আখাউড়া জংশন এলাকায় এক বছরে ৫২ জন নিহত- পূর্বাঞ্চল রেলে নানা অঘটন প্রতিদিন by আল আমীন শাহীন
পূর্বাঞ্চল রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলাকায় প্রায়ই উদ্ধার হচ্ছে অজ্ঞাত
লাশ। গত বৃহস্পতিবার এ পথের ব্রাহ্মণবাড়িয়া ভাদুঘরে দুঃসাহসিক ডাকাতি ও
ট্রিপল মার্ডারের ঘটনা ঘটেছে।
এ নিয়ে আখাউড়া জংশন
এলাকায় গত এক বছরে ৫২ জন নিহত হয়েছেন। গত বছর এ পথে একাধিক ডাকাতির ঘটনা
ঘটেছে। এ নিয়ে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা ও আতঙ্ক সৃষ্টি
হয়েছে।
দেশের পূর্বাঞ্চল রেলপথে বিভিন্ন যাত্রীবাহী ট্রেনে নিরাপত্তাব্যবস্থা যথাযথ নেই, কর্তব্য কাজেও সংশ্লিষ্টদের রয়েছে নানা গাফিলতি ও অবহেলা। তাই প্রায়ই ঘটছে অঘটন। বিভিন্ন ট্রেনে গত বছরে একাধিক ডাকাতির ঘটনা ঘটে। চুরি ও ছিনতাই হচ্ছে প্রায় প্রতিদিনই। কিছুদিন পরপর উদ্ধার হচ্ছে অজ্ঞাত লাশ। বিভিন্ন কারণে গত এক বছরে আখাউড়া রেল জংশন এলাকার রেলপথের পাশ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫২টি লাশ। এর মধ্যে অনেক লাশের পরিচয়ও মেলেনি। গত বৃহস্পতিবার এ পথে দুঃসাহসিক ডাকাতি ও ট্রিপল হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার পর শুক্রবারও আরো একটি অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে রেল পুলিশ। এসব ঘটনায় এখন নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে।
রাজধানী ঢাকার সাথে সিলেট, চট্টগ্রাম বিভাগের যোগাযোগে পূর্বাঞ্চল রেলপথে চলাচল করে আন্তঃনগর, কমিউটারসহ বিভিন্ন লোকাল ট্রেন। যাত্রীদের অভিযোগ, আন্তঃনগর ট্রেনেই নিরাপত্তা পর্যাপ্ত নেই। এসব ট্রেনে চোরাকারবারি অপরাধীদের দৌরাত্ম্য এখন স্বাভাবিক ঘটনা। রাতে দিনে যাত্রীদের বিভিন্ন মালামাল চুরি ও ছিনতাই হয়। অনির্ধারিত নিরিবিল স্থানে প্রায়ই আন্তঃনগর ট্রেন থেমে যায়। প্রকাশ্যেই চোরাকারবারের মালামাল ওঠানামার দৃশ্য প্রতিদিনের। ট্রেনের ভেতর মারামারির ঘটনা ঘটছে। টিকিট নেই এমন যাত্রীদের জন্য টিকিট কাটা যাত্রীদের চরম দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। ছাদে চড়ে অনেককে চলতে দেখা যায়। এক শ্রেণীর অপরাধী ট্রেন চলন্ত অবস্থায় ছাদ থেকে বিভিন্ন বগিতে ছোট জানালা ভেঙে প্রবেশ করছে। অনেক বগির জানালা পর্যন্ত নেই। ভাঙা জানালার সংখ্যা অনেক। নিরাপত্তারক্ষীদের নানা অনিয়ম ও কর্তব্যকাজে গাফিলতি রয়েছে। প্রতি বগিতে নিরাপত্তারক্ষী থাকে না। যারা দায়িত্ব পালন করেন তারা দলবেঁধে এক দুই চক্কর দিয়ে পরে এক বগিতে বসে আড্ডা জমায় এমন অভিযোগ যাত্রীদের।
আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে নিরাপত্তার কিছু ব্যবস্থাপনা থাকলেও লোকাল ট্রেনগুলোতে নিরাপত্তাব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্বল। রাতে লোকাল ট্রেনের বিভিন্ন বগিতে আলো থাকে না। যেনতেন অনির্ধারিত স্থানে নির্জন আউটারে ট্রেন থেমে যায়। এ সময় দরজা জানালা সব খোলা থাকে। দরজা জানালা খোলা থাকায় ছাদ থেকে অথবা শ্লথগতির সময় অনির্ধারিত স্থান থেকেও ওঠানামা করে মানুষ। লোকাল ট্রেনে এক বগি থেকে অন্য বগিতে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। কোনো বগিতে যাত্রী কম হলে সেখানে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এসব ট্রেনে নিরাপত্তারক্ষী থাকলেও তারা দলবদ্ধ হয়ে এক বগিতে বসে সময় কাটায়। অন্যান্য বগি তখন নিরাপত্তাহীন থাকে। পথের মধ্যেই নানা কিছু ঘটে যায় অনেক পরে খবর পায় নিরাপত্তারক্ষীরা। ট্রেন অনুযায়ী নিরাপত্তারক্ষীদের স্বল্পতার রয়েছে। চোরাকারবারিসহ অপরাধীদের বিরুদ্ধে অনেক সময় নিরাপত্তারক্ষীরাও অসহায় হয়ে যান। সঙ্ঘবদ্ধ চোরাকারবারিদের অপতৎপরতায় প্রকৃত যাত্রীরা জিম্মি হয়ে পড়েন বেশির ভাগ সময়।
চোরাকারবারিরা ট্রেনের অসাধুদের যোগসাজশে স্টপেজ নেই এমন স্থানেও ট্রেন থামিয়ে মালামাল ওঠায় এসব অভিযোগ নতুন নয়। কিন্তু অবস্থার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এ পথে বিগত সময়ে ট্রেনের পরিচালক গার্ডসহ একাধিক লাশ পড়েছে ডাকাত দুর্বৃত্তদের হাতে। বিশেষ করে গত বছরের শেষ দিকে কসবায় আন্তঃনগর ট্রেনে ডাকাতি গত বৃহস্পতিবারে তিন মার্ডারসহ ডাকাতির ঘটনা, ডাকাতি শেষে যাত্রীদের ট্রেন থেকে ফেলে দেয়ার ঘটনা যাত্রীদের মধ্যে মারাত্মক ভীতির সৃষ্টি করেছে। রেলপথে বিভিন্ন সময় পাওয়া লাশ নিয়েও নতুনভাবে প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে।
এ দিকে ট্রেনে নিরাপত্তা রক্ষায় জনবল অপ্রতুল এ কথা জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক রেলকর্মকর্তা। চোরাকারবারি অপরাধীদের অপতৎপরতার কথা অস্বীকার করার ভাষা পান না সংশ্লিষ্ট অনেক রেল পুলিশসহ কর্মকর্তারা। রেল পুলিশের একটি সূত্র শুক্রবার পর্যন্ত এক বছরে আখাউড়া রেলপথের ৭৪ কিলোমিটার এলাকায় ব্রাণবাড়িয়ার ঘটনাসহ ৫২ জন নারী ও পুরুষের লাশ উদ্ধার করেছে বলে জানায়। ডাকাতি, ছিনতাই, অসাবধানতায় রেল পারাপার, ট্রেনের ছাদে ভ্রমণ, চলন্ত ট্রেনে ওঠানামা ও ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা ঘটনায় এই ৫২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে জানানো হয়। তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুধু ৫২ জন নয়, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ নিহত হয়েছে এক বছরে। পুলিশ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় অনেক লাশ মর্গে পাঠানোর আগেই অভিভাবকদের হাতে হস্তান্তর করে দেয়। এসব লাশের পরিসংখ্যান খাতায় থাকে না।
পূর্বাঞ্চল রেলপথে ট্রেনের বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা, বিভিন্ন সমস্যা, বগির জরাজীর্ণতা, নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার অত্যন্ত প্রয়োজন বলে বিভিন্ন মহল এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন।
এ দিকে শুক্রবার চট্টগ্রাম রেল পুলিশের ডিআইজি সোহরাব হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘটিত ঘটনাটি দুঃখজনক। ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, রাতের ট্রেনের যাত্রীদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে রেলওয়ে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে রেলওয়ের জিএম মো: তাফাজ্জল হোসেন জানান, যাত্রীদের সেবানিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করা হচ্ছে। ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ কিভাবে কমানো যায় সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দেশের পূর্বাঞ্চল রেলপথে বিভিন্ন যাত্রীবাহী ট্রেনে নিরাপত্তাব্যবস্থা যথাযথ নেই, কর্তব্য কাজেও সংশ্লিষ্টদের রয়েছে নানা গাফিলতি ও অবহেলা। তাই প্রায়ই ঘটছে অঘটন। বিভিন্ন ট্রেনে গত বছরে একাধিক ডাকাতির ঘটনা ঘটে। চুরি ও ছিনতাই হচ্ছে প্রায় প্রতিদিনই। কিছুদিন পরপর উদ্ধার হচ্ছে অজ্ঞাত লাশ। বিভিন্ন কারণে গত এক বছরে আখাউড়া রেল জংশন এলাকার রেলপথের পাশ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৫২টি লাশ। এর মধ্যে অনেক লাশের পরিচয়ও মেলেনি। গত বৃহস্পতিবার এ পথে দুঃসাহসিক ডাকাতি ও ট্রিপল হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার পর শুক্রবারও আরো একটি অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠিয়েছে রেল পুলিশ। এসব ঘটনায় এখন নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে।
রাজধানী ঢাকার সাথে সিলেট, চট্টগ্রাম বিভাগের যোগাযোগে পূর্বাঞ্চল রেলপথে চলাচল করে আন্তঃনগর, কমিউটারসহ বিভিন্ন লোকাল ট্রেন। যাত্রীদের অভিযোগ, আন্তঃনগর ট্রেনেই নিরাপত্তা পর্যাপ্ত নেই। এসব ট্রেনে চোরাকারবারি অপরাধীদের দৌরাত্ম্য এখন স্বাভাবিক ঘটনা। রাতে দিনে যাত্রীদের বিভিন্ন মালামাল চুরি ও ছিনতাই হয়। অনির্ধারিত নিরিবিল স্থানে প্রায়ই আন্তঃনগর ট্রেন থেমে যায়। প্রকাশ্যেই চোরাকারবারের মালামাল ওঠানামার দৃশ্য প্রতিদিনের। ট্রেনের ভেতর মারামারির ঘটনা ঘটছে। টিকিট নেই এমন যাত্রীদের জন্য টিকিট কাটা যাত্রীদের চরম দুর্ভোগের শিকার হতে হচ্ছে। ছাদে চড়ে অনেককে চলতে দেখা যায়। এক শ্রেণীর অপরাধী ট্রেন চলন্ত অবস্থায় ছাদ থেকে বিভিন্ন বগিতে ছোট জানালা ভেঙে প্রবেশ করছে। অনেক বগির জানালা পর্যন্ত নেই। ভাঙা জানালার সংখ্যা অনেক। নিরাপত্তারক্ষীদের নানা অনিয়ম ও কর্তব্যকাজে গাফিলতি রয়েছে। প্রতি বগিতে নিরাপত্তারক্ষী থাকে না। যারা দায়িত্ব পালন করেন তারা দলবেঁধে এক দুই চক্কর দিয়ে পরে এক বগিতে বসে আড্ডা জমায় এমন অভিযোগ যাত্রীদের।
আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে নিরাপত্তার কিছু ব্যবস্থাপনা থাকলেও লোকাল ট্রেনগুলোতে নিরাপত্তাব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্বল। রাতে লোকাল ট্রেনের বিভিন্ন বগিতে আলো থাকে না। যেনতেন অনির্ধারিত স্থানে নির্জন আউটারে ট্রেন থেমে যায়। এ সময় দরজা জানালা সব খোলা থাকে। দরজা জানালা খোলা থাকায় ছাদ থেকে অথবা শ্লথগতির সময় অনির্ধারিত স্থান থেকেও ওঠানামা করে মানুষ। লোকাল ট্রেনে এক বগি থেকে অন্য বগিতে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। কোনো বগিতে যাত্রী কম হলে সেখানে নানা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এসব ট্রেনে নিরাপত্তারক্ষী থাকলেও তারা দলবদ্ধ হয়ে এক বগিতে বসে সময় কাটায়। অন্যান্য বগি তখন নিরাপত্তাহীন থাকে। পথের মধ্যেই নানা কিছু ঘটে যায় অনেক পরে খবর পায় নিরাপত্তারক্ষীরা। ট্রেন অনুযায়ী নিরাপত্তারক্ষীদের স্বল্পতার রয়েছে। চোরাকারবারিসহ অপরাধীদের বিরুদ্ধে অনেক সময় নিরাপত্তারক্ষীরাও অসহায় হয়ে যান। সঙ্ঘবদ্ধ চোরাকারবারিদের অপতৎপরতায় প্রকৃত যাত্রীরা জিম্মি হয়ে পড়েন বেশির ভাগ সময়।
চোরাকারবারিরা ট্রেনের অসাধুদের যোগসাজশে স্টপেজ নেই এমন স্থানেও ট্রেন থামিয়ে মালামাল ওঠায় এসব অভিযোগ নতুন নয়। কিন্তু অবস্থার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। এ পথে বিগত সময়ে ট্রেনের পরিচালক গার্ডসহ একাধিক লাশ পড়েছে ডাকাত দুর্বৃত্তদের হাতে। বিশেষ করে গত বছরের শেষ দিকে কসবায় আন্তঃনগর ট্রেনে ডাকাতি গত বৃহস্পতিবারে তিন মার্ডারসহ ডাকাতির ঘটনা, ডাকাতি শেষে যাত্রীদের ট্রেন থেকে ফেলে দেয়ার ঘটনা যাত্রীদের মধ্যে মারাত্মক ভীতির সৃষ্টি করেছে। রেলপথে বিভিন্ন সময় পাওয়া লাশ নিয়েও নতুনভাবে প্রশ্নের সৃষ্টি করেছে।
এ দিকে ট্রেনে নিরাপত্তা রক্ষায় জনবল অপ্রতুল এ কথা জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক রেলকর্মকর্তা। চোরাকারবারি অপরাধীদের অপতৎপরতার কথা অস্বীকার করার ভাষা পান না সংশ্লিষ্ট অনেক রেল পুলিশসহ কর্মকর্তারা। রেল পুলিশের একটি সূত্র শুক্রবার পর্যন্ত এক বছরে আখাউড়া রেলপথের ৭৪ কিলোমিটার এলাকায় ব্রাণবাড়িয়ার ঘটনাসহ ৫২ জন নারী ও পুরুষের লাশ উদ্ধার করেছে বলে জানায়। ডাকাতি, ছিনতাই, অসাবধানতায় রেল পারাপার, ট্রেনের ছাদে ভ্রমণ, চলন্ত ট্রেনে ওঠানামা ও ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মহত্যা ঘটনায় এই ৫২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে জানানো হয়। তবে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শুধু ৫২ জন নয়, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ নিহত হয়েছে এক বছরে। পুলিশ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মধ্যস্থতায় অনেক লাশ মর্গে পাঠানোর আগেই অভিভাবকদের হাতে হস্তান্তর করে দেয়। এসব লাশের পরিসংখ্যান খাতায় থাকে না।
পূর্বাঞ্চল রেলপথে ট্রেনের বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা, বিভিন্ন সমস্যা, বগির জরাজীর্ণতা, নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার অত্যন্ত প্রয়োজন বলে বিভিন্ন মহল এ ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার জোর দাবি জানিয়েছেন।
এ দিকে শুক্রবার চট্টগ্রাম রেল পুলিশের ডিআইজি সোহরাব হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘটিত ঘটনাটি দুঃখজনক। ভবিষ্যতে যেন এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সে ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, রাতের ট্রেনের যাত্রীদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে রেলওয়ে পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে রেলওয়ের জিএম মো: তাফাজ্জল হোসেন জানান, যাত্রীদের সেবানিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সমস্যা চিহ্নিত করা হচ্ছে। ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ কিভাবে কমানো যায় সে ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
No comments