বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে পাট রফতানি বন্ধ
বাংলাদেশ
থেকে ভারতে পাট ও পাটজাতদ্রব্য রফতানি ওপর ভারতের জুট কমিশন নতুন করে
শর্তারোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় আজ শনিবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে
ভারতে পাট রফতানি বন্ধ হয়ে গেছে। বেনাপোল বন্দর এলাকায় শতশত পাট ও পাটজাত
দ্রব্য বোঝাই ট্রাক আটকা পড়ে আছে। দুর্ভোগে পড়েছে পাট রফতানিকারক ও
ট্রাকচালকরা।
জুট কমিশনের জারি করা প্রজ্ঞাপনের সাথে ভারতীয় আমদানিকারকদের নতুন ফরমেট করা ফরম দেয়া হয়েছে সেটি পূরণ করে নতুনভাবে রেজিস্ট্রেশন করতে বলা হয়েছে। যদিও সেদেশের সকল আমদানিকারকের আগে থেকেই আমদানি-রফতানি লাইসেন্স রয়েছে। এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে যে, প্রতি চালান আমদানির পূর্বে কমিশন থেকে চালান হিসেবে এনওসি নিতে হবে।
বিশ হাজার বেল এলসির পাট ২/৩ শত প্রাকের চালান ভারতে রফতানি হয়। এখন প্রতি চালানে এনওসি আনতে গেলে এলসির সময়সীমা পার হয়ে যাবে। একইভাবে বলা হয়েছে, ভারতে আমদানি করা পাট দিয়ে বস্তা তৈরি করা যাবে না। অথচ বাংলাদেশ থেকে ভারতে যে পাট রফতানি হয় তা দিয়ে সে দেশের জুটমিলগুলিতে বেশিরভাগই বস্তা তৈরি করে থাকে।
বাংলাদেশের পাট রফতানিকারকদের অভিমত, এই প্রজ্ঞাপনের কারণে বাংলাদেশে পাট মিলগুলো বন্ধ হয়ে কাঁচাপাটের বাজারে ধস নেমে আসবে। বেকার হয়ে পড়বে লক্ষাধিক শ্রমিক।
ভারত সরকারের পাট মন্ত্রণালয় না থাকায় টেক্সটাইল মন্ত্রণালয়ের জুট কমিশন সে দেশের পাট নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যার প্রধান কার্যালয় কলকাতার সল্টলেকে। বেনাপোল বন্দরের ওপারে ভারতের পেট্রাপোল কাস্টম কতৃপক্ষ পাটের ট্রাক প্রবেশ বন্ধ করে দেয়।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর ২০ থেকে ২৫ লাখ বেল পাট রফতানি হতো। কিন্তু গত কয়েক বছর থেকে চীন, পাকিস্তান, ইউরোপ পাট আমদানি না করায় তা নেমে আসে ৮/৯ লাখ বেলে। যার ৮০-৯০ ভাগই ভারতে রফতানি হতো। এই পাট দিয়ে ভারতের জুট মিলগুলো বস্তা তৈরি করে থাকে। এই পাট রফতানি খাতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর শুধু খুলনায় প্রায় কয়েক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। পাট রফতানিতে ধস নামলে সে খাতেও অচলাবস্থার সৃষ্টি হবে।
এ ব্যাপারে বেনাপোল বন্দরের উপ পরিচালক আব্দুল জলিল জানান, ভারত সরকার হঠাৎ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টা থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পাট রফতানি বন্ধ হয়ে গেছে। পাট রফতানি বন্ধ হওয়ার কারণে বেনাপোল বন্দর এলাকায় শত শত পাট বোঝাই ট্রাক আটকা পড়েছে।
জুট কমিশনের জারি করা প্রজ্ঞাপনের সাথে ভারতীয় আমদানিকারকদের নতুন ফরমেট করা ফরম দেয়া হয়েছে সেটি পূরণ করে নতুনভাবে রেজিস্ট্রেশন করতে বলা হয়েছে। যদিও সেদেশের সকল আমদানিকারকের আগে থেকেই আমদানি-রফতানি লাইসেন্স রয়েছে। এই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে যে, প্রতি চালান আমদানির পূর্বে কমিশন থেকে চালান হিসেবে এনওসি নিতে হবে।
বিশ হাজার বেল এলসির পাট ২/৩ শত প্রাকের চালান ভারতে রফতানি হয়। এখন প্রতি চালানে এনওসি আনতে গেলে এলসির সময়সীমা পার হয়ে যাবে। একইভাবে বলা হয়েছে, ভারতে আমদানি করা পাট দিয়ে বস্তা তৈরি করা যাবে না। অথচ বাংলাদেশ থেকে ভারতে যে পাট রফতানি হয় তা দিয়ে সে দেশের জুটমিলগুলিতে বেশিরভাগই বস্তা তৈরি করে থাকে।
বাংলাদেশের পাট রফতানিকারকদের অভিমত, এই প্রজ্ঞাপনের কারণে বাংলাদেশে পাট মিলগুলো বন্ধ হয়ে কাঁচাপাটের বাজারে ধস নেমে আসবে। বেকার হয়ে পড়বে লক্ষাধিক শ্রমিক।
ভারত সরকারের পাট মন্ত্রণালয় না থাকায় টেক্সটাইল মন্ত্রণালয়ের জুট কমিশন সে দেশের পাট নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। যার প্রধান কার্যালয় কলকাতার সল্টলেকে। বেনাপোল বন্দরের ওপারে ভারতের পেট্রাপোল কাস্টম কতৃপক্ষ পাটের ট্রাক প্রবেশ বন্ধ করে দেয়।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর ২০ থেকে ২৫ লাখ বেল পাট রফতানি হতো। কিন্তু গত কয়েক বছর থেকে চীন, পাকিস্তান, ইউরোপ পাট আমদানি না করায় তা নেমে আসে ৮/৯ লাখ বেলে। যার ৮০-৯০ ভাগই ভারতে রফতানি হতো। এই পাট দিয়ে ভারতের জুট মিলগুলো বস্তা তৈরি করে থাকে। এই পাট রফতানি খাতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর শুধু খুলনায় প্রায় কয়েক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। পাট রফতানিতে ধস নামলে সে খাতেও অচলাবস্থার সৃষ্টি হবে।
এ ব্যাপারে বেনাপোল বন্দরের উপ পরিচালক আব্দুল জলিল জানান, ভারত সরকার হঠাৎ করে প্রজ্ঞাপন জারি করায় বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টা থেকে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পাট রফতানি বন্ধ হয়ে গেছে। পাট রফতানি বন্ধ হওয়ার কারণে বেনাপোল বন্দর এলাকায় শত শত পাট বোঝাই ট্রাক আটকা পড়েছে।
No comments