রিপন হত্যায় কেউ ধরা পড়েনি, পরিবারে শোকের মাতম- তপু হত্যাচেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন
সদর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রিপন হোসেন
দাদা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কেউ আটক হয়নি। নিহতের পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
বুধবার রাতে বন্ধুদের হাতে নিহত রমজানের লাশ নিয়ে মিছিল করেছে এলাকাবাসী।
এ ঘটনায় এখনও থানায় মামলা হয়নি। গ্রেফতার হয়নিও কেউ। বৃহস্পতিবার সকালে
শহর আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল আজিজ তপু হত্যা প্রচেষ্টকারীদের গ্রেফতারের
দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করেছে আওয়ামী লীগ। দলীয় কোন্দলে ছাত্রলীগ
নেতা রিপন নিহতের জের কাটতে না কাটতেই শহরে আরও এক যুবক খুন হওয়ায় শহরবাসী
আতঙ্কে রয়েছেন। বিভিন্ন এলাকায় উঠতি বয়সী সন্ত্রাসীদের দাপটে নিরীহ মানুষ
অসহায়। তারা পুলিশের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলছেন। অপরাধীদের আটক করতে ব্যর্থ
হওয়ায় কোতোয়ালি থানার এসআই অপূর্ব হাসানকে বুধবার রাতে স্ট্যান্ডরিলিজ করা
হয়েছে।
দলীয় কোন্দলের বলি ছাত্রলীগ নেতা রিপন হোসেন দাদার পিতা শহিদুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ইচ্ছা করলে ঘটনার রাতেই তাদের আটক করতে পারত। কিন্তু দলীয় কোন্দলের কারণে পুলিশ ঘটনার রাতেই তাদের কাউকে আটক করেনি। নিহতের বাড়িতে এখনও চলছে শোকের মাতম। পরিবারের আফসোস বিরোধী দলের সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হলে মনের বুঝ দিতে পারতাম। কিন্তু সে মরল নিজের দলের সন্ত্রাসীদের হাতে। আর এ কারণে এখনও কেউ গ্রেফতার হলো না।
কোতোয়ালি থানার ওসি বলেন, হত্যাকাণ্ডের সরাসরি জড়িত ৫ জনকে চিহ্নিত করা গেছে। এদের খুব দ্রুত আটক করা সম্ভব হবে। পুলিশের একটি টিম রিপন হত্যাকাণ্ডের জড়িতদের গ্রেফতারের জন্য কাজ করছে।
এদিকে, বুধবার রাতে শহরের বেজপাড়া তালতলার মোড়ে নিহত মাছ ব্যবসায়ী রমজানের লাশ নিয়ে মিছিল করেছে এলাকাবাসী। পুলিশ জানায়, রাতে নিহতের বন্ধু রনি তাকে তালতলা মোড় থেকে ডেকে নিয়ে ছায়াবীথি রোডে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। পাওনা টাকা নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ ছিল।
অন্যদিকে, শহর আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল আজিজ তপু হত্যাচেষ্টা মামলার আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে শহরের ৫, ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে বৃহস্পতিবার সকালে। শহর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, উপ-দফতর সম্পাদক সাইফুল ইসলাম তুহিন, শহর আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক হাসান ঈমাম লাল, জেলা যুবলীগের যুগ্মসম্পাদক আজহার হোসেন স্বপন, ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপুসহ স্থানীয় মানুষ এই মানববন্ধন কর্মসূচীতে অংশ নেন। রবিউল আজিজ তপুর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে ঢাকায় স্থানানত্মর করা হয়েছে। বর্তমানে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
দলীয় কোন্দলের বলি ছাত্রলীগ নেতা রিপন হোসেন দাদার পিতা শহিদুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ইচ্ছা করলে ঘটনার রাতেই তাদের আটক করতে পারত। কিন্তু দলীয় কোন্দলের কারণে পুলিশ ঘটনার রাতেই তাদের কাউকে আটক করেনি। নিহতের বাড়িতে এখনও চলছে শোকের মাতম। পরিবারের আফসোস বিরোধী দলের সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হলে মনের বুঝ দিতে পারতাম। কিন্তু সে মরল নিজের দলের সন্ত্রাসীদের হাতে। আর এ কারণে এখনও কেউ গ্রেফতার হলো না।
কোতোয়ালি থানার ওসি বলেন, হত্যাকাণ্ডের সরাসরি জড়িত ৫ জনকে চিহ্নিত করা গেছে। এদের খুব দ্রুত আটক করা সম্ভব হবে। পুলিশের একটি টিম রিপন হত্যাকাণ্ডের জড়িতদের গ্রেফতারের জন্য কাজ করছে।
এদিকে, বুধবার রাতে শহরের বেজপাড়া তালতলার মোড়ে নিহত মাছ ব্যবসায়ী রমজানের লাশ নিয়ে মিছিল করেছে এলাকাবাসী। পুলিশ জানায়, রাতে নিহতের বন্ধু রনি তাকে তালতলা মোড় থেকে ডেকে নিয়ে ছায়াবীথি রোডে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। পাওনা টাকা নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ ছিল।
অন্যদিকে, শহর আওয়ামী লীগ নেতা রবিউল আজিজ তপু হত্যাচেষ্টা মামলার আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে শহরের ৫, ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে বৃহস্পতিবার সকালে। শহর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, উপ-দফতর সম্পাদক সাইফুল ইসলাম তুহিন, শহর আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক হাসান ঈমাম লাল, জেলা যুবলীগের যুগ্মসম্পাদক আজহার হোসেন স্বপন, ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপুসহ স্থানীয় মানুষ এই মানববন্ধন কর্মসূচীতে অংশ নেন। রবিউল আজিজ তপুর অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে ঢাকায় স্থানানত্মর করা হয়েছে। বর্তমানে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
No comments