যুদ্ধাপরাধ নিয়ে সরকার নিজেদের ফাঁদে আটকা পড়েছেঃ মওদুদ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেছেন,
যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে দ্বিমুখী নীতি গ্রহণ করায় সরকার নিজেদের ফাঁদে
আটকা পড়েছে।
এ নিয়ে জনমনে সৃষ্ট বিতর্কের দায়ভার
পুরোপুরি সরকারের। তিনি বলেন, যাই ঘটুক সরকারকে শেষ পর্যন্ত নির্দলীয়
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবি মেনে নিতে হবে।
গতকাল শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেস কাবে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ‘পদ্মা সেতুর দায় জনগণ কেন নেবে’ শীর্ষক সভার আয়োজন করে স্বদেশ জাগরণ পরিষদ।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, যুদ্ধাপরাধ বিচারের জন্য সরকার আইন পরিবর্তন করেছে। ট্রাইব্যুনালে নিজেদের পছন্দের বিচারক নিয়োগ দিয়েছে। এখন তাদের ঈমান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঈমান ঠিক না থাকলে শেষ পর্যন্ত যে কেউ ধরা পড়ে যায়।
যুদ্ধাপরাধ বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে শাহবাগের আন্দোলনে সরকারের অনেক নামকরা মন্ত্রী যেতে পারছেন না।
তিনি বলেন, সরকারকে দ্বিমুখী নীতি প্রত্যাহার করতে হবে; নয়তো জনগণ আপনাদের মা করবে না।
পদ্মা সেতু প্রকল্প নিয়ে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, নিজস্ব অর্থায়নে সরকারের পদ্মা সেতু করার কথা শুধু দিবাস্বপ্ন নয়, অবাস্তব প্রস্তাব। দেশে এমন কোনো বিশেষজ্ঞ নেই যে নিজস্ব অর্থায়নে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব বলতে পারবেন।
তিনি বলেন, যেই সরকার গত চার বছরে পদ্মা সেতু করতে পারেনি, তারা আগামী আট মাসে করবে, তা জনগণ বিশ্বাস করে না।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের দুর্নীতির ঘটনায় দুদকের (দুর্নীতি দমন কমিশন) কাছ থেকে স্বচ্ছ তদন্ত এবং সরকারের প থেকে এ দুর্নীতির বিচার আশা করা যায় না। বিএনপি মতায় এলে এর সাথে জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে মামলা ও বিচারের ব্যবস্থা করা হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনকালে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহালের গণদাবি সরকারকে শেষ পর্যন্ত মেনে নিতে হবে।
সভায় আরো বক্তব্য দেন যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম আজাদ, স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি ও বিএনপি নেতা আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ, তাঁতী দলের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, বিএনপি নেতা হেলেন জেরীন খান, রফিক শিকদার, শাজাহান মিয়া সম্রাট, খালেদা ইয়াসমীন প্রমুখ।
গতকাল শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেস কাবে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ‘পদ্মা সেতুর দায় জনগণ কেন নেবে’ শীর্ষক সভার আয়োজন করে স্বদেশ জাগরণ পরিষদ।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, যুদ্ধাপরাধ বিচারের জন্য সরকার আইন পরিবর্তন করেছে। ট্রাইব্যুনালে নিজেদের পছন্দের বিচারক নিয়োগ দিয়েছে। এখন তাদের ঈমান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঈমান ঠিক না থাকলে শেষ পর্যন্ত যে কেউ ধরা পড়ে যায়।
যুদ্ধাপরাধ বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে শাহবাগের আন্দোলনে সরকারের অনেক নামকরা মন্ত্রী যেতে পারছেন না।
তিনি বলেন, সরকারকে দ্বিমুখী নীতি প্রত্যাহার করতে হবে; নয়তো জনগণ আপনাদের মা করবে না।
পদ্মা সেতু প্রকল্প নিয়ে বিএনপির এই শীর্ষ নেতা বলেন, নিজস্ব অর্থায়নে সরকারের পদ্মা সেতু করার কথা শুধু দিবাস্বপ্ন নয়, অবাস্তব প্রস্তাব। দেশে এমন কোনো বিশেষজ্ঞ নেই যে নিজস্ব অর্থায়নে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব বলতে পারবেন।
তিনি বলেন, যেই সরকার গত চার বছরে পদ্মা সেতু করতে পারেনি, তারা আগামী আট মাসে করবে, তা জনগণ বিশ্বাস করে না।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের দুর্নীতির ঘটনায় দুদকের (দুর্নীতি দমন কমিশন) কাছ থেকে স্বচ্ছ তদন্ত এবং সরকারের প থেকে এ দুর্নীতির বিচার আশা করা যায় না। বিএনপি মতায় এলে এর সাথে জড়িত প্রত্যেকের বিরুদ্ধে মামলা ও বিচারের ব্যবস্থা করা হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনকালে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা পুনর্বহালের গণদাবি সরকারকে শেষ পর্যন্ত মেনে নিতে হবে।
সভায় আরো বক্তব্য দেন যুবদল সভাপতি সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম আজাদ, স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি ও বিএনপি নেতা আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ, তাঁতী দলের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর আলম মিন্টু, বিএনপি নেতা হেলেন জেরীন খান, রফিক শিকদার, শাজাহান মিয়া সম্রাট, খালেদা ইয়াসমীন প্রমুখ।
No comments