কাদের মোল্লাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার চক্রান্তের প্রতিবাদ- কাল ফের জামায়াতের বিক্ষোভ, বায়তুল মোকাররমে সমাবেশ
তিন নেতাকর্মীকে হত্যা, মিথ্যা মামলা, গণগ্রেফতার ও সরকারের নীলনকশা
অনুযায়ী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল
আবদুল কাদের মোল্লার মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় প্রদানের চক্রান্তের
প্রতিবাদে আগামীকাল সোমবার সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে
জামায়াতে ইসলামী।
দলের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান গতকাল এক বিবৃতিতে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।শ
এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর জামায়াত কাল সকাল ১০টায় বায়তুল
মোকাররম উত্তর গেটে মিছিল ও সমাবেশ করবে। মহানগর জামায়াতের এক বিজ্ঞপ্তিতে
এই কর্মসূচির কথা জানানো হয়েছে।
বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিবৃতিতে রফিকুল ইসলাম খান বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মিসরে গিয়ে বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দ্বিতীয় বিচারের রায় এ সপ্তাহে, আর তৃতীয় বিচারের রায় আগামী ১৪ তারিখ ঘোষণা করা হবে।’ আবার কোথাও কোথাও আলোচনা হচ্ছে ৪ অথবা ৫ তারিখে আবদুল কাদের মোল্লার রায় দেয়া হবে এবং তার সাজা হবে মৃত্যুদণ্ড। ইতঃপূর্বে সরকারের মন্ত্রীগণ ১৪ জনের ফাঁসির কথা প্রকাশ্যে বলেছেন। বিবৃতিতে বলা হয়, বিচার করবে আদালত আর মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করছে সরকার; এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আবদুল কাদের মোল্লাকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার চক্রান্ত চলছে। এর দ্বারাই প্রমাণিত হয়, এটি একটি প্রহসনের বিচার। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই, আবদুল কাদের মোল্লার মামলায় প্রাপ্ত স্যা প্রমাণে তার বিরুদ্ধে শাস্তি হওয়ার মতো কোনো উপাদান নেই। সরকার এ ট্রাইব্যুনালকে ব্যবহার করে দেশবাসী ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আশঙ্কা অনুযায়ী জামায়াত নেতাদের বিচারের নামে হত্যা করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, জামায়াত স্বচ্ছ, নিরপে, দলীয় প্রভাবমুক্ত কোনো বিচারপ্রক্রিয়ার বিরোধিতা করে না। তবে বিচারের নামে সরকারের নির্দেশে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য নিরপরাধ ব্যক্তিদের সাজানো বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার দৃশ্য জামায়াত নির্বাক দর্শকের মতো অবলোকন করতে পারে না। দেশের প্রতিটি নাগরিকের অধিকার আছে অন্যায়, অসত্য, মিথ্যা ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার। এটি প্রত্যেক নাগরিকের সংবিধানস্বীকৃত মৌলিক অধিকার। তাই সরকার বিচারের নামে হত্যার যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তা কিছুতেই বাস্তবায়ন হতে দেয়া যায় না। দেশের মানুষ তা কঠোরভাবে প্রতিহত করবে।
তিনি বলেন, আমরা বারবার বলে আসছি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার তথাকথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে ট্রাইব্যুনাল গঠন করে জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে শাস্তি দিতে চায়। সরকারের মন্ত্রী, এমপিগণ প্রকাশ্যভাবে ঘোষণা দিচ্ছেন জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে এবং এ রায় কার্যকর করা হবে। স্কাইপ কেলেঙ্কারি ফাঁসের মাধ্যমে গোটা দুনিয়ার মানুষ অবহিত হয়েছে, একটি চক্র সাজানো ছকে বিচারকার্য পরিচালনায় কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। ট্রাইব্যুনালে একটি মামলার রায়ে জামায়াত ও জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে জড়িয়ে যে মন্তব্য করা হয়েছে তাতে সরকার ও ঘাদানিকদের বক্তব্যের প্রতিফলন ঘটেছে। দেশবাসী অবশ্যই অবগত আছেন, ঘাদানিক নেতৃবৃন্দ দলীয়ভাবে জামায়াতকে দোষী সাব্যস্ত করে শাস্তি প্রদানের জন্য সভা, সমাবেশ, বক্তব্য ও বিবৃতি দিয়ে বেড়াচ্ছেন। ঘাদানিক নেতা শাহরিয়ার কবির আদালতে দল হিসেবে জামায়াতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য মিথ্যা স্যা প্রদান করেছেন। সেই ট্রাইব্যুনাল আইনগত এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে জামায়াত একটি প না হওয়া সত্ত্বেও মাওলানা আবুল কালাম আযাদের মামলায় দল হিসেবে জামায়াতকে দোষী হিসেবে বিবেচনা করেছেন এবং গাড়িতে, বাড়িতে জাতীয় পতাকা ওড়ানোর রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকারকে কটা করেছেন, যা ঘাদানিক নেতৃবৃন্দ সব সময় বলে থাকেন।
তিনি বলেন, আমরা বারবার দেশী-বিদেশী আইনবিদ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, জাতিসঙ্ঘ ও বিভিন্ন সংগঠনের সুপারিশগুলো বিবেচনায় নিয়ে সরকারকে এ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বিচার নামক নাটক করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু সরকার ধরাকে সরাজ্ঞান করে মানুষের মতামতকে উপো করে জামায়াত নেতৃবৃন্দকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ৩১ জানুয়ারি জামায়াতের ডাকে সারা দেশে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালিত হয়। হরতাল চলাকালে বগুড়ায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা পুলিশের ছত্রছায়ায় হামলা চালিয়ে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের তিনজন নেতাকর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করে। অত্যন্ত বিস্ময়ের ব্যাপার, পুলিশ খুনিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের না করে উল্টো জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের তিন সহস্রাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে এবং শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে। তিনি বলেন, এই সরকার তার ৫০ মাসের শাসনামলে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৩০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ১৬ হাজার মামলা দিয়েছে। মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় আসামি করা হয়েছে তিন লাখ নেতাকর্মীকে। রিমান্ডে নিয়ে চিরদিনের জন্য পঙ্গু করে দেয়া হয়েছে জামায়াত-শিবিরের শত শত নেতাকর্মীকে। মিছিল, সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
আগামীকাল সোমবার দেশব্যাপী বিােভ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে তিনি বলেন, আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকারে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হলে আমরা লাগাতার হরতাল, অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো। ঘোষিত এ কর্মসূচি সফল করার জন্য তিনি জামায়াতের সব শাখার প্রতি আহ্বান জানান এবং দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করে বিবৃতিতে রফিকুল ইসলাম খান বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মিসরে গিয়ে বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দ্বিতীয় বিচারের রায় এ সপ্তাহে, আর তৃতীয় বিচারের রায় আগামী ১৪ তারিখ ঘোষণা করা হবে।’ আবার কোথাও কোথাও আলোচনা হচ্ছে ৪ অথবা ৫ তারিখে আবদুল কাদের মোল্লার রায় দেয়া হবে এবং তার সাজা হবে মৃত্যুদণ্ড। ইতঃপূর্বে সরকারের মন্ত্রীগণ ১৪ জনের ফাঁসির কথা প্রকাশ্যে বলেছেন। বিবৃতিতে বলা হয়, বিচার করবে আদালত আর মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করছে সরকার; এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আবদুল কাদের মোল্লাকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার চক্রান্ত চলছে। এর দ্বারাই প্রমাণিত হয়, এটি একটি প্রহসনের বিচার। আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই, আবদুল কাদের মোল্লার মামলায় প্রাপ্ত স্যা প্রমাণে তার বিরুদ্ধে শাস্তি হওয়ার মতো কোনো উপাদান নেই। সরকার এ ট্রাইব্যুনালকে ব্যবহার করে দেশবাসী ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আশঙ্কা অনুযায়ী জামায়াত নেতাদের বিচারের নামে হত্যা করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, জামায়াত স্বচ্ছ, নিরপে, দলীয় প্রভাবমুক্ত কোনো বিচারপ্রক্রিয়ার বিরোধিতা করে না। তবে বিচারের নামে সরকারের নির্দেশে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য নিরপরাধ ব্যক্তিদের সাজানো বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার দৃশ্য জামায়াত নির্বাক দর্শকের মতো অবলোকন করতে পারে না। দেশের প্রতিটি নাগরিকের অধিকার আছে অন্যায়, অসত্য, মিথ্যা ও অবিচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার। এটি প্রত্যেক নাগরিকের সংবিধানস্বীকৃত মৌলিক অধিকার। তাই সরকার বিচারের নামে হত্যার যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তা কিছুতেই বাস্তবায়ন হতে দেয়া যায় না। দেশের মানুষ তা কঠোরভাবে প্রতিহত করবে।
তিনি বলেন, আমরা বারবার বলে আসছি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য আওয়ামী লীগ সরকার তথাকথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের নামে ট্রাইব্যুনাল গঠন করে জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে শাস্তি দিতে চায়। সরকারের মন্ত্রী, এমপিগণ প্রকাশ্যভাবে ঘোষণা দিচ্ছেন জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে এবং এ রায় কার্যকর করা হবে। স্কাইপ কেলেঙ্কারি ফাঁসের মাধ্যমে গোটা দুনিয়ার মানুষ অবহিত হয়েছে, একটি চক্র সাজানো ছকে বিচারকার্য পরিচালনায় কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। ট্রাইব্যুনালে একটি মামলার রায়ে জামায়াত ও জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে জড়িয়ে যে মন্তব্য করা হয়েছে তাতে সরকার ও ঘাদানিকদের বক্তব্যের প্রতিফলন ঘটেছে। দেশবাসী অবশ্যই অবগত আছেন, ঘাদানিক নেতৃবৃন্দ দলীয়ভাবে জামায়াতকে দোষী সাব্যস্ত করে শাস্তি প্রদানের জন্য সভা, সমাবেশ, বক্তব্য ও বিবৃতি দিয়ে বেড়াচ্ছেন। ঘাদানিক নেতা শাহরিয়ার কবির আদালতে দল হিসেবে জামায়াতকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য মিথ্যা স্যা প্রদান করেছেন। সেই ট্রাইব্যুনাল আইনগত এখতিয়ারবহির্ভূতভাবে জামায়াত একটি প না হওয়া সত্ত্বেও মাওলানা আবুল কালাম আযাদের মামলায় দল হিসেবে জামায়াতকে দোষী হিসেবে বিবেচনা করেছেন এবং গাড়িতে, বাড়িতে জাতীয় পতাকা ওড়ানোর রাষ্ট্রপ্রদত্ত অধিকারকে কটা করেছেন, যা ঘাদানিক নেতৃবৃন্দ সব সময় বলে থাকেন।
তিনি বলেন, আমরা বারবার দেশী-বিদেশী আইনবিদ, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা, জাতিসঙ্ঘ ও বিভিন্ন সংগঠনের সুপারিশগুলো বিবেচনায় নিয়ে সরকারকে এ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বিচার নামক নাটক করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু সরকার ধরাকে সরাজ্ঞান করে মানুষের মতামতকে উপো করে জামায়াত নেতৃবৃন্দকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।
রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ৩১ জানুয়ারি জামায়াতের ডাকে সারা দেশে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালিত হয়। হরতাল চলাকালে বগুড়ায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা পুলিশের ছত্রছায়ায় হামলা চালিয়ে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের তিনজন নেতাকর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করে। অত্যন্ত বিস্ময়ের ব্যাপার, পুলিশ খুনিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের না করে উল্টো জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের তিন সহস্রাধিক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে এবং শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করে। তিনি বলেন, এই সরকার তার ৫০ মাসের শাসনামলে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৩০ হাজার নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে ১৬ হাজার মামলা দিয়েছে। মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় আসামি করা হয়েছে তিন লাখ নেতাকর্মীকে। রিমান্ডে নিয়ে চিরদিনের জন্য পঙ্গু করে দেয়া হয়েছে জামায়াত-শিবিরের শত শত নেতাকর্মীকে। মিছিল, সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
আগামীকাল সোমবার দেশব্যাপী বিােভ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে তিনি বলেন, আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকারে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হলে আমরা লাগাতার হরতাল, অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো। ঘোষিত এ কর্মসূচি সফল করার জন্য তিনি জামায়াতের সব শাখার প্রতি আহ্বান জানান এবং দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
No comments