বিএসসি টেকনোলজিস্টদের রোগী দেখার অনুমতির প্রতিবাদে ডেন্টাল চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
স্বাস্থ্য অধিদফতর বিএসসি ইন ডেন্টাল
টেকনোলজিস্টদের রোগী দেখা ও চিকিৎসা অনুমোদনের প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছেন
ডেন্টাল সার্জন ও ডেন্টাল শিক্ষার্থীরা (বিডিএস)।
গতকাল
তারা দেশব্যাপী সব সরকারি ও বেসরকারি ডেন্টাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও
হাসপাতালে ধর্মঘট শুরু করেছেন। ফলে দাঁতের চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা গতকাল
কোথাও কোনো ধরনের চিকিৎসা পাননি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দ্রুত কার্যকর
ব্যবস্থা না নিলে আজো এ ধর্মঘট অব্যাহত থাকতে পারে।
জানা গেছে, কোর্সের নাম পরিবর্তন ও প্রাইভেট প্র্যাকটিসের নিবন্ধন পেতে বিএসসি ইন হেলথ টেকনোলজি (ডেন্টাল) শিার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেেিত গত ৩০ জানুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদফতরের চিকিৎসা শিা শাখা থেকে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় ও বাংলাদেশ মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কাউন্সিলকে (বিএমডিসি) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করা হয়। এতে ফুঁসে উঠেন চার বছর মেয়াদি বিডিএস ডিগ্রিধারী ডেন্টাল চিকিৎসক ও সার্জনেরা। তারা ডেন্টাল চিকিৎসক সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে হাসপাতালে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ডাক দেন।
ঢাকা ডেন্টাল কলেজ, বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ^বিদ্যালয়ের ডেন্টাল অনুষদ, রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের ডেন্টাল ইউনিট ও চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের ডেন্টাল ইউনিট একযোগে কর্মবিরতি পালন করেন। ফলে এসব বড় হাসপাতাল থেকে রোগীরা সেবা পাননি।
সংগ্রাম পরিষদের সদস্য সচিব ডা: সালাহউদ্দিন গত সন্ধ্যায় জানিয়েছেন, হেলথ টেকনোলজি (ডেন্টাল) শিার্থীদের দাবিটি অনৈতিক ও অবৈধ। তারা কোনো অবস্থাতেই বিডিএস কোর্সের সমমান ও প্র্যাকটিসের (রোগী দেখা ও চিকিৎসা করা) নিবন্ধন পেতে পারেন না। তারা চিকিৎসকের ন্যূনতম যোগ্যতাও রাখেন না। তারা রোগী মারবে। এই সর্বনাশা সিদ্ধান্ত প্রতিরোধ করা হবে।
ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের অধীনে কমপক্ষে ছয়টি প্রতিষ্ঠানে বিএসসি ইন ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট কোর্সটি পড়ানো হয়। প্রতি বছর এসব প্রতিষ্ঠানে ২১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। এ পর্যন্ত চারটি ব্যাচ পাস করে বের হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বিএসসি ইন ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট শিক্ষার্থীদের সংগঠনের সদস্যসচিব আরাফাত হায়দার। কেন তাদের প্র্যাকটিস করতে দেয়া হবে এ প্রশ্নের উত্তরে আরাফাত হায়দার জানিয়েছেন, তারা বিডিএস কোর্স কারিকুলাম পড়ছে এবং সবশেষে এক বছর ইন্টার্নশিপ করছে। এ কারণে তারা প্র্যাকটিস করার যোগ্যতা রাখেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, বিডিএস ডিগ্রিধারী চিকিৎসকদের বিােভ ও কর্মবিরতি চলাকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে কথা বলেন, অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা: খন্দকার মো: সিফায়েত উল্লাহ ও পরিচালক (ডেন্টাল) ডা: মো: ফারুক। মন্ত্রী তাৎণিকভাবে অধিদফতরের চিকিৎসা শিা বিভাগ থেকে পাঠানো চিঠি প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। এ ব্যাপারে ডা: মো: ফারুক বলেন, চিঠি প্রত্যাহার হওয়ায় ডেন্টাল চিকিৎসকদের ােভ প্রশমন হওয়া উচিত। চিকিৎসকদের কাজে যোগ দেয়ার জন্য আমরা অনুরোধ করব।
জানা গেছে, কোর্সের নাম পরিবর্তন ও প্রাইভেট প্র্যাকটিসের নিবন্ধন পেতে বিএসসি ইন হেলথ টেকনোলজি (ডেন্টাল) শিার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেেিত গত ৩০ জানুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদফতরের চিকিৎসা শিা শাখা থেকে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় ও বাংলাদেশ মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কাউন্সিলকে (বিএমডিসি) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করা হয়। এতে ফুঁসে উঠেন চার বছর মেয়াদি বিডিএস ডিগ্রিধারী ডেন্টাল চিকিৎসক ও সার্জনেরা। তারা ডেন্টাল চিকিৎসক সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে হাসপাতালে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ডাক দেন।
ঢাকা ডেন্টাল কলেজ, বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ^বিদ্যালয়ের ডেন্টাল অনুষদ, রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের ডেন্টাল ইউনিট ও চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের ডেন্টাল ইউনিট একযোগে কর্মবিরতি পালন করেন। ফলে এসব বড় হাসপাতাল থেকে রোগীরা সেবা পাননি।
সংগ্রাম পরিষদের সদস্য সচিব ডা: সালাহউদ্দিন গত সন্ধ্যায় জানিয়েছেন, হেলথ টেকনোলজি (ডেন্টাল) শিার্থীদের দাবিটি অনৈতিক ও অবৈধ। তারা কোনো অবস্থাতেই বিডিএস কোর্সের সমমান ও প্র্যাকটিসের (রোগী দেখা ও চিকিৎসা করা) নিবন্ধন পেতে পারেন না। তারা চিকিৎসকের ন্যূনতম যোগ্যতাও রাখেন না। তারা রোগী মারবে। এই সর্বনাশা সিদ্ধান্ত প্রতিরোধ করা হবে।
ঢাকা, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের অধীনে কমপক্ষে ছয়টি প্রতিষ্ঠানে বিএসসি ইন ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট কোর্সটি পড়ানো হয়। প্রতি বছর এসব প্রতিষ্ঠানে ২১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। এ পর্যন্ত চারটি ব্যাচ পাস করে বের হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বিএসসি ইন ডেন্টাল টেকনোলজিস্ট শিক্ষার্থীদের সংগঠনের সদস্যসচিব আরাফাত হায়দার। কেন তাদের প্র্যাকটিস করতে দেয়া হবে এ প্রশ্নের উত্তরে আরাফাত হায়দার জানিয়েছেন, তারা বিডিএস কোর্স কারিকুলাম পড়ছে এবং সবশেষে এক বছর ইন্টার্নশিপ করছে। এ কারণে তারা প্র্যাকটিস করার যোগ্যতা রাখেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, বিডিএস ডিগ্রিধারী চিকিৎসকদের বিােভ ও কর্মবিরতি চলাকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে কথা বলেন, অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা: খন্দকার মো: সিফায়েত উল্লাহ ও পরিচালক (ডেন্টাল) ডা: মো: ফারুক। মন্ত্রী তাৎণিকভাবে অধিদফতরের চিকিৎসা শিা বিভাগ থেকে পাঠানো চিঠি প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। এ ব্যাপারে ডা: মো: ফারুক বলেন, চিঠি প্রত্যাহার হওয়ায় ডেন্টাল চিকিৎসকদের ােভ প্রশমন হওয়া উচিত। চিকিৎসকদের কাজে যোগ দেয়ার জন্য আমরা অনুরোধ করব।
No comments