তত্ত্বাবধায়ক ও পদ্মা সেতু ইস্যু ধামাচাপা দিতে সরকার তৎপরঃ ড. মোশাররফ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ও পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি ইস্যু ধামাচাপা দিতে সরকার
নানামুখী অপতৎপরতা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির
সদস্য এবং মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
তিনি বলেন, জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে ফেরাতে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ঢাকাসহ
বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনের নামে নাটক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই নাটকের আসল
উদ্দেশ্য জনগণ বুঝতে পেরেছে। সরকার যতই ছলছাতুরী করুক না কেন,
তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া এ দেশে কোনো নির্বাচন করতে দেয়া হবে না বলে তিনি
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
গতকাল কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার দড়িমির্জানগরে ভাওরখোলা ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত এক কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মোশাররফ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মহাজোট সরকার দেশকে মহাসঙ্কটে ফেলে দিয়েছে। তাদের স্বৈরাচারী ও বাকশালী শাসনে রাষ্ট্রের সব ত্রে দুর্নীতিগ্রস্ত ও স্থবির হয়ে পড়েছে। দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নেই। এভাবে একটি দেশ চলতে পারে না।
ড. মোশাররফ দেশ বাঁচাতে গণবিরোধী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে সর্বস্তরের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান। ভাওরখোলা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহসভাপতি কে এম আই খলিল, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপি নেতা এবং জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম-এর সহসভাপতি ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, বিএনপি নেতা মেজর (অব:) এম এম মেহবুব রহমান, আজহারুল হক শাহীন, জাকির হোসেন, যুবদল নেতা অদুদ মুন্সী, আবু ইউসুফ নয়ন ও জহিরুল ইসলাম।
গতকাল কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার দড়িমির্জানগরে ভাওরখোলা ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত এক কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মোশাররফ এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মহাজোট সরকার দেশকে মহাসঙ্কটে ফেলে দিয়েছে। তাদের স্বৈরাচারী ও বাকশালী শাসনে রাষ্ট্রের সব ত্রে দুর্নীতিগ্রস্ত ও স্থবির হয়ে পড়েছে। দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নেই। এভাবে একটি দেশ চলতে পারে না।
ড. মোশাররফ দেশ বাঁচাতে গণবিরোধী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে সর্বস্তরের জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান। ভাওরখোলা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ফজলুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন, কেন্দ্রীয় যুবদলের সহসভাপতি কে এম আই খলিল, কুমিল্লা (উত্তর) জেলা বিএনপি নেতা এবং জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম-এর সহসভাপতি ড. খন্দকার মারুফ হোসেন, বিএনপি নেতা মেজর (অব:) এম এম মেহবুব রহমান, আজহারুল হক শাহীন, জাকির হোসেন, যুবদল নেতা অদুদ মুন্সী, আবু ইউসুফ নয়ন ও জহিরুল ইসলাম।
No comments