আত্মাহুতিতে উৎসাহ দেয়ার দায়ে চীনে ৭০ তিব্বতি আটক
চীনা শাসনের বিরুদ্ধে তিব্বতিদের আগুনে আত্মাহুতির বিরুদ্ধে চালানো অভিযানে
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় কিংগাই প্রদেশে ৭০ জনকে আটক করেছে চীন কর্তৃপ।চীনের
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম গত বৃহস্পতিবার এ খবর জানিয়েছে।
এদের
মধ্যে ১২ জনকে আনুষ্ঠানিক গ্রেফতার দেখানো হয়েছে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ
গঠন করা হবে। বাদবাকিদের বেশির ভাগেরই চলাফেরার ওপর কড়াকড়ি আরোপ করা
হয়েছে।
কিংগাই পুলিশের ডেপুটি কমিশনার লু ব্যানকিয়ানের বরাত দিয়ে সিনহুয়া জানায়, ‘যারা নিরপরাধ মানুষকে আত্মাহুতিতে উদ্বুদ্ধ করছে পুলিশ তাদের বিষয়ে তদন্ত করবে এবং দোষীদের শাস্তি দেবে’। জাতিগত তিব্বত অঞ্চলে ২০০৯ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী প্রায় এক শ’ তিব্বতি নিজ দেহে আগুন দিয়েছে। এতে বেশির ভাগ বিােভকারীই মারা গেছে আগুনে ক্ষতের কারণে।
কয়েক মাসে সরকার বিােভ দমাতে নতুন কৌশল অবলম্বন করে। তারা আত্মাহুতিমূলক বিােভে উৎসাহ দেয়া ব্যক্তিদের আটক করছে।
আত্মাহুতিতে উৎসাহ দেয়ার জন্য তিব্বতের নির্বাসিত আধ্যাত্মিক নেতা দালাইলামা ও দেশের বাইরের তিব্বতি গ্রুপগুলোকে বারবার দোষারোপ করে আসছে চীন।
লু বলেন, দালাইলামার দলই আত্মাহুতিতে উৎসাহ দেয়ার মূল হোতা।
‘উগ্র জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী কিছু ব্যক্তি এ ধরনের আত্মাহুতিতে সহমর্মিতা দেখায় এবং তাদের পথ অনুসরণ করে’। নোবেল বিজয়ী দালাইলামা ১৯৫৯ সালে চীন সরকারের বিরুদ্ধে একটি ব্যর্থ আন্দোলনের পর থেকে নির্বাসনে আছেন। চীন সরকার তাকে একজন সহিংস বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে মনে করে। তবে দালাইলামা বলছেন, তিনি ওই অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসনের জন্য কাজ করছেন। কর্মীদের আত্মাহুতি দিতে উৎসাহ দেয়ার কথা অস্বীকার করেছেন দালাইলামা।
কিংগাই পুলিশের ডেপুটি কমিশনার লু ব্যানকিয়ানের বরাত দিয়ে সিনহুয়া জানায়, ‘যারা নিরপরাধ মানুষকে আত্মাহুতিতে উদ্বুদ্ধ করছে পুলিশ তাদের বিষয়ে তদন্ত করবে এবং দোষীদের শাস্তি দেবে’। জাতিগত তিব্বত অঞ্চলে ২০০৯ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী প্রায় এক শ’ তিব্বতি নিজ দেহে আগুন দিয়েছে। এতে বেশির ভাগ বিােভকারীই মারা গেছে আগুনে ক্ষতের কারণে।
কয়েক মাসে সরকার বিােভ দমাতে নতুন কৌশল অবলম্বন করে। তারা আত্মাহুতিমূলক বিােভে উৎসাহ দেয়া ব্যক্তিদের আটক করছে।
আত্মাহুতিতে উৎসাহ দেয়ার জন্য তিব্বতের নির্বাসিত আধ্যাত্মিক নেতা দালাইলামা ও দেশের বাইরের তিব্বতি গ্রুপগুলোকে বারবার দোষারোপ করে আসছে চীন।
লু বলেন, দালাইলামার দলই আত্মাহুতিতে উৎসাহ দেয়ার মূল হোতা।
‘উগ্র জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী কিছু ব্যক্তি এ ধরনের আত্মাহুতিতে সহমর্মিতা দেখায় এবং তাদের পথ অনুসরণ করে’। নোবেল বিজয়ী দালাইলামা ১৯৫৯ সালে চীন সরকারের বিরুদ্ধে একটি ব্যর্থ আন্দোলনের পর থেকে নির্বাসনে আছেন। চীন সরকার তাকে একজন সহিংস বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে মনে করে। তবে দালাইলামা বলছেন, তিনি ওই অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসনের জন্য কাজ করছেন। কর্মীদের আত্মাহুতি দিতে উৎসাহ দেয়ার কথা অস্বীকার করেছেন দালাইলামা।
No comments