দম্পতির চার সন্তান থাকে লাসি শহরে অ্যানকুটার মায়ের কাছে। শিগগিরই আর এক সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন অ্যানকুটা। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের মতো জিপসিদের জন্য লাসিতে কোনো কাজ নেই। তাই নিজের সন্তানদের খাওয়াতে লন্ডনে ভিক্ষা করতে এসেছি।’’ অ্যানকুটা জানান, লাসিতে অনেক কষ্ট করে তারা মাসে ১৭৬ পাউন্ড রোজগার করেন। তার বদলে লন্ডনে ভিক্ষের রোজগারটা অনেক আকর্ষণীয়। চলতি বছরের বর্ষশেষের অনুষ্ঠান শেষ হলেই রোমানিয়ায় ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের।
সকােল ভিক্ষে সেরে দুপুরের খাওয়াটা লন্ডনের হাইড পার্কেই সারেন পেতরু এবং অ্যানকুটা। মাঝমধ্যে একসঙ্গে হাঁটতেও বেরোন এই দম্পতি। কিন্তু রাতে কোথায় থাকেন? জিপসি দম্পতি জানালেন, তাদের থাকার নির্দিষ্ট জায়গা নেই। যেখানে পারেন, সেখানেই রাত কাটান তারা। কখনো ঘুমিয়ে পড়েন ফুটপাথে।
No comments