মেঘনায় শতাধিক যাত্রী নিয়ে লঞ্চডুবি
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় মেঘনা নদীতে বালুবাহী কার্গোর ধাক্কায় শতাধিক
যাত্রী নিয়ে লঞ্চডুবির ঘটনা ঘটেছে। নদীতে নিখোঁজ স্বজনদের সন্ধান চালিয়ে
যাচ্ছেন অনেকে।
এ
দিকে ডুবে যাওয়া লঞ্চের উদ্ধারকাজে যাওয়া জাহাজ রুস্তমের কর্মীরা লাশ
তুলতে রহস্যজনক কারণে গরিমসি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। উদ্ধারকারীরা লাশ
তুলতে গড়িমসি করায় নিখোঁজ যাত্রীদের স্বজনেরা ও স্থানীয় এলাকাবাসী বিক্ষোভ
করেছেন।
কয়েক দফা চেষ্টা করে উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম মাঝ নদীর অন্তত ৭৫ ফুট গভীর পানির নিচ থেকে নিমজ্জিত যাত্রীবাহী লঞ্চটি উদ্ধারে ব্যর্থ হয়। ডুবুরিরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন লঞ্চটিকে উদ্ধারপ্রক্রিয়ায়।
এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিএ’র উপসচিব (জনসংযোগ) এ কে এম মো: আরিফউদ্দিন ঘটনাস্থল থেকে বিকেল সোয়া ৫টা দিকে জানান, লঞ্চটিকে শনাক্ত করে দুপুরে উঠানোর চেষ্টা করে টান দেয়ার সময় রুস্তমের রশি ছিঁড়ে যায়। তবে ভেতরে লাশের সংখ্যা লঞ্চ উঠানোর পর জানা যাবে বলে তিনি জানান। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত তিনজনের লাশ উদ্ধার করেন ডুবুরিরা। এর মধ্যে দু’জন মহিলা ও একটি শিশু রয়েছে। শনাক্ত করা লঞ্চটি কখন উদ্ধার করা যাবেÑ এ বিষয়ে কোনো সংস্থা নিশ্চিত করে কোনো কিছু বলতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে লঞ্চের ভেতর ৪০-৫০টি লাশ রয়েছে।
লঞ্চটি নারায়ণগঞ্জ থেকে চাঁদপুরের মতলব যাচ্ছিল। গতকাল সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গজারিয়া উপজেলার ইস্মানিরচরের মাঝ পদ্মায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম বেলা পৌনে ১১টার দিকে পৌঁছে। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে লঞ্চটি উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম শনাক্ত করে।
মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক সাইফুল হাসান বাদল, পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন খান ও গজারিয়া ইউএনও কামরুন্নাহার ঘটনাস্থলে রয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে গজারিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানউল্লাহ জানান, এক শ’র বেশি যাত্রী নিয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে মতলবের উদ্দেশে এম এল সারস নামে লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ছেড়ে আসে। লঞ্চটি ইস্মানিরচরে মাঝ পদ্মায় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে পৌঁছলে পেছন থেকে ফিরোজ ফারজানা নামে একটি বালুুবাহী কার্গো (এম-৩৩৩২৪) ধাক্কা দেয়। এতে লঞ্চটি ডুবে যায়। ২৫-৩০ যাত্রী স্থানীয়দের সহায়তায় তীরে ওঠেন। বাকিরা নিখোঁজ রয়েছেন । এ ঘটনার পর স্থানীয়রা ও পুলিশ উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। কার্গোটি জব্ধ করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছেন।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: জাকির হোসেন মজুমদার বলেন, মাঝ নদীতে পানির গভীরতা বেশি হওয়ায় উদ্ধারকাজে বিঘœ ঘটছে।
বিআইডবিউটিএ’র সহকারী পরিচালক জহিরউদ্দিন চৌধুরী বেলা ৩টায় জানান, ডুবুরিরা মেঘনার ৯০ ফুট গভীর পানিতে লঞ্চটি বসা অবস্থায় শনাক্ত করেন। রুস্তমের তার দিয়ে লঞ্চটিকে টেনে তোলার জন্য প্রসেস করা হচ্ছে। দুঘর্টনার পর বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বিআইডব্লিউটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার, অপারেশন সদস্য ভোলানাথ দে, পরিচালক (সিএমপি) আবুল বাসার, পরিচালক মফিজুর রহমান ও উপসচিব (জনসংযোগ) এ কে এম মো: আরিফউদ্দিন।
১৩ ঘণ্টা চলে গেলেও রাত ৯টা পর্যন্ত মেঘনা নদীতে ডুবে যাওয়া লঞ্চ এম এল সারসকে উদ্ধার করতে পারেনি উদ্ধারকারী জাহাজ রস্তম। ফলে স্বজনহারানো মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তারা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় সময় পার করছেন। তারা খাওয়া-দাওয়া ভুলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন। রাত সাড়ে ৯টায় জেলা প্রশাসক সাইফুল হাসান বাদল জানান, এখনো কাজ চলছে। ডুবুরিদের কাজ করতে সমস্যা হওয়ায় লঞ্চটিকে উদ্ধার করা যায়নি। তবে চেষ্টা চলছে।
সোনারগাঁও (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা জানান, মুন্সীগঞ্জের ইস্মানিরচর এলাকায় মেঘনায় ডুবে যাওয়ার ঘটনায় বর্তমানে লঞ্চটি সোনারগাঁওয়ে চরকিশোরগঞ্জে রয়েছে। উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, লঞ্চটি মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ডুবলেও স্্েরাতে এখন তা মেঘনা নদীর সোনারগাঁওয়ে সম্ভুপুরা ইউনিয়নের চরকিশোরগঞ্জ সীমানায়। গতকাল সন্ধ্যা ৭টায় রুস্তম কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়। অন্য দিকে মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও সোনারগাঁও উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তারা সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সোনারগাঁওয়ের চরকিশোরগঞ্জে অবস্থান নিয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন।
এ দিকে লঞ্চ উদ্ধারে অবহেলার অভিযোগে উত্তেজিত জনতা নদীতে ট্রলারে চড়ে বিােভ প্রদর্শন করেন। স্বজন হারানো অনেকেই ােভ প্রকাশ করে উদ্ধারকারী কর্তৃপরে অবহেলাকে দায়ী করেছেন। উত্তেজিত জনতা মেঘনায় ছোট আকারের লঞ্চ চালানোয় নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ মালিক সমিতির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সহসভাপতি বদিউজ্জামান বাদলকেও লাঞ্ছিত করেন।
উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তবে রুস্তম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তীব্র স্্েরাতে লঞ্চটি বর্তমানে সোনারগাঁওয়ে চরকিশোরগঞ্জ সীমানায় রয়েছে। এ খবরে মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও সোনারগাঁওয়ে পুলিশ প্রশাসন সোনারগাঁওয়ের চরকিশোরগঞ্জ এলাকায় অবস্থান নিয়ে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
এ দিকে রাত হলেও অপেমাণ স্বজনদের ভিড় কমেনি। তারা নিজেরাই ট্রলারে চড়ে স্বজনদের লাশ খুঁজে বেড়াচ্ছেন।
সোনারগাঁও থানার অফিসার্স ইনচার্জ আতিকুর রহমান খান বলেন, লঞ্চটি মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ডুবলেও স্রোতে সোনারগাঁওয়ের চরকিশোরগঞ্জ এলাকায় এসেছে। রাতেও উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। উদ্ধার হওয়া দু’টি লাশ স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
কয়েক দফা চেষ্টা করে উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম মাঝ নদীর অন্তত ৭৫ ফুট গভীর পানির নিচ থেকে নিমজ্জিত যাত্রীবাহী লঞ্চটি উদ্ধারে ব্যর্থ হয়। ডুবুরিরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন লঞ্চটিকে উদ্ধারপ্রক্রিয়ায়।
এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিএ’র উপসচিব (জনসংযোগ) এ কে এম মো: আরিফউদ্দিন ঘটনাস্থল থেকে বিকেল সোয়া ৫টা দিকে জানান, লঞ্চটিকে শনাক্ত করে দুপুরে উঠানোর চেষ্টা করে টান দেয়ার সময় রুস্তমের রশি ছিঁড়ে যায়। তবে ভেতরে লাশের সংখ্যা লঞ্চ উঠানোর পর জানা যাবে বলে তিনি জানান। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত তিনজনের লাশ উদ্ধার করেন ডুবুরিরা। এর মধ্যে দু’জন মহিলা ও একটি শিশু রয়েছে। শনাক্ত করা লঞ্চটি কখন উদ্ধার করা যাবেÑ এ বিষয়ে কোনো সংস্থা নিশ্চিত করে কোনো কিছু বলতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে লঞ্চের ভেতর ৪০-৫০টি লাশ রয়েছে।
লঞ্চটি নারায়ণগঞ্জ থেকে চাঁদপুরের মতলব যাচ্ছিল। গতকাল সকাল সাড়ে ৮টার দিকে গজারিয়া উপজেলার ইস্মানিরচরের মাঝ পদ্মায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম বেলা পৌনে ১১টার দিকে পৌঁছে। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে লঞ্চটি উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম শনাক্ত করে।
মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক সাইফুল হাসান বাদল, পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন খান ও গজারিয়া ইউএনও কামরুন্নাহার ঘটনাস্থলে রয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে গজারিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আহসানউল্লাহ জানান, এক শ’র বেশি যাত্রী নিয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে মতলবের উদ্দেশে এম এল সারস নামে লঞ্চটি সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ছেড়ে আসে। লঞ্চটি ইস্মানিরচরে মাঝ পদ্মায় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে পৌঁছলে পেছন থেকে ফিরোজ ফারজানা নামে একটি বালুুবাহী কার্গো (এম-৩৩৩২৪) ধাক্কা দেয়। এতে লঞ্চটি ডুবে যায়। ২৫-৩০ যাত্রী স্থানীয়দের সহায়তায় তীরে ওঠেন। বাকিরা নিখোঁজ রয়েছেন । এ ঘটনার পর স্থানীয়রা ও পুলিশ উদ্ধার তৎপরতা শুরু করে। কার্গোটি জব্ধ করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছেন।
মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: জাকির হোসেন মজুমদার বলেন, মাঝ নদীতে পানির গভীরতা বেশি হওয়ায় উদ্ধারকাজে বিঘœ ঘটছে।
বিআইডবিউটিএ’র সহকারী পরিচালক জহিরউদ্দিন চৌধুরী বেলা ৩টায় জানান, ডুবুরিরা মেঘনার ৯০ ফুট গভীর পানিতে লঞ্চটি বসা অবস্থায় শনাক্ত করেন। রুস্তমের তার দিয়ে লঞ্চটিকে টেনে তোলার জন্য প্রসেস করা হচ্ছে। দুঘর্টনার পর বেলা সাড়ে ১১টা থেকে বিআইডব্লিউটিএ’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান ড. শামসুদ্দোহা খন্দকার, অপারেশন সদস্য ভোলানাথ দে, পরিচালক (সিএমপি) আবুল বাসার, পরিচালক মফিজুর রহমান ও উপসচিব (জনসংযোগ) এ কে এম মো: আরিফউদ্দিন।
১৩ ঘণ্টা চলে গেলেও রাত ৯টা পর্যন্ত মেঘনা নদীতে ডুবে যাওয়া লঞ্চ এম এল সারসকে উদ্ধার করতে পারেনি উদ্ধারকারী জাহাজ রস্তম। ফলে স্বজনহারানো মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তারা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় সময় পার করছেন। তারা খাওয়া-দাওয়া ভুলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন। রাত সাড়ে ৯টায় জেলা প্রশাসক সাইফুল হাসান বাদল জানান, এখনো কাজ চলছে। ডুবুরিদের কাজ করতে সমস্যা হওয়ায় লঞ্চটিকে উদ্ধার করা যায়নি। তবে চেষ্টা চলছে।
সোনারগাঁও (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা জানান, মুন্সীগঞ্জের ইস্মানিরচর এলাকায় মেঘনায় ডুবে যাওয়ার ঘটনায় বর্তমানে লঞ্চটি সোনারগাঁওয়ে চরকিশোরগঞ্জে রয়েছে। উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, লঞ্চটি মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ডুবলেও স্্েরাতে এখন তা মেঘনা নদীর সোনারগাঁওয়ে সম্ভুপুরা ইউনিয়নের চরকিশোরগঞ্জ সীমানায়। গতকাল সন্ধ্যা ৭টায় রুস্তম কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়। অন্য দিকে মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও সোনারগাঁও উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তারা সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সোনারগাঁওয়ের চরকিশোরগঞ্জে অবস্থান নিয়ে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন।
এ দিকে লঞ্চ উদ্ধারে অবহেলার অভিযোগে উত্তেজিত জনতা নদীতে ট্রলারে চড়ে বিােভ প্রদর্শন করেন। স্বজন হারানো অনেকেই ােভ প্রকাশ করে উদ্ধারকারী কর্তৃপরে অবহেলাকে দায়ী করেছেন। উত্তেজিত জনতা মেঘনায় ছোট আকারের লঞ্চ চালানোয় নারায়ণগঞ্জ লঞ্চ মালিক সমিতির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সহসভাপতি বদিউজ্জামান বাদলকেও লাঞ্ছিত করেন।
উদ্ধারকারী জাহাজ রুস্তম সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তবে রুস্তম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে তীব্র স্্েরাতে লঞ্চটি বর্তমানে সোনারগাঁওয়ে চরকিশোরগঞ্জ সীমানায় রয়েছে। এ খবরে মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও সোনারগাঁওয়ে পুলিশ প্রশাসন সোনারগাঁওয়ের চরকিশোরগঞ্জ এলাকায় অবস্থান নিয়ে উদ্ধার অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
এ দিকে রাত হলেও অপেমাণ স্বজনদের ভিড় কমেনি। তারা নিজেরাই ট্রলারে চড়ে স্বজনদের লাশ খুঁজে বেড়াচ্ছেন।
সোনারগাঁও থানার অফিসার্স ইনচার্জ আতিকুর রহমান খান বলেন, লঞ্চটি মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় ডুবলেও স্রোতে সোনারগাঁওয়ের চরকিশোরগঞ্জ এলাকায় এসেছে। রাতেও উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। উদ্ধার হওয়া দু’টি লাশ স্বজনদের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
No comments