প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিজস্ব অর্থে সেতুর রূপরেখা by আবুল কাশেম
নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণের হিসাব-নিকাশ আগেই করে রেখেছে সরকার। গত জুনে বিশ্বব্যাংক যখন ঋণপ্রস্তাব স্থগিত করার ঘোষণা দেয়, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত নিজস্ব অর্থে সেতু নির্মাণের পক্ষে অবস্থান নেন।
এর জন্য ওই সময় প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানকে সার্বিক বিষয় খতিয়ে দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি আর্থিক ও প্রযুক্তিগত বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করে একটি হিসাব মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করেন। সরকারের ওই হিসাবে রেল বাদে শুধু সড়ক সেতু নির্মাণে সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয় ১৭০ থেকে ১৮০ কোটি ডলারের মধ্যে। অর্থ সংস্থানের যে রূপরেখা তখন তৈরি করা হয়, তাতে ঋণদাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে কোনো সহায়তা না নিয়েই সেতুটি নির্মাণ করা সম্ভব বলে দেখানো হয়। হিসাবটি এখনো প্রধানমন্ত্রীর কাছে রয়েছে। যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল টাঙ্গাইলে বলেছেন, পদ্মা সেতু কিভাবে নির্মাণ করা হবে সে প্যাকেজ প্রধানমন্ত্রী এ মাসেই ঘোষণা করবেন।
পদ্মা সেতুসংশ্লিষ্ট সরকারের একজন প্রভাবশালী নীতিনির্ধারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মন্ত্রিসভায় ওই হিসাবটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। তখন প্রধানমন্ত্রীও ওই প্রস্তাব মেনে সেতু নির্মাণের পক্ষে মত দিয়েছিলেন। তবে সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রী ও দলের অন্যতম শীর্ষ একজন নীতিনির্ধারক এতে আপত্তি জানিয়ে বলেন, নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসায় বিকল্প অর্থায়নের পথে না গিয়ে বিশ্বব্যাংককেই ফিরিয়ে আনতে হবে। পরে বিশ্বব্যাংক ফিরে আসার ঘোষণা দেওয়ায় নিজস্ব অর্থে সেতু নির্মাণের বিষয়টিও চাপা পড়ে যায়। এখন বিশ্বব্যাংককে বিদায় দিয়ে আবারও নিজেদের টাকায় সেতু নির্মাণের পথে হাঁটার পরিকল্পনা করছে সরকার। তিনি মনে করেন, গত জুনে বিশ্বব্যাংক ঋণচুক্তি স্থগিত করার পর সংস্থাটির কাছে আর ফিরে যাওয়ার দরকার ছিল না। তখন থেকেই নিজস্ব অর্থায়নের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করলে এত দিন অনেক দূর এগোনো যেত।
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রসঙ্গে গতকাল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, 'এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক-এডিবি বা জাইকা অর্থ না দিলেও সেতু নির্মাণে কোনো সমস্যা হবে না। পদ্ম সেতু প্রকল্পে অর্থায়নে কেউ এগিয়ে এলে ভালো। না এলেও নিজেদের টাকায় সেতু নির্মাণ করা হবে। এ সিদ্ধান্ত ভালো কি মন্দ তা ৫০ বছর পরই দেখা যাবে।'
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, 'সরকার নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষম। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যথেষ্ট পরিমাণ রিজার্ভ রয়েছে। এ অর্থ সেতু প্রকল্পে খরচ করা যেতে পারে। আমাদের দেশে যথেষ্ট প্রযুক্তি রয়েছে। প্রয়োজনে বিদেশি প্রযুক্তিও আনা যেতে পারে।'
শুধু সড়ক সেতু নির্মাণে সরকারের ওই হিসাবে বলা হয়েছে, পদ্মায় সড়ক সেতুটি লম্বায় হবে কর্ণফুলী সেতুর সাড়ে চার গুণ। এতে মোট খরচ হবে ১৭০ থেকে ১৮০ কোটি ডলার। এ সেতুতে পরে যাতে রেলও যোগ করা যায়, সে ব্যবস্থাও থাকবে। নির্মাণকাজ শুরু করতে এখন বাংলাদেশকে দিতে হবে ৬০ কোটি ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশ অবকাঠামো উন্নয়ন তহবিলের ২৩ কোটি ডলারসহ সরকারের হাতে রয়েছে ৮৮ কোটি ডলার। ফলে পদ্মায় শুধু সড়ক সেতু নির্মাণে ১০০ কোটি ডলারের মতো ঘাটতি রয়েছে সরকারের।
মন্ত্রিসভায় উত্থাপিত ওই হিসাবে ঘাটতি থাকা ১০০ কোটি ডলারের সংস্থানের পথও দেখানো হয়েছে। হিসাব অনুযায়ী, সরকার বাজেট থেকে প্রতিবছর পদ্মা সেতুর জন্য বরাদ্দ রাখবে ১৫ কোটি ডলার। ফলে পাঁচ বছরেই বাজেট থেকে পাওয়া যাবে ৭৫ কোটি ডলার। বাকি ২০ থেকে ২৫ কোটি ডলার সংগ্রহ করা যাবে বন্ড ছেড়ে।
দেশীয় অর্থায়নে সেতু নির্মাণে অন্য বিকল্প পথের কথাও বলা আছে একই হিসাবে। তাতে বলা হয়েছে, প্রতিবছর ১৪০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ প্রবাসী অর্থ আসছে। এ ছাড়া প্রায় ১৭০০ কোটি ডলারের বিদেশি ঋণ ও অনুদান পাইপলাইনে রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিবছর বিদেশি ঋণ ও অনুদানের ১৪০ থেকে ১৬০ কোটি ডলার পর্যন্ত খরচ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিদেশি সহায়তা ২০০ কোটি ডলার খরচ করতে পারলে সাত বছরেই পদ্মা সেতু নির্মাণ ব্যয়ের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সংস্থান করা সম্ভব হবে।
এদিকে বিশ্বব্যাংকের মূল নথিতে উল্লিখিত হিসাব অনুযায়ী, এ সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় হবে ২৯১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এর মধ্যে সরকারের কাছেই রয়েছে ৫৬ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ। বাকি ৪৭ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থও লাগবে স্থানীয় মুদ্রায়। সব মিলিয়ে স্থানীয় মুদ্রায় দরকার ১০৩ কোটি ডলার। বাকি ১৮৮ কোটি ৫০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ অর্থ বৈদেশিক মুদ্রায় দরকার হবে। বিশ্বব্যাংকের যে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার কথা ছিল, তা পাওয়া যেত ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে। এর মধ্যে ২০১১ অর্থবছরে পাঁচ কোটি ডলার, ২০১২ অর্থবছরে ২৫ কোটি ডলার, পরের অর্থবছরে ৩৫ কোটি ডলার, ২০১৪ অর্থবছরে ৩০ কোটি ডলার, পরের অর্থবছরে ২০ কোটি ডলার ও ২০১৬ অর্থবছরে পাঁচ কোটি ডলার দেওয়ার কথা ছিল।
স্থানীয় অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা থেকেই গত জুলাইয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে। ওই সময় পদ্মা সেতুতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থায়ন সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছিলেন, 'প্রবৃদ্ধির জন্য যা প্রয়োজন, বড় বড় অবকাঠামোতে যে প্রয়োজন, সেখানে সহযোগিতার হাত সব সময় বাড়িয়ে দিয়েছি।'
কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ১৩০০ কোটি ডলার। রিজার্ভ থেকে পদ্মা সেতু নির্মাণে অর্থায়নের কোনো পরিকল্পনা আছে কি না তা জানতে চাইলে ড. আতিউর রহমান সরাসরি এর কোনো উত্তর দেননি। গতকাল তিনি বলেন, 'এটি একটি স্পর্শকাতর বিষয়। এ বিষয়ে আমি এখনই কোনো মন্তব্য করতে পারব না। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে। তারা গবেষণা করার পর যৌক্তিক মনে হলে তখন সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।'
পদ্মা সেতুসংশ্লিষ্ট সরকারের একজন প্রভাবশালী নীতিনির্ধারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে মন্ত্রিসভায় ওই হিসাবটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। তখন প্রধানমন্ত্রীও ওই প্রস্তাব মেনে সেতু নির্মাণের পক্ষে মত দিয়েছিলেন। তবে সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রী ও দলের অন্যতম শীর্ষ একজন নীতিনির্ধারক এতে আপত্তি জানিয়ে বলেন, নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে আসায় বিকল্প অর্থায়নের পথে না গিয়ে বিশ্বব্যাংককেই ফিরিয়ে আনতে হবে। পরে বিশ্বব্যাংক ফিরে আসার ঘোষণা দেওয়ায় নিজস্ব অর্থে সেতু নির্মাণের বিষয়টিও চাপা পড়ে যায়। এখন বিশ্বব্যাংককে বিদায় দিয়ে আবারও নিজেদের টাকায় সেতু নির্মাণের পথে হাঁটার পরিকল্পনা করছে সরকার। তিনি মনে করেন, গত জুনে বিশ্বব্যাংক ঋণচুক্তি স্থগিত করার পর সংস্থাটির কাছে আর ফিরে যাওয়ার দরকার ছিল না। তখন থেকেই নিজস্ব অর্থায়নের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করলে এত দিন অনেক দূর এগোনো যেত।
নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রসঙ্গে গতকাল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, 'এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক-এডিবি বা জাইকা অর্থ না দিলেও সেতু নির্মাণে কোনো সমস্যা হবে না। পদ্ম সেতু প্রকল্পে অর্থায়নে কেউ এগিয়ে এলে ভালো। না এলেও নিজেদের টাকায় সেতু নির্মাণ করা হবে। এ সিদ্ধান্ত ভালো কি মন্দ তা ৫০ বছর পরই দেখা যাবে।'
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিকবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান বলেন, 'সরকার নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষম। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যথেষ্ট পরিমাণ রিজার্ভ রয়েছে। এ অর্থ সেতু প্রকল্পে খরচ করা যেতে পারে। আমাদের দেশে যথেষ্ট প্রযুক্তি রয়েছে। প্রয়োজনে বিদেশি প্রযুক্তিও আনা যেতে পারে।'
শুধু সড়ক সেতু নির্মাণে সরকারের ওই হিসাবে বলা হয়েছে, পদ্মায় সড়ক সেতুটি লম্বায় হবে কর্ণফুলী সেতুর সাড়ে চার গুণ। এতে মোট খরচ হবে ১৭০ থেকে ১৮০ কোটি ডলার। এ সেতুতে পরে যাতে রেলও যোগ করা যায়, সে ব্যবস্থাও থাকবে। নির্মাণকাজ শুরু করতে এখন বাংলাদেশকে দিতে হবে ৬০ কোটি ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশ অবকাঠামো উন্নয়ন তহবিলের ২৩ কোটি ডলারসহ সরকারের হাতে রয়েছে ৮৮ কোটি ডলার। ফলে পদ্মায় শুধু সড়ক সেতু নির্মাণে ১০০ কোটি ডলারের মতো ঘাটতি রয়েছে সরকারের।
মন্ত্রিসভায় উত্থাপিত ওই হিসাবে ঘাটতি থাকা ১০০ কোটি ডলারের সংস্থানের পথও দেখানো হয়েছে। হিসাব অনুযায়ী, সরকার বাজেট থেকে প্রতিবছর পদ্মা সেতুর জন্য বরাদ্দ রাখবে ১৫ কোটি ডলার। ফলে পাঁচ বছরেই বাজেট থেকে পাওয়া যাবে ৭৫ কোটি ডলার। বাকি ২০ থেকে ২৫ কোটি ডলার সংগ্রহ করা যাবে বন্ড ছেড়ে।
দেশীয় অর্থায়নে সেতু নির্মাণে অন্য বিকল্প পথের কথাও বলা আছে একই হিসাবে। তাতে বলা হয়েছে, প্রতিবছর ১৪০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ প্রবাসী অর্থ আসছে। এ ছাড়া প্রায় ১৭০০ কোটি ডলারের বিদেশি ঋণ ও অনুদান পাইপলাইনে রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিবছর বিদেশি ঋণ ও অনুদানের ১৪০ থেকে ১৬০ কোটি ডলার পর্যন্ত খরচ করতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিদেশি সহায়তা ২০০ কোটি ডলার খরচ করতে পারলে সাত বছরেই পদ্মা সেতু নির্মাণ ব্যয়ের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সংস্থান করা সম্ভব হবে।
এদিকে বিশ্বব্যাংকের মূল নথিতে উল্লিখিত হিসাব অনুযায়ী, এ সেতু নির্মাণে মোট ব্যয় হবে ২৯১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। এর মধ্যে সরকারের কাছেই রয়েছে ৫৬ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ। বাকি ৪৭ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থও লাগবে স্থানীয় মুদ্রায়। সব মিলিয়ে স্থানীয় মুদ্রায় দরকার ১০৩ কোটি ডলার। বাকি ১৮৮ কোটি ৫০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ অর্থ বৈদেশিক মুদ্রায় দরকার হবে। বিশ্বব্যাংকের যে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার কথা ছিল, তা পাওয়া যেত ২০১৬ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে। এর মধ্যে ২০১১ অর্থবছরে পাঁচ কোটি ডলার, ২০১২ অর্থবছরে ২৫ কোটি ডলার, পরের অর্থবছরে ৩৫ কোটি ডলার, ২০১৪ অর্থবছরে ৩০ কোটি ডলার, পরের অর্থবছরে ২০ কোটি ডলার ও ২০১৬ অর্থবছরে পাঁচ কোটি ডলার দেওয়ার কথা ছিল।
স্থানীয় অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা থেকেই গত জুলাইয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে। ওই সময় পদ্মা সেতুতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অর্থায়ন সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছিলেন, 'প্রবৃদ্ধির জন্য যা প্রয়োজন, বড় বড় অবকাঠামোতে যে প্রয়োজন, সেখানে সহযোগিতার হাত সব সময় বাড়িয়ে দিয়েছি।'
কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ প্রায় ১৩০০ কোটি ডলার। রিজার্ভ থেকে পদ্মা সেতু নির্মাণে অর্থায়নের কোনো পরিকল্পনা আছে কি না তা জানতে চাইলে ড. আতিউর রহমান সরাসরি এর কোনো উত্তর দেননি। গতকাল তিনি বলেন, 'এটি একটি স্পর্শকাতর বিষয়। এ বিষয়ে আমি এখনই কোনো মন্তব্য করতে পারব না। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে। তারা গবেষণা করার পর যৌক্তিক মনে হলে তখন সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।'
No comments