৬ মাসেই বাণিজ্য ঘাটতি ৩৬ হাজার কোটি টাকা by আশরাফুল ইসলাম
মূলধনী যন্ত্রপাতিসহ কাঁচামাল আমদানি ব্যাপক হারে কমে যাওয়ায় সামগ্রিক
প্রভাব পড়েছে আমদানি ব্যয়ের ওপর। অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে
(জুলাই-ডিসেম্বর) আমদানি ব্যয় আগের বছরের চেয়ে কমেছে প্রকৃতপক্ষে ২৪
শতাংশ।
এর পরও আলোচ্য সময়ে বিদেশী বাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে ৩৬ হাজার কোটি টাকার।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ব্যাপক হারে আমদানি ব্যয় কমলেও রফতানি আয় সেই
হারে বাড়েনি। বরং গেল বছরের চেয়ে আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। গত অর্থবছরের
প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছিল প্রায় ১৫
শতাংশ। চলতি বছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ শতাংশ। এ কারণে আমদানি
ব্যয় কমে যাওয়ার সুফল বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েনি। তবে ব্যবসায়ীরা
আশঙ্কা করছেন, সামনে রফতানি আয় কমে প্রবৃদ্ধি আরো কমে যাবে। এতে বাণিজ্য
ঘাটতি আরো বেড়ে যাবে বলে তারা মনে করছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, গেল অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) আমদানি ব্যয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছিল সাড়ে ১৬ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়েছে ৮ দশমিক ১১ শতাংশ। প্রকৃতপক্ষে ছয় মাসে আমদানি ব্যয় কমেছে ২৪ শতাংশের ওপরে।
আমদানি ব্যয়ের মধ্যে বেশি কমেছে শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল আমদানি। এ সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানির প্রবৃদ্ধি কমেছে সাড়ে প্রায় ২৪ শতাংশ। আর শিল্পের কাঁচামাল আমদানি কমেছে সাড়ে ৫ শতাংশ। মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমেছে টেক্সটাইল এবং পাট ও চামড়া শিল্পের যন্ত্রাংশে। এর মধ্যে টেক্সটাইল খাতে ১৩ শতাংশ, চামড়া ও ট্যানারি শিল্পের যন্ত্রাংশ আমদানি কমেছে ৭৫ শতাংশ ও পাটজাত শিল্পের যন্ত্রাংশ আমদানি কমেছে সাড়ে ৩৩ শতাংশ।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গ্যাস, বিদ্যুৎসহ অবকাঠামো সুবিধার অভাব, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাÑ সব মিলে শিল্পোদ্যোক্তারা আর নতুন করে বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন না। এতে সামগ্রিক প্রভাব পড়েছে আমদানির ওপর।
এ দিকে আমদানি ব্যয় কমলেও বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি কমছে না। এর অন্যতম কারণ রফতানি আয়ে ধস। রফতানি আয় ব্যাপক হারে কমে যাওয়ায় বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি কমছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান মতে, আলোচ্য ছয় মাসে রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৭ শতাংশ, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৫ শতাংশ। আলোচ্য ছয় মাসে পণ্য রফতানি করে আয় হয়েছে এক হাজার ২৬০ কোটি মার্কিন ডলার, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে রফতানি আয় হয়েছিল এক হাজার ১৭৭ কোটি ডলার। এ সময় বাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে ৩৭৫ কোটি ৬০ লাখ ডলার। প্রতি ডলার ৮০ টাকা হিসাবে মাত্র ছয় মাসে বিদেশী বাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে ৩৬ হাজার ৪০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও বিজিএমইএ সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুস সালাম মুর্শেদী গতকাল নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, সামনে রফতানি আয় বিশেষ করে তৈরী পোশাক খাতের রফতানি আয় কঠিন অবস্থানে থাকবে। কেননা বিদ্যুৎ, গ্যাসসঙ্কট তো রয়েছেই, এর ওপর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, গার্মেন্টে আগুনের কারণে বিদেশী ক্রেতাদের অসন্তোষে রফতানি আয় কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। এর বাইরে, ডলারের মান অব্যাহত কমে যাওয়ায় রফতানিকারকদের প্রতি ডলারে পাঁচ টাকা ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে, এতে তাদের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা কমে যাচ্ছে। অপর দিকে অবকাঠামো ব্যয় আগের বছরের চেয়ে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়েছে। সব মিলে রফতানি আয়ের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
ঢাকা চেম্বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট এ কে খান জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তারা সংশয়ে রয়েছেন। ব্যবসায়ীরা অপেক্ষা করছেন সামনের বছর পর্যন্ত। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় তারা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। এর বাইরে গ্যাস বিদ্যুতের সঙ্কট তো রয়েছেই। এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন পর্যাপ্ত গ্যাস সরবরাহের। কিন্তু দীর্ঘ দিন ধরে গ্যাস সংযোগ বন্ধ রয়েছে। ব্যাংকঋণের সুদহার বৃদ্ধির কারণে ব্যবসায় ব্যয় বেড়ে গেছে। এসবের প্রভাব পড়েছে উৎপাদনের ওপর। সামনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে উৎপাদনে ব্যাপক হারে ধস নামবে। আর এতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে রফতানি আয়ের ওপর। আর সে ক্ষেত্রে আমদানি ব্যয়ের ধারা অব্যাহত থাকলে বিদেশী বাণিজ্য ঘাটতি কমবে না, বরং বেড়ে যাবে বলে তিনি মনে করেন।
�yS�O��-�mso-bidi-language: BN’>জেলা জামায়াতের সাংগঠনিক সেক্রেটারি ড. জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ উল্লাহ, আবু নাঈম মোল্লা, অ্যাডভোকেট শরিফ উদ্দিন, সাদেকুজ্জামান খান প্রমুখ।
এর আগে সকালে বাসন ইউনিয়ন জামায়াত কার্যালয়ে সদর উপজেলা জামায়াতের আমির হোসেন আলীর সভাপতিত্বে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্য মাওলানা এস এম ছানাউল্লাহ।
বিকেলে ডুয়েট শাখা ছাত্রশিবির সভাপতি মো: বাহাদুর হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ডুয়েট শাখা শিবিরের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল মারুফ, মো: মামুন হোসেন প্রমুখ।
মিরসরাই (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা জানান, মিরসরাইয়ে দুই শিবিরকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোরে উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের শেখেরতালুক এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন শিবিরের ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের অফিস সম্পাদক শাহীনুল ইসলাম ও কর্মী মাইনুল ইসলাম।
মিরসরাই থানার এসআই ইসমাঈল জানান, গত মঙ্গলবার হরতাল চলাকালীন গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
নবাবগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, দোহার উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা সাইফুল্লাহকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।
দোহার থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানান, ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে দ্রুত বিচার আইনে দায়েরকৃত একটি মামলার ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে মাওলানা সাইফুল্লাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় নারিশা পশ্চিমচর এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পটিয়া-চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা জানান, গতকাল ফজর নামাজের পর চন্দনাইশ উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম ও দুই মজসিদের ইমামসহ জামায়াত-শিবিরের পাঁচ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পৌরসদরের হারালা গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে আমিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে।
পুঠিয়া (রাজশাহী) সংবাদদাতা জানান, পুঠিয়া উপজেলা জামায়াতের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আহমাদ উল্লাহর পরিচালনায় দোয়া দিবসে বক্তব্য রাখেন উপজেলা সেক্রেটারি মির্জা ইউসুফ আলী ও জামায়াত নেতা অধ্য হাফিজুর রহমান। বক্তারা নিহতদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে তাদেরকে শহীদের মর্যাদা দেয়ার জন্য মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য কামনা করেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, গেল অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) আমদানি ব্যয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছিল সাড়ে ১৬ শতাংশ। আর চলতি অর্থবছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি ঋণাত্মক হয়েছে ৮ দশমিক ১১ শতাংশ। প্রকৃতপক্ষে ছয় মাসে আমদানি ব্যয় কমেছে ২৪ শতাংশের ওপরে।
আমদানি ব্যয়ের মধ্যে বেশি কমেছে শিল্পের মূলধনী যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল আমদানি। এ সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানির প্রবৃদ্ধি কমেছে সাড়ে প্রায় ২৪ শতাংশ। আর শিল্পের কাঁচামাল আমদানি কমেছে সাড়ে ৫ শতাংশ। মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমেছে টেক্সটাইল এবং পাট ও চামড়া শিল্পের যন্ত্রাংশে। এর মধ্যে টেক্সটাইল খাতে ১৩ শতাংশ, চামড়া ও ট্যানারি শিল্পের যন্ত্রাংশ আমদানি কমেছে ৭৫ শতাংশ ও পাটজাত শিল্পের যন্ত্রাংশ আমদানি কমেছে সাড়ে ৩৩ শতাংশ।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গ্যাস, বিদ্যুৎসহ অবকাঠামো সুবিধার অভাব, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতাÑ সব মিলে শিল্পোদ্যোক্তারা আর নতুন করে বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন না। এতে সামগ্রিক প্রভাব পড়েছে আমদানির ওপর।
এ দিকে আমদানি ব্যয় কমলেও বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি কমছে না। এর অন্যতম কারণ রফতানি আয়ে ধস। রফতানি আয় ব্যাপক হারে কমে যাওয়ায় বৈদেশিক বাণিজ্য ঘাটতি কমছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান মতে, আলোচ্য ছয় মাসে রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৭ শতাংশ, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৫ শতাংশ। আলোচ্য ছয় মাসে পণ্য রফতানি করে আয় হয়েছে এক হাজার ২৬০ কোটি মার্কিন ডলার, যেখানে আগের বছরের একই সময়ে রফতানি আয় হয়েছিল এক হাজার ১৭৭ কোটি ডলার। এ সময় বাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে ৩৭৫ কোটি ৬০ লাখ ডলার। প্রতি ডলার ৮০ টাকা হিসাবে মাত্র ছয় মাসে বিদেশী বাণিজ্য ঘাটতি হয়েছে ৩৬ হাজার ৪০ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও বিজিএমইএ সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুস সালাম মুর্শেদী গতকাল নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, সামনে রফতানি আয় বিশেষ করে তৈরী পোশাক খাতের রফতানি আয় কঠিন অবস্থানে থাকবে। কেননা বিদ্যুৎ, গ্যাসসঙ্কট তো রয়েছেই, এর ওপর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, গার্মেন্টে আগুনের কারণে বিদেশী ক্রেতাদের অসন্তোষে রফতানি আয় কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। এর বাইরে, ডলারের মান অব্যাহত কমে যাওয়ায় রফতানিকারকদের প্রতি ডলারে পাঁচ টাকা ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে, এতে তাদের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা কমে যাচ্ছে। অপর দিকে অবকাঠামো ব্যয় আগের বছরের চেয়ে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বেড়েছে। সব মিলে রফতানি আয়ের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
ঢাকা চেম্বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট এ কে খান জানিয়েছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তারা সংশয়ে রয়েছেন। ব্যবসায়ীরা অপেক্ষা করছেন সামনের বছর পর্যন্ত। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় তারা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। এর বাইরে গ্যাস বিদ্যুতের সঙ্কট তো রয়েছেই। এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন পর্যাপ্ত গ্যাস সরবরাহের। কিন্তু দীর্ঘ দিন ধরে গ্যাস সংযোগ বন্ধ রয়েছে। ব্যাংকঋণের সুদহার বৃদ্ধির কারণে ব্যবসায় ব্যয় বেড়ে গেছে। এসবের প্রভাব পড়েছে উৎপাদনের ওপর। সামনে এ ধারা অব্যাহত থাকলে উৎপাদনে ব্যাপক হারে ধস নামবে। আর এতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে রফতানি আয়ের ওপর। আর সে ক্ষেত্রে আমদানি ব্যয়ের ধারা অব্যাহত থাকলে বিদেশী বাণিজ্য ঘাটতি কমবে না, বরং বেড়ে যাবে বলে তিনি মনে করেন।
�yS�O��-�mso-bidi-language: BN’>জেলা জামায়াতের সাংগঠনিক সেক্রেটারি ড. জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ উল্লাহ, আবু নাঈম মোল্লা, অ্যাডভোকেট শরিফ উদ্দিন, সাদেকুজ্জামান খান প্রমুখ।
এর আগে সকালে বাসন ইউনিয়ন জামায়াত কার্যালয়ে সদর উপজেলা জামায়াতের আমির হোসেন আলীর সভাপতিত্বে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্য মাওলানা এস এম ছানাউল্লাহ।
বিকেলে ডুয়েট শাখা ছাত্রশিবির সভাপতি মো: বাহাদুর হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ডুয়েট শাখা শিবিরের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল মারুফ, মো: মামুন হোসেন প্রমুখ।
মিরসরাই (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা জানান, মিরসরাইয়ে দুই শিবিরকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার ভোরে উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের শেখেরতালুক এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। তারা হলেন শিবিরের ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের অফিস সম্পাদক শাহীনুল ইসলাম ও কর্মী মাইনুল ইসলাম।
মিরসরাই থানার এসআই ইসমাঈল জানান, গত মঙ্গলবার হরতাল চলাকালীন গাড়ি ভাঙচুরের মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
নবাবগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, দোহার উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা সাইফুল্লাহকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।
দোহার থানার ওসি আলমগীর হোসেন জানান, ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে দ্রুত বিচার আইনে দায়েরকৃত একটি মামলার ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে মাওলানা সাইফুল্লাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় নারিশা পশ্চিমচর এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পটিয়া-চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা জানান, গতকাল ফজর নামাজের পর চন্দনাইশ উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম ও দুই মজসিদের ইমামসহ জামায়াত-শিবিরের পাঁচ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পৌরসদরের হারালা গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে আমিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে।
পুঠিয়া (রাজশাহী) সংবাদদাতা জানান, পুঠিয়া উপজেলা জামায়াতের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আহমাদ উল্লাহর পরিচালনায় দোয়া দিবসে বক্তব্য রাখেন উপজেলা সেক্রেটারি মির্জা ইউসুফ আলী ও জামায়াত নেতা অধ্য হাফিজুর রহমান। বক্তারা নিহতদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে তাদেরকে শহীদের মর্যাদা দেয়ার জন্য মহান আল্লাহর কাছে সাহায্য কামনা করেন।
No comments