২২০টি চা বাগানে একযোগে শ্রমিকদের কর্মবিরতি by মো: মোস্তাাফিজুর রহমান
দাবি আদায়ে চা শ্রমিকরা রাস্তায় |
সাপ্তাহিক
ছুটির দিনের মজুরি প্রদানসহ দ্বিপাক্ষিক চুক্তি দ্রুত নবায়ন করার দাবিতে
সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজারের ২২০টি চাবাগানে দুই ঘন্টা কর্মবিরতি পালন
করেছে চা শ্রমিকরা। সোমবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এই কর্মবিরতি
চলে। এ সময় বাগানগুলোতে কোন পাতা উত্তোলন বা কারখানায় কোন কাজ হয়নি।
মনু-ধলাই-লংলা-জুড়ি-লস্করপুর-বালিশিরা-সিলেট-চট্টগ্রামভ্যালী ও বাগান
পঞ্চায়েত কমিটির উদ্যোগে এ কর্মবিরতি পালন করা হয়।
জানা যায়, বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন গঠিত হলেও সরকারের সাথে সম্পাদিত চুক্তি বাস্তবায়ন না করায় দীর্ঘদিন ধরে বাগানগুলোর পঞ্চায়েত কমিটির সদস্যদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। চুক্তিতে থাকা সাপ্তাহিক ছুটির দিনের মজুরীসহ নানা শর্ত বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে আসছেন প্রতিটি ভ্যালীর চা শ্রমিকরা। দাবিগুলো বাস্তবায়নে গড়িমসি করায় নতুন করে আন্দোলনে নেমেছেন তারা।
আজ সোমবার সারা দেশের চা বাগানগুলোতে একযোগে দুই ঘন্টা কর্মবিরতি পালনের কর্মসূচি ছিল। এরই অংশ হিসেবে কমলগঞ্জের ২২টি চা বাগানেও পালন করা হয়েছে কর্মবিরতি। কমলগঞ্জের দেওয়াছড়া, আলীনগর, শমসেরনগর, ধলাই, মৃত্তিঙ্গা ,মনু, পাত্রখোলা, মাধবপুর, শ্রীমঙ্গলের বালিশিরা, নুরজাহান, হোসেনাবাদ, লস্কপুর, লংলা, জুড়িসহ প্রায় ২২০টি বা বাগানে সকাল ৯টা হতে ১১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করা হয়।
সকাল থেকেই চা শ্রমিকরা বাগানে কাজে যোগদান না করে কারখানার সামনে সারিবদ্ধ হয়ে বসে কর্মবিরতি পালন করে। এরপর তারা নেমে আসেন রাস্তায়। তারা বিভিন্ন ধরনের প্লেকার্ড নিয়ে তাদের দাবি পূরণে শ্লোগান দেয়। এ সময় বাগানে কোন ধরনে কাজকর্ম হয়নি। কর্মবিরতি চলাকালে বাগানগুলোতে অবস্থানরত চা শ্রমিকদের উদ্যেশ্যে বক্তব্য রাখেন ভ্যালী ও পঞ্চায়েত কমিটির নেতৃবৃন্দ।
কমলগঞ্জ উপজেলার আলীনগর চা বাগানে দেখা যায়, চা শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে বাগানের কারখানার সামনে অবস্থান নেন। তাদের হাতে নানা প্লেকার্ড। কর্মবিরতিকালে এখানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন আলীনগর চা বাগানের পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি গনেশ পাত্র, চা ছাত্র যুব পরিষদের আহবায়ক সজল কৈরীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। বক্তরা ছুটির দিনে মজুরি প্রদান, বিভিন্ন চুক্তি দ্রুত বাস্তবায়ন করার দাবি জানান। তা নাহলে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর থেকে বাগান বন্ধ করে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হবে বলে বক্তারা হুশিয়ার করেন।
অপর দিকে একই সময় হবিগঞ্জ, সিলেট, চট্টগ্রাম অঞ্চলের চা বাগানগুলোতেই একই সময় কর্ম বিরতি পালন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা যায়, বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন গঠিত হলেও সরকারের সাথে সম্পাদিত চুক্তি বাস্তবায়ন না করায় দীর্ঘদিন ধরে বাগানগুলোর পঞ্চায়েত কমিটির সদস্যদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। চুক্তিতে থাকা সাপ্তাহিক ছুটির দিনের মজুরীসহ নানা শর্ত বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে আসছেন প্রতিটি ভ্যালীর চা শ্রমিকরা। দাবিগুলো বাস্তবায়নে গড়িমসি করায় নতুন করে আন্দোলনে নেমেছেন তারা।
আজ সোমবার সারা দেশের চা বাগানগুলোতে একযোগে দুই ঘন্টা কর্মবিরতি পালনের কর্মসূচি ছিল। এরই অংশ হিসেবে কমলগঞ্জের ২২টি চা বাগানেও পালন করা হয়েছে কর্মবিরতি। কমলগঞ্জের দেওয়াছড়া, আলীনগর, শমসেরনগর, ধলাই, মৃত্তিঙ্গা ,মনু, পাত্রখোলা, মাধবপুর, শ্রীমঙ্গলের বালিশিরা, নুরজাহান, হোসেনাবাদ, লস্কপুর, লংলা, জুড়িসহ প্রায় ২২০টি বা বাগানে সকাল ৯টা হতে ১১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করা হয়।
সকাল থেকেই চা শ্রমিকরা বাগানে কাজে যোগদান না করে কারখানার সামনে সারিবদ্ধ হয়ে বসে কর্মবিরতি পালন করে। এরপর তারা নেমে আসেন রাস্তায়। তারা বিভিন্ন ধরনের প্লেকার্ড নিয়ে তাদের দাবি পূরণে শ্লোগান দেয়। এ সময় বাগানে কোন ধরনে কাজকর্ম হয়নি। কর্মবিরতি চলাকালে বাগানগুলোতে অবস্থানরত চা শ্রমিকদের উদ্যেশ্যে বক্তব্য রাখেন ভ্যালী ও পঞ্চায়েত কমিটির নেতৃবৃন্দ।
কমলগঞ্জ উপজেলার আলীনগর চা বাগানে দেখা যায়, চা শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে বাগানের কারখানার সামনে অবস্থান নেন। তাদের হাতে নানা প্লেকার্ড। কর্মবিরতিকালে এখানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন আলীনগর চা বাগানের পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি গনেশ পাত্র, চা ছাত্র যুব পরিষদের আহবায়ক সজল কৈরীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। বক্তরা ছুটির দিনে মজুরি প্রদান, বিভিন্ন চুক্তি দ্রুত বাস্তবায়ন করার দাবি জানান। তা নাহলে আগামী ২০ সেপ্টেম্বর পর থেকে বাগান বন্ধ করে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হবে বলে বক্তারা হুশিয়ার করেন।
অপর দিকে একই সময় হবিগঞ্জ, সিলেট, চট্টগ্রাম অঞ্চলের চা বাগানগুলোতেই একই সময় কর্ম বিরতি পালন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
No comments