ভারতের দুটি ও ব্রিটেনের একটি কোম্পানিকে থ্রিজি লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে- টেলিটকের থ্রিজি সেবায় গ্রাহক খুশি নন by ফিরোজ মান্না
বিনিয়োগে আগ্রহী করতে আরও বিদেশী
অপারেটরকে থ্রিজি লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ
মন্ত্রণালয়। এক্ষেত্রে ভারতের ২টি ও ব্রিটেনের একটি কোম্পানিকে থ্রিজি
লাইসেন্স দেয়া হতে পারে।
তৃতীয় প্রজন্ম (থ্রিজি), চতুর্থ
প্রজন্ম (ফোরজি) এবং লং টার্ম ইভাল্যুশন (এলটিই) লাইসেন্সের সুযোগ রাখা
হবে। থ্রিজি মোবাইল সার্ভিস লাইসেন্সের খসড়া নীতিমালা তৈরি করে বিটিআরসি গত
বছরের ২৮ মার্চ মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছিল। উন্মুক্ত ডাকের মাধ্যমে থ্রিজি
লাইসেন্স ইস্যু করা হবে। ওই নীতিমালা মন্ত্রণালয় যাচাইবাছাই করে এ
সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এদিকে, চালু হওয়া টেলিটকের থ্রিজি সেবা নিয়ে গ্রাহকরা
চরম বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। দুর্বল নেটওয়ার্ক ও ব্যান্ডউইথ স্বল্পতায়
সেবাটি প্রায় অচল হয়ে পড়েছে।
বিটিআরসি সূত্র জানিয়েছে, তারা একটি বিদেশী অপারেটর রেখে বাকি লাইসেন্সগুলো দেশীয় অপারেটরদের দেয়ার সুপারিশ করেছিল। তবে দেশীয় অপারেটররা বিদেশী বিনিযোগ আনতে পারবে এমন একটি সুযোগ রাখা হয় ওই নীতিমালায়। কিন্তু মন্ত্রণালয় ভারতের টাটা ও রিলায়েন্স গ্রুপ এবং ব্রিটেনের বোডা ফোন কোম্পানিকে থ্রিজি লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনিল কান্তি বোসের সঙ্গে কথা বলার জন্য বার বার যোগাযোগ করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে বিটিআরসির এক কর্মকর্তা বলেন, থ্রিজি মোবাইল প্রযুক্তি সেবার খসড়া নীতিমালায় তরঙ্গ নিলামে একটি বিদেশী অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়ার কথা ছিল। এখন তিনটি বিদেশী কোম্পানিকে লাইসেন্স দেয়ার বিষয়টি উঠে এসেছে। কয়টা লাইসেন্স দেবে তা মন্ত্রণালয়ের বিষয়। থ্রিজি লাইসেন্স নিয়ে সব মোবাইল ফোন অপারেটরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে বৈঠকও হয়েছে। এ বিষয়ে মোবাইল অপারেটররা সম্মতিও দিয়েছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদেশী অপারেটরদের লাইসেন্স দেয়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে লাইসেন্স নিলামে তরঙ্গের কোন ব্লক যেন বাকি না থাকে এবং বিদেশী বিনিয়োগ বাড়াতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাঁচটি মোবাইল অপারেটরকে ১০ মেগাহার্টজ করে মোট ৫০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ নিলামে বরাদ্দ দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল খসড়া নীতিমালায়। নীতিমালায় বেসরকারী পাঁচ মোবাইল অপারেটরকে তিনটি এবং নতুন এক অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়ার প্রস্তাব করে বিটিআরসি।
দেশে মোট ছয়টি অপারেটরের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটক ইতোমধ্যেই থ্রিজি সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, টেলিটক নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে যে দর উঠবে, সে পরিমাণ টাকা দিয়েই প্রতিষ্ঠানটিকে লাইসেন্স নিতে হবে।
তবে চূড়ান্ত নীতিমালায় ১০ মেগাহার্টজের পরিবর্তে অপারেটরদের নিলামে ৫ মেগাহার্টজের ব্লক দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হযেছে। এ বিষয়ে অল্পদিনের মধ্যে বিটিআরসিকে মন্ত্রণালয় একটি প্রস্তাব পাঠাবে। ৫ মেগাহার্টজ ব্লক দিলে মোট ১০টি ব্লক হবে এবং কম গ্রাহক সংখ্যার অপারেটররাও এ সুযোগ নিতে পারবে। প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গ মূল্য ইতোমধ্যে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রস্তাব করা হয়েছে। ১০ মেগাহার্টজ বরাদ্দ নিলে ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন হবে। কম গ্রাহক সংথ্যার অপারেটরা হয়ত ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ নিতে চাইবে না। এজন্য ১০ মেগাহার্টজের পরিবর্তে ৫ মেগাহার্টজ করে বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। যাতে অপারেটরদের ব্যবসার জন্য সুবিধা হয়।
খসড়া নীতিমালায় ১০ মেগাহার্টজ করে মোট ৪টি ব্লকে নিলাম হওয়ার কথা ছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মোট ৮টি ব্লকে নিলাম হবে।
অন্যদিকে, থ্রিজি সেবা দিতে গিয়ে টেলিটকের ১২ হাজারের বেশি সিম ইতোমধ্যে ব্লক বা বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় থ্রিজির কারণে টেলিটকের অনেক সাধারণ গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন। কর্তৃপক্ষ বলছে এটা সাময়িক। ব্যান্ডউইথ বণ্টনে কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। এটা কারিগরি ত্রুটি। কয়েকদিনের মধ্যে এই ত্রুটি দূর করা সম্ভব হবে। গ্রাহকরা বলছেন, টেলিটকের সেবার মান নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে শুরু থেকেই। এখন রাষ্ট্রায়ত্ত এই কোম্পানি আধুনিক প্রযুক্তির থ্রিজি সীমিত আকারে চালু করাতেই এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দেশব্যাপী টেলিটকের থ্রিজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। প্রথম অবস্থায় ঢাকা, টঙ্গী, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে থ্রিজি সেবা দেয়া হচ্ছে। এরপর পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় শহরগুলোতে থ্রিজি সেবা দেয়ার কাজ শুরু করা হবে। বিভাগীয় শহর শেষ হলে সারাদেশে থ্রিজির নেটওয়ার্ক বিস্তার ঘটানো হবে। ২১১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (এক হাজার ৬শ’ ৮৮ কোটি টাকা) ব্যয়ে চীনা কোম্পানি সিএমইসি থ্রিজি নেটওয়ার্ক স্থাপনের কাজ করে দিয়েছে। সারাদেশে নেটওয়ার্ক বিস্তারের কাজ করতে আরও এক বছর সময় লেগে যাবে। যদিও থ্রিজি নিয়ে পথেঘাটে সব জায়গায় এখন আলোচনা। দাম যাই হোক থ্রিজি সিম কিনতেই হবে। কিন্তু এই সিম বা সেট খুব বেশি মানুষের হাতে শোভা পাচ্ছে না। কারণ থ্রিজি সিমের দাম আর সেটের দাম মিলে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের পক্ষে তা কেনা কোনভাবেই সম্ভব না। তবে হ্যাঁ রাস্তাঘাটে যে থ্রিজি মোবাইল চোখে পড়ছে না তা কিন্তু নয়। ধনিক শ্রেণীর মানুষ গাড়ি থেকে নামতে থ্রিজি মোবাইলটি হাতে নিয়েই নামছেন। থ্রিজি সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছতে আরও অনেক সময় অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণ মানুষের নাগালে চলে এলেই থ্রিজি কেনার স্বপ্ন দেখতে পারবে।
বিটিআরসি জানিয়েছে, থ্রি-জি প্রযুক্তি হচ্ছে ইন্টারনেটের উচ্চগতি সম্পন্ন প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মোবাইল ফোনেই টিভি দেখা, জিপিএসের মাধমে পথনির্দেশনা পাওয়া, উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহারসহ ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেয়া সম্ভব হবে। থ্রিজির পরের ধাপের প্রযুক্তি হচ্ছে ফোরজি।
বিশেষজ্ঞরা অবশ্য ফোরজিকেই লং টার্ম ইভল্যুশন (এলটিই) বলছেন। এলটিই প্রযুক্তিতে থ্রিজির চেয়েও বেশি গতিতে তথ্য আদান-প্রদান করা সম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তির এই ফোনে একজন অন্যজনকে দেখে কথাও বলতে পারবেন। এমনকি ভিডিও কনফারেন্সও করা যাবে। এ ছাড়া ইন্টারনেটে ব্রাউজিং, মোবাইল টিভি দেখা যাবে।
বিটিআরসি সূত্র জানিয়েছে, তারা একটি বিদেশী অপারেটর রেখে বাকি লাইসেন্সগুলো দেশীয় অপারেটরদের দেয়ার সুপারিশ করেছিল। তবে দেশীয় অপারেটররা বিদেশী বিনিযোগ আনতে পারবে এমন একটি সুযোগ রাখা হয় ওই নীতিমালায়। কিন্তু মন্ত্রণালয় ভারতের টাটা ও রিলায়েন্স গ্রুপ এবং ব্রিটেনের বোডা ফোন কোম্পানিকে থ্রিজি লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনিল কান্তি বোসের সঙ্গে কথা বলার জন্য বার বার যোগাযোগ করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে বিটিআরসির এক কর্মকর্তা বলেন, থ্রিজি মোবাইল প্রযুক্তি সেবার খসড়া নীতিমালায় তরঙ্গ নিলামে একটি বিদেশী অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়ার কথা ছিল। এখন তিনটি বিদেশী কোম্পানিকে লাইসেন্স দেয়ার বিষয়টি উঠে এসেছে। কয়টা লাইসেন্স দেবে তা মন্ত্রণালয়ের বিষয়। থ্রিজি লাইসেন্স নিয়ে সব মোবাইল ফোন অপারেটরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে বৈঠকও হয়েছে। এ বিষয়ে মোবাইল অপারেটররা সম্মতিও দিয়েছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদেশী অপারেটরদের লাইসেন্স দেয়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে লাইসেন্স নিলামে তরঙ্গের কোন ব্লক যেন বাকি না থাকে এবং বিদেশী বিনিয়োগ বাড়াতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাঁচটি মোবাইল অপারেটরকে ১০ মেগাহার্টজ করে মোট ৫০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ নিলামে বরাদ্দ দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল খসড়া নীতিমালায়। নীতিমালায় বেসরকারী পাঁচ মোবাইল অপারেটরকে তিনটি এবং নতুন এক অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়ার প্রস্তাব করে বিটিআরসি।
দেশে মোট ছয়টি অপারেটরের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিটক ইতোমধ্যেই থ্রিজি সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, টেলিটক নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে যে দর উঠবে, সে পরিমাণ টাকা দিয়েই প্রতিষ্ঠানটিকে লাইসেন্স নিতে হবে।
তবে চূড়ান্ত নীতিমালায় ১০ মেগাহার্টজের পরিবর্তে অপারেটরদের নিলামে ৫ মেগাহার্টজের ব্লক দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হযেছে। এ বিষয়ে অল্পদিনের মধ্যে বিটিআরসিকে মন্ত্রণালয় একটি প্রস্তাব পাঠাবে। ৫ মেগাহার্টজ ব্লক দিলে মোট ১০টি ব্লক হবে এবং কম গ্রাহক সংখ্যার অপারেটররাও এ সুযোগ নিতে পারবে। প্রতি মেগাহার্টজ তরঙ্গ মূল্য ইতোমধ্যে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রস্তাব করা হয়েছে। ১০ মেগাহার্টজ বরাদ্দ নিলে ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রয়োজন হবে। কম গ্রাহক সংথ্যার অপারেটরা হয়ত ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ নিতে চাইবে না। এজন্য ১০ মেগাহার্টজের পরিবর্তে ৫ মেগাহার্টজ করে বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। যাতে অপারেটরদের ব্যবসার জন্য সুবিধা হয়।
খসড়া নীতিমালায় ১০ মেগাহার্টজ করে মোট ৪টি ব্লকে নিলাম হওয়ার কথা ছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মোট ৮টি ব্লকে নিলাম হবে।
অন্যদিকে, থ্রিজি সেবা দিতে গিয়ে টেলিটকের ১২ হাজারের বেশি সিম ইতোমধ্যে ব্লক বা বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় থ্রিজির কারণে টেলিটকের অনেক সাধারণ গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন। কর্তৃপক্ষ বলছে এটা সাময়িক। ব্যান্ডউইথ বণ্টনে কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। এটা কারিগরি ত্রুটি। কয়েকদিনের মধ্যে এই ত্রুটি দূর করা সম্ভব হবে। গ্রাহকরা বলছেন, টেলিটকের সেবার মান নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে শুরু থেকেই। এখন রাষ্ট্রায়ত্ত এই কোম্পানি আধুনিক প্রযুক্তির থ্রিজি সীমিত আকারে চালু করাতেই এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। দেশব্যাপী টেলিটকের থ্রিজি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। প্রথম অবস্থায় ঢাকা, টঙ্গী, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে থ্রিজি সেবা দেয়া হচ্ছে। এরপর পর্যায়ক্রমে বিভাগীয় শহরগুলোতে থ্রিজি সেবা দেয়ার কাজ শুরু করা হবে। বিভাগীয় শহর শেষ হলে সারাদেশে থ্রিজির নেটওয়ার্ক বিস্তার ঘটানো হবে। ২১১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (এক হাজার ৬শ’ ৮৮ কোটি টাকা) ব্যয়ে চীনা কোম্পানি সিএমইসি থ্রিজি নেটওয়ার্ক স্থাপনের কাজ করে দিয়েছে। সারাদেশে নেটওয়ার্ক বিস্তারের কাজ করতে আরও এক বছর সময় লেগে যাবে। যদিও থ্রিজি নিয়ে পথেঘাটে সব জায়গায় এখন আলোচনা। দাম যাই হোক থ্রিজি সিম কিনতেই হবে। কিন্তু এই সিম বা সেট খুব বেশি মানুষের হাতে শোভা পাচ্ছে না। কারণ থ্রিজি সিমের দাম আর সেটের দাম মিলে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের পক্ষে তা কেনা কোনভাবেই সম্ভব না। তবে হ্যাঁ রাস্তাঘাটে যে থ্রিজি মোবাইল চোখে পড়ছে না তা কিন্তু নয়। ধনিক শ্রেণীর মানুষ গাড়ি থেকে নামতে থ্রিজি মোবাইলটি হাতে নিয়েই নামছেন। থ্রিজি সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছতে আরও অনেক সময় অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণ মানুষের নাগালে চলে এলেই থ্রিজি কেনার স্বপ্ন দেখতে পারবে।
বিটিআরসি জানিয়েছে, থ্রি-জি প্রযুক্তি হচ্ছে ইন্টারনেটের উচ্চগতি সম্পন্ন প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে মোবাইল ফোনেই টিভি দেখা, জিপিএসের মাধমে পথনির্দেশনা পাওয়া, উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহারসহ ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেয়া সম্ভব হবে। থ্রিজির পরের ধাপের প্রযুক্তি হচ্ছে ফোরজি।
বিশেষজ্ঞরা অবশ্য ফোরজিকেই লং টার্ম ইভল্যুশন (এলটিই) বলছেন। এলটিই প্রযুক্তিতে থ্রিজির চেয়েও বেশি গতিতে তথ্য আদান-প্রদান করা সম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তির এই ফোনে একজন অন্যজনকে দেখে কথাও বলতে পারবেন। এমনকি ভিডিও কনফারেন্সও করা যাবে। এ ছাড়া ইন্টারনেটে ব্রাউজিং, মোবাইল টিভি দেখা যাবে।
No comments