রিপোর্ট দাখিলে আরও ৩ মাস সময় চাইবে সিআইডি- ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা
চাঞ্চল্যকর দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার
অধিকতর তদন্তের রিপোর্ট এবারও আদালত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাখিল করা
যাচ্ছে না। পর পর সাতবার সময় নিয়েও প্রতিবেদন পেশ সম্ভব না হওয়ায় ৮ম দফায়
আরও তিন মাস সময় বৃদ্ধির জন্য আবেদন করতে যাচ্ছে সিআইডি।
এদিকে রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার নয় দিন অতিক্রান্ত হবার পরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য
নেয়া হয়নি এনএসআইর সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) রেজ্জাকুল
হায়দারকে। এ ব্যাপারে তদন্তকারী সংস্থা রয়েছে প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনার
অপোয়।
সিআইডির বিশেষ সুপার মোঃ মুসলিম জনকণ্ঠকে জানান, আদালত নির্ধারিত আগামী ২২ মার্চের মধ্যে অধিকতর তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা যাচ্ছে না। ফলে এর জন্য আরও সময় চাওয়া হবে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে আরও তিন মাস সময় চেয়ে আবেদন জানাবে সিআইডি। তিনি জানান, রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া রেজ্জাকুল হায়দারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আগামী রবিবার নাগাদ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। গুরুত্বপূর্ণ এ আসামিকে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব ওমর ফারুকসহ প্রথম তদনত্ম কমিটির বাকি ৪ সদস্যের মুখোমুখি করা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ধরনের কোন সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।
রাষ্ট্রপরে কৌঁসুলি চট্টগ্রাম মহানগর পিপি এ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন আহমদের কাছে মামলার অধিকতর তদন্তের ধীরগতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সময় লাগা খুবই স্বাভাবিক। কারণ মামলাটি পুরনো। তাৎণিকভাবে তদন্ত করলে যত দ্রম্নত গুরম্নত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পাওয়া যায় দেরি হলে তা অনুসন্ধান করতে কষ্ট হয়। নানা ধরনের জটিলতাও দেখা দেয়। প্রথম তদন্ত কমিটি আন্তরিক হলে একটি ত্রুটিপূর্ণ সুষ্ঠু তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা সম্ভব ছিল। কিন্তু ঐ কমিটি হাফিজ এবং কিছু শ্রমিকের ঘাড়ে দায় চাপিয়ে দায়সারা প্রতিবেদন দাখিল করলে সুষ্ঠু বিচার কাজ বিঘি্নত হয়। ছয় বছর পর নতুন করে তদন্ত করতে গেলে কিছু জটিলতা আসবেই। এছাড়া মামলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আসামি মেজর জেনারেল (অব) রেজ্জাকুল হায়দার এখনও ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করেননি। আরেক এনএসআই ডিজি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) আবদুর রহিম আদালতে জবানবন্দী দিলেও তা দায়সারা। গুরুত্বপূর্ণ আসামিদের কাছ থেকে পাওয়া জবানবন্দী অনুযায়ী তদন্ত প্রতিবেদন হলে তা মামলার বিচার কাজে সহায়ক হবে। তবে কোন আসামি অপরাধ অস্বীকার করলেই তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হবেন এমন নয়। এক্ষেত্রে নির্ভর করতে হবে অন্যান্য আসামি ও সাক্ষীদের বক্তব্যের ওপর।
প্রসঙ্গত, অধিকতর তদন্ত শুরু হবার পর থেকে এ পর্যন্ত সাত দফায় সময় দেয়া হয় সিআইডিকে। কিন্তু আসামি ও সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সন্তোষজনক না হওয়ায় সিআইডির প থেকে প্রতিবেদন দাখিল সম্ভব হয়নি। ফলে এ নিয়ে ৮ম বারের মতো সময়ের আবেদন করতে যাচ্ছে তদন্তকারী এ সংস্থাটি। চাঞ্চল্যকর এ মামলাটির তদন্তের জন্য মোট চারবার তদন্ত কর্মকর্তা বদল হয়। সিআইডির এএসপি মনিরুজ্জামান এ মামলার ৫ম তদন্ত কর্মকর্তা। দফায় দফায় সময় নেয়ার কারণে বিলম্ব প্রসঙ্গে সিআইডির এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, আমরা চাই কিছুটা দেরি হলেও একটি নিভুল প্রতিবেদন তৈরি হোক, যা নিয়ে কোন প্রশ্ন না থাকে।
সিআইডির বিশেষ সুপার মোঃ মুসলিম জনকণ্ঠকে জানান, আদালত নির্ধারিত আগামী ২২ মার্চের মধ্যে অধিকতর তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা যাচ্ছে না। ফলে এর জন্য আরও সময় চাওয়া হবে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে আরও তিন মাস সময় চেয়ে আবেদন জানাবে সিআইডি। তিনি জানান, রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া রেজ্জাকুল হায়দারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আগামী রবিবার নাগাদ ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে। গুরুত্বপূর্ণ এ আসামিকে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব ওমর ফারুকসহ প্রথম তদনত্ম কমিটির বাকি ৪ সদস্যের মুখোমুখি করা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ধরনের কোন সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।
রাষ্ট্রপরে কৌঁসুলি চট্টগ্রাম মহানগর পিপি এ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন আহমদের কাছে মামলার অধিকতর তদন্তের ধীরগতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সময় লাগা খুবই স্বাভাবিক। কারণ মামলাটি পুরনো। তাৎণিকভাবে তদন্ত করলে যত দ্রম্নত গুরম্নত্বপূর্ণ তথ্যগুলো পাওয়া যায় দেরি হলে তা অনুসন্ধান করতে কষ্ট হয়। নানা ধরনের জটিলতাও দেখা দেয়। প্রথম তদন্ত কমিটি আন্তরিক হলে একটি ত্রুটিপূর্ণ সুষ্ঠু তদন্ত রিপোর্ট দাখিল করা সম্ভব ছিল। কিন্তু ঐ কমিটি হাফিজ এবং কিছু শ্রমিকের ঘাড়ে দায় চাপিয়ে দায়সারা প্রতিবেদন দাখিল করলে সুষ্ঠু বিচার কাজ বিঘি্নত হয়। ছয় বছর পর নতুন করে তদন্ত করতে গেলে কিছু জটিলতা আসবেই। এছাড়া মামলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আসামি মেজর জেনারেল (অব) রেজ্জাকুল হায়দার এখনও ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করেননি। আরেক এনএসআই ডিজি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) আবদুর রহিম আদালতে জবানবন্দী দিলেও তা দায়সারা। গুরুত্বপূর্ণ আসামিদের কাছ থেকে পাওয়া জবানবন্দী অনুযায়ী তদন্ত প্রতিবেদন হলে তা মামলার বিচার কাজে সহায়ক হবে। তবে কোন আসামি অপরাধ অস্বীকার করলেই তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হবেন এমন নয়। এক্ষেত্রে নির্ভর করতে হবে অন্যান্য আসামি ও সাক্ষীদের বক্তব্যের ওপর।
প্রসঙ্গত, অধিকতর তদন্ত শুরু হবার পর থেকে এ পর্যন্ত সাত দফায় সময় দেয়া হয় সিআইডিকে। কিন্তু আসামি ও সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সন্তোষজনক না হওয়ায় সিআইডির প থেকে প্রতিবেদন দাখিল সম্ভব হয়নি। ফলে এ নিয়ে ৮ম বারের মতো সময়ের আবেদন করতে যাচ্ছে তদন্তকারী এ সংস্থাটি। চাঞ্চল্যকর এ মামলাটির তদন্তের জন্য মোট চারবার তদন্ত কর্মকর্তা বদল হয়। সিআইডির এএসপি মনিরুজ্জামান এ মামলার ৫ম তদন্ত কর্মকর্তা। দফায় দফায় সময় নেয়ার কারণে বিলম্ব প্রসঙ্গে সিআইডির এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, আমরা চাই কিছুটা দেরি হলেও একটি নিভুল প্রতিবেদন তৈরি হোক, যা নিয়ে কোন প্রশ্ন না থাকে।
No comments