চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে সাটুরিয়ায় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে সংঘর্ষে আহত ২০
ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া রণক্ষেত্রে পরিণত
হয়েছে। এতে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ২০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
আহতদের
সাটুরিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ খালেক সমর্থিত এক
কর্মীকে আটক করেছে। ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের তাণ্ডবে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ
করছে। যেকোনো সময় আবার সংঘর্ষ বাধার আশঙ্কা রয়েছে। খালেক সমর্থিত
নেতাকর্মীদের দল থেকে প্রাথমিকভাবে বহিষ্কৃত করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ছাত্রলীগের ইউনিয়ন কমিটি কাউন্সিলে কমিটি করার উদ্দেশ্যে সাটুরিয়া ডাকবাংলোয় সকালে চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সেক্রেটারি মো: সাইয়েদুজ্জামান দাউদের সাখে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা মো: ওয়াসীম হোসেন রাজা ও যুবলীগের নেতা খালেকের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে ডাকবাংলোর ভেতরেই হাতাহাতি হয়। এরপর খালেক ও ওয়াসীম সমর্থিত ছাত্রলীগ কর্মীরা সাইয়েদুজ্জামান দাউদকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। চাপাতির আঘাতে আরো কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা সুরুজ, আপেল ও মওলা মারাত্মক আহত হন।
এ দিকে যুবলীগ নেতা মো: গফুর মিয়া ছাত্রলীগের সংঘর্ষ থামাতে গেলে তাকেও মাথায় চাপাতি দিয়ে আঘাত করা হয়। এতে আরো আহত হন ছাত্রলীগ নেতা শহিদুল, কবির, রাজিব, ওয়াসিম, হাফিজুর রহমান ও চান মিয়া। আহতদের সাটুরিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়ে চলে গেছে বলেও দাউদ সমর্থিত নেতাকর্মীরা জানান।
সাইয়েদুজ্জামান দাউদকে চাপাতি দিয়ে আঘাতের খবর ছড়িলে পড়লে অন্যান্য ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দাউদ সমর্থিত নেতাকর্মীরা হাসপাতাল গেট থেকে মিছিল বের করে ডাকবাংলোতে আসেন। পরে পুলিশের বাধায় মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডাকবাংলোর বাইয়ে খালেক সমর্থিত নেতাকর্মীদের হাতে দেশীয় অস্ত্র চাপাতি ও পিস্তল দেখা গেছে। এরা দাউদ সমর্থিত নেতাকর্মীকে মারধর করে পালিয়ে যাওয়ার সময় মোস্তাফা নামে এক কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে।
সাইয়েদুজ্জামান দাউদ জানান, চেয়ারের আসন বিন্যাস ও চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে ওরা আমার ওপর অতর্কিত হামলা করে। আমি কোনো কিছু বোঝার আগেই আমাকে খালেক ও ওয়াসীম চাপাতি দিয়ে পিঠে কয়েকটি কোপ দেয়। এতে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে গেলে আমাকে হাসপাতালে নেয়া হয়।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো: আনিছুজ্জামান চৌধুরী মিরান জানান, হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের দল থেকে প্রাথমিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। সিনিয়র নেতাদের সাথে বসে আলাপ-আলোচনা করে পরে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
ঘটনাস্থলে সাটুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ এসে দাউদ সমর্থিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের শান্ত করেন এবং ওই হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।
এ ব্যাপারে সাটুরিয়া থানার ওসি মো: হেদায়াতুল ইসলাম বলেন, চেযারে বসাকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। পরিস্থিতি শান্ত রাখার জন্য সাটুরিয়ায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
ছাত্রলীগের ইউনিয়ন কমিটি কাউন্সিলে কমিটি করার উদ্দেশ্যে সাটুরিয়া ডাকবাংলোয় সকালে চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সেক্রেটারি মো: সাইয়েদুজ্জামান দাউদের সাখে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা মো: ওয়াসীম হোসেন রাজা ও যুবলীগের নেতা খালেকের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে ডাকবাংলোর ভেতরেই হাতাহাতি হয়। এরপর খালেক ও ওয়াসীম সমর্থিত ছাত্রলীগ কর্মীরা সাইয়েদুজ্জামান দাউদকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। চাপাতির আঘাতে আরো কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা সুরুজ, আপেল ও মওলা মারাত্মক আহত হন।
এ দিকে যুবলীগ নেতা মো: গফুর মিয়া ছাত্রলীগের সংঘর্ষ থামাতে গেলে তাকেও মাথায় চাপাতি দিয়ে আঘাত করা হয়। এতে আরো আহত হন ছাত্রলীগ নেতা শহিদুল, কবির, রাজিব, ওয়াসিম, হাফিজুর রহমান ও চান মিয়া। আহতদের সাটুরিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল ছেড়ে চলে গেছে বলেও দাউদ সমর্থিত নেতাকর্মীরা জানান।
সাইয়েদুজ্জামান দাউদকে চাপাতি দিয়ে আঘাতের খবর ছড়িলে পড়লে অন্যান্য ইউনিয়ন ছাত্রলীগের দাউদ সমর্থিত নেতাকর্মীরা হাসপাতাল গেট থেকে মিছিল বের করে ডাকবাংলোতে আসেন। পরে পুলিশের বাধায় মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডাকবাংলোর বাইয়ে খালেক সমর্থিত নেতাকর্মীদের হাতে দেশীয় অস্ত্র চাপাতি ও পিস্তল দেখা গেছে। এরা দাউদ সমর্থিত নেতাকর্মীকে মারধর করে পালিয়ে যাওয়ার সময় মোস্তাফা নামে এক কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে।
সাইয়েদুজ্জামান দাউদ জানান, চেয়ারের আসন বিন্যাস ও চেয়ারে বসাকে কেন্দ্র করে ওরা আমার ওপর অতর্কিত হামলা করে। আমি কোনো কিছু বোঝার আগেই আমাকে খালেক ও ওয়াসীম চাপাতি দিয়ে পিঠে কয়েকটি কোপ দেয়। এতে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ে গেলে আমাকে হাসপাতালে নেয়া হয়।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো: আনিছুজ্জামান চৌধুরী মিরান জানান, হামলাকারী ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের দল থেকে প্রাথমিকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। সিনিয়র নেতাদের সাথে বসে আলাপ-আলোচনা করে পরে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
ঘটনাস্থলে সাটুরিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ এসে দাউদ সমর্থিত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের শান্ত করেন এবং ওই হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।
এ ব্যাপারে সাটুরিয়া থানার ওসি মো: হেদায়াতুল ইসলাম বলেন, চেযারে বসাকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। পরিস্থিতি শান্ত রাখার জন্য সাটুরিয়ায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
No comments