আশুলিয়ায় আগুন-আতঙ্ক- হুড়োহুড়িতে পোশাক কারখানার অর্ধশত শ্রমিক আহত
ঢাকার অদূরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকার একটি তৈরি পোশাক কারখানায় গতকাল শনিবার আগুন-আতঙ্কে হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে সিঁড়ির রেলিং ভেঙে অর্ধশতাধিক শ্রমিক আহত হয়েছেন। গুরুতর অবস্থায় এক নারী শ্রমিককে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আশুলিয়া থানার পুলিশ ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকাল পৌনে আটটার দিকে এনভয় কমপ্লেক্সের সাততলা ভবনের ছয়তলায় আগুন লাগার সংকেত বেজে উঠলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় বিভিন্ন তলার শ্রমিকেরা হুড়োহুড়ি করে কারখানা থেকে বের হতে থাকেন। শ্রমিকদের চাপে কারখানার পেছনের নিচতলার সিঁড়ির রেলিং ভেঙে শতাধিক শ্রমিক নিচে পড়ে যান। এতে তাঁদের অনেকে আহত হন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, অন্তত ৯০ জন শ্রমিককে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, যাঁদের অধিকাংশই নারী শ্রমিক। এর মধ্যে ৬৪ জন নারী শ্রমিককে ভর্তি করা হয়েছে। শিল্পী বেগম নামের একজন শ্রমিককে গুরুতর অবস্থায় ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়।
দুর্ঘটনায় আহত শ্রমিক সাবিনা আক্তার (২৫) জানান, আগুন-আতঙ্কে হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে অনেকের মতো তিনিও সিঁড়ির রেলিং ভেঙে নিচে পড়ে হাতে ব্যথা পান।
আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোস্তফা কামাল জানান, ছয়তলার আগুনের সংকেত দেওয়া যন্ত্রের সুইচের ওপরের প্লাস্টিকের ছিপি লেগে থাকতে দেখে একজন শ্রমিক তা সরিয়ে দেন। এ সময় চাপ লেগে সংকেত বেজে উঠলে আগুন-আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
কারখানার মালিক পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী বলেন, প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেই আহত শ্রমিকদের চিকিৎসারব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তাদের ছুটি মঞ্জুরের পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, অন্তত ৯০ জন শ্রমিককে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, যাঁদের অধিকাংশই নারী শ্রমিক। এর মধ্যে ৬৪ জন নারী শ্রমিককে ভর্তি করা হয়েছে। শিল্পী বেগম নামের একজন শ্রমিককে গুরুতর অবস্থায় ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়।
দুর্ঘটনায় আহত শ্রমিক সাবিনা আক্তার (২৫) জানান, আগুন-আতঙ্কে হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে অনেকের মতো তিনিও সিঁড়ির রেলিং ভেঙে নিচে পড়ে হাতে ব্যথা পান।
আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোস্তফা কামাল জানান, ছয়তলার আগুনের সংকেত দেওয়া যন্ত্রের সুইচের ওপরের প্লাস্টিকের ছিপি লেগে থাকতে দেখে একজন শ্রমিক তা সরিয়ে দেন। এ সময় চাপ লেগে সংকেত বেজে উঠলে আগুন-আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
কারখানার মালিক পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী বলেন, প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেই আহত শ্রমিকদের চিকিৎসারব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তাদের ছুটি মঞ্জুরের পাশাপাশি চিকিৎসাসেবা দেওয়া হবে।
No comments