একই পরিবারের ৭ জন নিখোঁজ by শেখ ওমর ফারুক
মুুন্সীগঞ্জের মেঘনা নদীর গজারিয়া এলাকায় লঞ্চডুবিতে নিখোঁজদের মধ্যে একই
পরিবারের সাতজন রয়েছেন। তাদের মধ্যে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার
সাদুল্যাহপুর ইউনিয়নের চান্দ্রাকান্দি গ্রামের মো: আবদুর রাজ্জাক
প্রধানিয়ার চার মেয়ে,
দুই নাতনি ও মেয়ের জামাই রয়েছেন।
তারা হলেন একই পরিবারের চার বোন চায়না আক্তার (২৫), সাহানা আক্তার (১৮),
ময়না আক্তার (২০) ও তানিয়া আক্তার (১৪)। চায়না আক্তারের স্বামী মুক্তার
হোসেন (৩৫), তার মেয়ে মিথিলা (১১) ও ছেলে সানজিদ (৫)। তারা নানার মৃত্যুর
সংবাদ শুনে একই পরিবারের ৯ জন মিলে নারায়ণগঞ্জ থেকে মতলবের উদ্দেশে রওনা
দেন। লঞ্চডুবিতে তাদের মধ্যে দু’জন সাঁতরে তীরে উঠতে সম হলেও বাকিরা নিখোঁজ
রয়েছেন।
এ দিকে সাদুল্যাপুর ইউনিয়নের মুক্তিরকান্দি গ্রামের একই পরিবারের নিখোঁজ রয়েছেন চারজন। এদের মধ্যে আবুল হোসেন, তার স্ত্রী সেফারি বেগম, ছেঙ্গারচর কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী হাবিবা আক্তার (২০) এবং দেড় বছর বয়সী ছেলে প্রিন্স। অন্য দিকে লঞ্চডুবির পর স্বজনদের নিখোঁজ হওয়ার খবর শুনে কান্নার রোল পড়ে। শোকের মাতম বইতে থাকে বাড়ির পর বাড়িতে।
বড় বোন চায়না আক্তারের নারায়ণগঞ্জের বাসায় থেকে বাকি তিন বোন পড়াশোনা করতেন। নিখোঁজ আরো একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি হলেন চান্দ্রাকান্দি গ্রামের মাওলানা মুজিবুর রহমান (৪৫), বাবা সোলাইমান মিয়া। তিনি কালীপুর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক ছিলেন।
এ দিকে সাদুল্যাপুর ইউনিয়নের মুক্তিরকান্দি গ্রামের একই পরিবারের নিখোঁজ রয়েছেন চারজন। এদের মধ্যে আবুল হোসেন, তার স্ত্রী সেফারি বেগম, ছেঙ্গারচর কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী হাবিবা আক্তার (২০) এবং দেড় বছর বয়সী ছেলে প্রিন্স। অন্য দিকে লঞ্চডুবির পর স্বজনদের নিখোঁজ হওয়ার খবর শুনে কান্নার রোল পড়ে। শোকের মাতম বইতে থাকে বাড়ির পর বাড়িতে।
বড় বোন চায়না আক্তারের নারায়ণগঞ্জের বাসায় থেকে বাকি তিন বোন পড়াশোনা করতেন। নিখোঁজ আরো একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি হলেন চান্দ্রাকান্দি গ্রামের মাওলানা মুজিবুর রহমান (৪৫), বাবা সোলাইমান মিয়া। তিনি কালীপুর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক ছিলেন।
No comments