মালয়েশিয়ায় জি টু জি প্লাস পদ্ধতিতে কর্মী যাবে: মঙ্গলবার সমঝোতা স্বাক্ষর
আপাতত
মালয়েশিয়ায় সরকারিভাবে যাওয়ার পাশাপাশি বেসরকারিভাবেও যাতে শ্রমিক যেতে
পারে, এমন সুযোগ রেখে জি টু জিতে (সরকার টু সরকার) সংস্কার এনে ‘জি টু জি
প্লাস’ পদ্ধতিতে কর্মী পাঠানো হবে। এনিয়ে মঙ্গলবার একটি সমঝোতা স্বাক্ষর
চুক্তি হচ্ছে। সোমবার প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল
ইসলাম বিএসসি মালয়েশিয়া প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক শেষে নিজ দফতরে
সাংবাদিকদের একথা জানান।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সোয়া ১১টা পর্যন্ত মালয়েশিয়া থেকে আসা প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রী বলেন, বিজনেস টু বিজনেস (বি টু বি) পদ্ধতিতে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর বিষয়ে বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়নি। উভয় দেশের ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক করতেই তারা (মালয়েশিয়ান প্রতিনিধি) ঢাকা সফরে এসেছেন। এখন জি টু জিতে কর্মী যাচ্ছে। এ পদ্ধতিতেই কর্মী যাবে। তবে সরকার চাইলে বায়রাকে সম্পৃত্ত করতে পারবে। এজন্য আগামীকাল (মঙ্গলবার) মালয়েশিয়া প্রতিনিধি দলের সাথে ‘জি টু জি প্লাস’ নিয়ে একটি সমঝোতা সই হবে। তিনি বলেন, ‘জি টু জি প্লাস’ পদ্ধতিতে মালয়েশিয়া যেতে একজন শ্রমিকের সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকা খরচ হবে।
নতুন এ পদ্ধতিতে কবে নাগাদ কর্মী পাঠানো শুরু হতে পারে- এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ‘আশা করছি মাসখানেকের মধ্যেই এটা শুরু হয়ে যাবে। এবার শুধু প্লানটেশন নয়, কনস্ট্রাকশন, ফ্যাক্টরি, শিক্ষক ও চিকিৎসকসহ সবখাতেই লোক যাবে মালয়েশিয়াতে।
ঢাকায় সফররত মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জেনারেল শারফুদ্দিন বিন এইচজে কাসিমের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার নরলিন ওথমানও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ছাড়াও বাংলাদেশের পক্ষে মন্ত্রণালয়ের সচিব খন্দকার ইফতেখার হায়দার, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক বেগম শামসুন নাহারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর সাথে বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে ষষ্ঠ ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব খন্দকার ইফতেখার হায়দার ও মালয়েশিয়ার পক্ষে দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জেনারেল শারফুদ্দিন বিন এইচজে কাসিম নেতৃত্ব দেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সোয়া ১১টা পর্যন্ত মালয়েশিয়া থেকে আসা প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থাণ মন্ত্রী বলেন, বিজনেস টু বিজনেস (বি টু বি) পদ্ধতিতে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর বিষয়ে বৈঠকে কোনো আলোচনা হয়নি। উভয় দেশের ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক করতেই তারা (মালয়েশিয়ান প্রতিনিধি) ঢাকা সফরে এসেছেন। এখন জি টু জিতে কর্মী যাচ্ছে। এ পদ্ধতিতেই কর্মী যাবে। তবে সরকার চাইলে বায়রাকে সম্পৃত্ত করতে পারবে। এজন্য আগামীকাল (মঙ্গলবার) মালয়েশিয়া প্রতিনিধি দলের সাথে ‘জি টু জি প্লাস’ নিয়ে একটি সমঝোতা সই হবে। তিনি বলেন, ‘জি টু জি প্লাস’ পদ্ধতিতে মালয়েশিয়া যেতে একজন শ্রমিকের সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকা খরচ হবে।
নতুন এ পদ্ধতিতে কবে নাগাদ কর্মী পাঠানো শুরু হতে পারে- এমন প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, ‘আশা করছি মাসখানেকের মধ্যেই এটা শুরু হয়ে যাবে। এবার শুধু প্লানটেশন নয়, কনস্ট্রাকশন, ফ্যাক্টরি, শিক্ষক ও চিকিৎসকসহ সবখাতেই লোক যাবে মালয়েশিয়াতে।
ঢাকায় সফররত মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জেনারেল শারফুদ্দিন বিন এইচজে কাসিমের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত দেশটির হাইকমিশনার নরলিন ওথমানও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ছাড়াও বাংলাদেশের পক্ষে মন্ত্রণালয়ের সচিব খন্দকার ইফতেখার হায়দার, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক বেগম শামসুন নাহারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর সাথে বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে ষষ্ঠ ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব খন্দকার ইফতেখার হায়দার ও মালয়েশিয়ার পক্ষে দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জেনারেল শারফুদ্দিন বিন এইচজে কাসিম নেতৃত্ব দেন।
No comments