বিশ্বজিতের মা-বাবার হাতে ১০ লাখ টাকার চেক-বসুন্ধরার মতো অন্যদেরও এগিয়ে আসা উচিত : রফিক-উল হক
প্রিয় সন্তান বিশ্বজিৎ দাসকে হারানোর পর মা-বাবার চোখের পানি এখনো শুকায়নি। প্রকাশ্যে ছাত্রলীগ-সন্ত্রাসীদের একের পর এক ছুরিকাঘাতে সন্তানের জীবন সংহারের সেই দৃশ্য এখনো ভাসে চোখের সামনে। সঙ্গে সঙ্গে আঁতকে ওঠেন বিশ্বজিতের মা-বাবা। মা কল্পনা দাস শাড়ির আঁচলে চোখ মোছেন।
বাবা অনন্ত দাসের চোখ থেকে গড়িয়ে পড়ে পানি। রোজগেরে সন্তানহারা পরিবারটির পাশে দাঁড়ায়নি কেউ। এমন অবস্থায় বিশ্বজিতের পরিবারের পাশে দাঁড়াল দেশের বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের নির্দেশেই গতকাল শনিবার বিশ্বজিতের মা-বাবার হাতে তুলে দেওয়া হলো ১০ লাখ টাকার চেক।
বারিধারার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের কনফারেন্স রুমে ওই অনুদানের চেক তুলে দেন দেশের প্রথিতযশা আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের মতো অন্য বিত্তবানদেরও উচিত মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসা।
চেক পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন অনন্ত দাস। কী বলবেন তা যেন বুঝতে পারছিলেন না। চোখের পানি মুছতে মুছতে বলেন, 'আমি ভাবতেও পারিনি বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের পাশে এসে দাঁড়াবে। বসুন্ধরার চেয়ারম্যানকে কী বলে যে আশীর্বাদ দেব, তা বলতে পারছি না। আজ মনে হচ্ছে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মানুষও এ দেশে আছে।' এরপর তিনি অনুরোধ রেখে বলেন, 'আমার বড় ছেলে উত্তমের বউটা এমএ পাস। বসুন্ধরা গ্রুপে যদি ওর একটা চাকরি হয়, তাহলে আমাদের বড়ই উপকার হয়।' এর পরই তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের কর্মকর্তাদের কাছে পুত্রবধূর একটি বায়োডাটা তুলে দেন। বিষয়টি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানকে জানানোর আশ্বাস দেওয়া হয় সন্তানহারা বাবাকে।
অনাড়ম্বর এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেন, 'বিশ্বজিৎ তো কোনো রাজনীতি করত না। সে দোকানে যাচ্ছিল। হঠাৎ তার ওপর চড়াও হলো। বিশ্বজিৎ বলল আমি হিন্দু। সে চেঁচাতে লাগল। তার পরও শেষ রক্ষা হলো না। বিশ্বজিৎকে মরতে হলো। কাল বিধানকে মরতে হবে। পরশু আরেকজনকে মরতে হবে। এ দেশে সবচেয়ে দামি হলো জমি। আর সবচেয়ে সস্তা হলো মানুষের জীবন। আজ এই শোকের দিনে বসুন্ধরা গ্রুপ যে বিশ্বজিতের জন্য এগিয়ে এসেছে, এ জন্য ধন্যবাদ। আমি জানি বসুন্ধরা গ্রুপ মানুষের কল্যাণে আরো অনেকভাবে এগিয়ে এসেছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মতো সম্পদশালী অন্য ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলো যদি এগিয়ে না আসে, তাহলে সরকারের একার পক্ষে সম্ভব না।'
বসুন্ধরা গ্রুপকে স্বাধীনতা পদক দেওয়া উচিত : রফিক-উল হক আরো বলেন, 'এ দেশে অনেক ব্যক্তিকে একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক ইত্যাদি পদক দেওয়া হয়। কিন্তু যাঁরা ব্যবসায়ী তাঁদের কোনো পদক দেওয়া হয় না। দেশ ও মানুষের কল্যাণে বসুন্ধরা গ্রুপের যে অবদান, আমি মনে করি বসুন্ধরা গ্রুপকে স্বাধীনতা পদক দেওয়া উচিত।'
কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ প্রয়াত সাংবাদিক পথিক সাহা, সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সাংবাদিক দীনেশ দাসসহ আরো অনেকের পরিবারকে সহযোগিতা করেছে। কালের কণ্ঠের প্রতিবেদক নিখিল ভদ্র সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার পর তাঁর চিকিৎসার জন্যও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ৩৫ লাখ টাকা দিয়েছেন।
বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) মাহবুব হায়দার খান বলেন, সামাজিক সেবাদান ও দুর্যোগ মোকাবিলা কর্মসূচিতে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। ভবিষ্যতেও নিবেদিতই থাকবে।
বসুন্ধরা গ্রুপের গণমাধ্যমবিষয়ক উপদেষ্টা আবু তৈয়ব ওই সময় বসুন্ধরা গ্রুপের সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রমের কয়েকটি দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। এসবের মধ্যে আছে শীতার্তদের জন্য কম্বল বিতরণ, গরিব মানুষের জন্য সুদমুক্ত ঋণদান, বিনা মূল্যে প্রতিবছর কয়েক শ অসমর্থ ব্যক্তিকে হজে পাঠানো, চক্ষু হাসপাতাল নির্মাণ, গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান, স্কুলে দুপুরে বিনা মূল্যে খাবার প্রদান ইত্যাদি। তিনি বলেন, 'বসুন্ধরা গ্রুপের চারটি মিডিয়া হাউস রয়েছে। চেয়ারম্যান জানিয়ে দিয়েছেন, এ প্রতিষ্ঠানগুলোর লাভের অংশ তিনি কখনো ঘরে নেবেন না। সেটা সাংবাদিক-কর্মচারীদেরই দেওয়া হবে।'
মিডিয়া উপদেষ্টার বক্তব্যের সূত্র ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, 'ভোরের ডাক নামে একটি পত্রিকা বসুন্ধরার অর্থায়নে প্রকাশিত হতো। বসুন্ধরা অর্থায়ন বন্ধ করে দিলে পত্রিকাটিও বন্ধ হয়ে যায়। কিছুদিন পর দুই-তিন শ শিশু-হকার চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসায় চলে আসে। চেয়ারম্যান তাদের প্রতিদিন ৩০০ টাকা করে দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে তারা এসে বলে আমরা টাকা চাই না, আরেকটি পত্রিকা চাই। সেই পত্রিকাটি হলো আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন।'
আবেগঘন এ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোরডটকমের এডিটর-ইন-চিফ আলমগীর হোসেন, ডেইলি সান সম্পাদক আমীর হোসেন, কালের কণ্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন ও ডেইলি সানের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী, কালের কণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক অমিত হাবিব, নির্বাহী সম্পাদক মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ কে এম মাহবুব-উজ-জামান, টি আই লতিফুল হোসেন, এ আর রশিদী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহমেদ মুক্তাদীর আরীফ, লে. কর্নেল (অব.) খন্দকার আব্দুল ওয়াহেদ, খন্দকার মিজানুর রহমান, বিশ্বজিৎ দাসের বড় ভাই উত্তম দাস প্রমুখ।
গত ৯ ডিসেম্বর বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে পুরান ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কিছু উচ্ছৃঙ্খল কর্মীর হাতে নৃশংসভাবে খুন হন বিশ্বজিৎ। এর পরই বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বিশ্বজিতের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতাদানের আশ্বাস দেন।
বারিধারার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের কনফারেন্স রুমে ওই অনুদানের চেক তুলে দেন দেশের প্রথিতযশা আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের মতো অন্য বিত্তবানদেরও উচিত মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসা।
চেক পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন অনন্ত দাস। কী বলবেন তা যেন বুঝতে পারছিলেন না। চোখের পানি মুছতে মুছতে বলেন, 'আমি ভাবতেও পারিনি বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের পাশে এসে দাঁড়াবে। বসুন্ধরার চেয়ারম্যানকে কী বলে যে আশীর্বাদ দেব, তা বলতে পারছি না। আজ মনে হচ্ছে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মানুষও এ দেশে আছে।' এরপর তিনি অনুরোধ রেখে বলেন, 'আমার বড় ছেলে উত্তমের বউটা এমএ পাস। বসুন্ধরা গ্রুপে যদি ওর একটা চাকরি হয়, তাহলে আমাদের বড়ই উপকার হয়।' এর পরই তিনি বসুন্ধরা গ্রুপের কর্মকর্তাদের কাছে পুত্রবধূর একটি বায়োডাটা তুলে দেন। বিষয়টি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানকে জানানোর আশ্বাস দেওয়া হয় সন্তানহারা বাবাকে।
অনাড়ম্বর এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেন, 'বিশ্বজিৎ তো কোনো রাজনীতি করত না। সে দোকানে যাচ্ছিল। হঠাৎ তার ওপর চড়াও হলো। বিশ্বজিৎ বলল আমি হিন্দু। সে চেঁচাতে লাগল। তার পরও শেষ রক্ষা হলো না। বিশ্বজিৎকে মরতে হলো। কাল বিধানকে মরতে হবে। পরশু আরেকজনকে মরতে হবে। এ দেশে সবচেয়ে দামি হলো জমি। আর সবচেয়ে সস্তা হলো মানুষের জীবন। আজ এই শোকের দিনে বসুন্ধরা গ্রুপ যে বিশ্বজিতের জন্য এগিয়ে এসেছে, এ জন্য ধন্যবাদ। আমি জানি বসুন্ধরা গ্রুপ মানুষের কল্যাণে আরো অনেকভাবে এগিয়ে এসেছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মতো সম্পদশালী অন্য ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলো যদি এগিয়ে না আসে, তাহলে সরকারের একার পক্ষে সম্ভব না।'
বসুন্ধরা গ্রুপকে স্বাধীনতা পদক দেওয়া উচিত : রফিক-উল হক আরো বলেন, 'এ দেশে অনেক ব্যক্তিকে একুশে পদক, স্বাধীনতা পদক ইত্যাদি পদক দেওয়া হয়। কিন্তু যাঁরা ব্যবসায়ী তাঁদের কোনো পদক দেওয়া হয় না। দেশ ও মানুষের কল্যাণে বসুন্ধরা গ্রুপের যে অবদান, আমি মনে করি বসুন্ধরা গ্রুপকে স্বাধীনতা পদক দেওয়া উচিত।'
কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ প্রয়াত সাংবাদিক পথিক সাহা, সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সাংবাদিক দীনেশ দাসসহ আরো অনেকের পরিবারকে সহযোগিতা করেছে। কালের কণ্ঠের প্রতিবেদক নিখিল ভদ্র সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার পর তাঁর চিকিৎসার জন্যও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান ৩৫ লাখ টাকা দিয়েছেন।
বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) মাহবুব হায়দার খান বলেন, সামাজিক সেবাদান ও দুর্যোগ মোকাবিলা কর্মসূচিতে বসুন্ধরা গ্রুপ সব সময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। ভবিষ্যতেও নিবেদিতই থাকবে।
বসুন্ধরা গ্রুপের গণমাধ্যমবিষয়ক উপদেষ্টা আবু তৈয়ব ওই সময় বসুন্ধরা গ্রুপের সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রমের কয়েকটি দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। এসবের মধ্যে আছে শীতার্তদের জন্য কম্বল বিতরণ, গরিব মানুষের জন্য সুদমুক্ত ঋণদান, বিনা মূল্যে প্রতিবছর কয়েক শ অসমর্থ ব্যক্তিকে হজে পাঠানো, চক্ষু হাসপাতাল নির্মাণ, গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান, স্কুলে দুপুরে বিনা মূল্যে খাবার প্রদান ইত্যাদি। তিনি বলেন, 'বসুন্ধরা গ্রুপের চারটি মিডিয়া হাউস রয়েছে। চেয়ারম্যান জানিয়ে দিয়েছেন, এ প্রতিষ্ঠানগুলোর লাভের অংশ তিনি কখনো ঘরে নেবেন না। সেটা সাংবাদিক-কর্মচারীদেরই দেওয়া হবে।'
মিডিয়া উপদেষ্টার বক্তব্যের সূত্র ধরে বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদক নঈম নিজাম বলেন, 'ভোরের ডাক নামে একটি পত্রিকা বসুন্ধরার অর্থায়নে প্রকাশিত হতো। বসুন্ধরা অর্থায়ন বন্ধ করে দিলে পত্রিকাটিও বন্ধ হয়ে যায়। কিছুদিন পর দুই-তিন শ শিশু-হকার চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসায় চলে আসে। চেয়ারম্যান তাদের প্রতিদিন ৩০০ টাকা করে দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে তারা এসে বলে আমরা টাকা চাই না, আরেকটি পত্রিকা চাই। সেই পত্রিকাটি হলো আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন।'
আবেগঘন এ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোরডটকমের এডিটর-ইন-চিফ আলমগীর হোসেন, ডেইলি সান সম্পাদক আমীর হোসেন, কালের কণ্ঠ, বাংলাদেশ প্রতিদিন ও ডেইলি সানের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী, কালের কণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক অমিত হাবিব, নির্বাহী সম্পাদক মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ কে এম মাহবুব-উজ-জামান, টি আই লতিফুল হোসেন, এ আর রশিদী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহমেদ মুক্তাদীর আরীফ, লে. কর্নেল (অব.) খন্দকার আব্দুল ওয়াহেদ, খন্দকার মিজানুর রহমান, বিশ্বজিৎ দাসের বড় ভাই উত্তম দাস প্রমুখ।
গত ৯ ডিসেম্বর বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে পুরান ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কিছু উচ্ছৃঙ্খল কর্মীর হাতে নৃশংসভাবে খুন হন বিশ্বজিৎ। এর পরই বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বিশ্বজিতের পরিবারকে আর্থিক সহযোগিতাদানের আশ্বাস দেন।
No comments