তুমি কোন কাননের ফুল
ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। টালিউডের তারকা রানী। শ্বেত পাথরের থালা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ১৯৯৪ সালে তার যাত্রা শুরু। এরপর থেকে তিনি এক এক করে বহু চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে থাকেন।
তাঁকে যে চলচ্চিত্রগুলো তারকার উচ্চাসনে প্রতিষ্ঠিত করেছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে মনের মানুষ, সংসার সংগ্রাম, স্বামী কেন আসামী, শুধু একবার বলো, স্বামীর আদেশ, শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ, আলো, আক্রোশ, হাঙ্গামা এবং চাঁদের বাড়িসহ আরও বহু সিনেমা।
ঋতুপর্ণা ঘোষ হিসেবে তিনি তাঁর ক্যারিয়ারের ব্রেক পেয়েছিলেন দহন ছবির মাধ্যমে। সেখানে তিনি একজন গৃহিণীর চরিত্রে অভিনয় করেন। সেখানে তার পারফর্মেন্সই বলে দেয় তিনি কতটা ট্যালেন্ট। এ ছবিতে তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান।
ঋতুপর্ণা এর মধ্যে ১০০ এরও অধিক ফিল্মে অভিনয় করেছেন। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও কলকাতা ছাড়াও বোম্বের ছবিতেও তিনি অভিনয় করেছেন। তিনি বিখ্যাত সব অভিনেতা অভিনেত্রীর সঙ্গে কাজ করেও তৃপ্ত বোধ করেন প্রচুর। তিনি বলেন- আমি বুদ্ধদেব দাশগুপ্তা, অপর্ণা সেন, সন্দ্বীপ রায়, তরম্নণ মজুমদার, রাজা সেন, অনিরম্নদ্ধ রায় চৌধুরীসহ অনেকের সঙ্গেই কাজ করেছি। এসব গুণী ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে কাজ করে প্রচুর আনন্দ পেয়েছি।
হিন্দী, বাংলা ছাড়াও অন্য ভাষায় নিমর্ীত বহু ছবিতেও অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণা। সমপ্রতি তিনি কাজ করেছেন মুম্বাইয়ের ছবি মে মেরি পত্নী অর ও। এছাড়াও তার ছবি উন পুরো ইন্ডিয়া জুড়েই মুক্তি পেয়েছে।
নাচ হচ্ছে ঋতুপর্ণার অন্যতম প্যাশন। বিদেশে মাঝে মধ্যেই তিনি নাচের প্রোগ্রামে অংশ নেন। বহু আগেই তিনি কাসিক্যাল ড্যান্সে তালিম নিয়েছেন। ত্রুপ নামে একটি নাচের গ্রুপও তৈরি করেছেন, যেখানে তিনি কোরিওগ্রাফিও করেন। গত কয়েক বছর আগে তিনি তিব্বতে ঠাকুর নামে একটি নৃত্য নাট্য পরিবেশন করেন। সেখানে একটু ভিন্ন মাত্রায় কোরিওগ্রাফি করেন বলেও জানান তিনি।
প্রযোজক হিসেবেও ঋতুপর্ণার আত্মপ্রকাশ ঘটেছে ইতোমধ্যে। এরই মধ্যে তিনি আলো এবং বৌমা জিন্দাবাদ নামে একটি ফিচার ফিল্ম প্রডিউসড করেছেন। তার নিজের প্রোডাকশন হাউজ ভাবনা আজ ও কাল এরই মধ্যে দুটি টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসড করেছেন। তিনি বলেন_ আমি চাই দেশের জন্য কিছু করতে। তাই দেশের স্বার্থেই কিছু ভাল সিনেমা বানাতে চাই। বর্তমানে তিনি পটাদার কীর্তি নামেও একটি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করছেন।
বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রেও তিনি অভিনয় করে এদেশের হাজারো সিনেমাপ্রেমীর মন জয় করে নিয়েছেন। তাঁর অভিনীত ছবিগুলোর প্রতিটিই ছিল ব্যবসাসফল। বাংলাদেশের ছবিতে অভিনয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানে কাজ করে অন্য ধরনের আনন্দ পাই।
ঋতুপর্ণা ঘোষ হিসেবে তিনি তাঁর ক্যারিয়ারের ব্রেক পেয়েছিলেন দহন ছবির মাধ্যমে। সেখানে তিনি একজন গৃহিণীর চরিত্রে অভিনয় করেন। সেখানে তার পারফর্মেন্সই বলে দেয় তিনি কতটা ট্যালেন্ট। এ ছবিতে তিনি জাতীয় পুরস্কারও পান।
ঋতুপর্ণা এর মধ্যে ১০০ এরও অধিক ফিল্মে অভিনয় করেছেন। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও কলকাতা ছাড়াও বোম্বের ছবিতেও তিনি অভিনয় করেছেন। তিনি বিখ্যাত সব অভিনেতা অভিনেত্রীর সঙ্গে কাজ করেও তৃপ্ত বোধ করেন প্রচুর। তিনি বলেন- আমি বুদ্ধদেব দাশগুপ্তা, অপর্ণা সেন, সন্দ্বীপ রায়, তরম্নণ মজুমদার, রাজা সেন, অনিরম্নদ্ধ রায় চৌধুরীসহ অনেকের সঙ্গেই কাজ করেছি। এসব গুণী ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে কাজ করে প্রচুর আনন্দ পেয়েছি।
হিন্দী, বাংলা ছাড়াও অন্য ভাষায় নিমর্ীত বহু ছবিতেও অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণা। সমপ্রতি তিনি কাজ করেছেন মুম্বাইয়ের ছবি মে মেরি পত্নী অর ও। এছাড়াও তার ছবি উন পুরো ইন্ডিয়া জুড়েই মুক্তি পেয়েছে।
নাচ হচ্ছে ঋতুপর্ণার অন্যতম প্যাশন। বিদেশে মাঝে মধ্যেই তিনি নাচের প্রোগ্রামে অংশ নেন। বহু আগেই তিনি কাসিক্যাল ড্যান্সে তালিম নিয়েছেন। ত্রুপ নামে একটি নাচের গ্রুপও তৈরি করেছেন, যেখানে তিনি কোরিওগ্রাফিও করেন। গত কয়েক বছর আগে তিনি তিব্বতে ঠাকুর নামে একটি নৃত্য নাট্য পরিবেশন করেন। সেখানে একটু ভিন্ন মাত্রায় কোরিওগ্রাফি করেন বলেও জানান তিনি।
প্রযোজক হিসেবেও ঋতুপর্ণার আত্মপ্রকাশ ঘটেছে ইতোমধ্যে। এরই মধ্যে তিনি আলো এবং বৌমা জিন্দাবাদ নামে একটি ফিচার ফিল্ম প্রডিউসড করেছেন। তার নিজের প্রোডাকশন হাউজ ভাবনা আজ ও কাল এরই মধ্যে দুটি টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসড করেছেন। তিনি বলেন_ আমি চাই দেশের জন্য কিছু করতে। তাই দেশের স্বার্থেই কিছু ভাল সিনেমা বানাতে চাই। বর্তমানে তিনি পটাদার কীর্তি নামেও একটি চলচ্চিত্র প্রযোজনা করছেন।
বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রেও তিনি অভিনয় করে এদেশের হাজারো সিনেমাপ্রেমীর মন জয় করে নিয়েছেন। তাঁর অভিনীত ছবিগুলোর প্রতিটিই ছিল ব্যবসাসফল। বাংলাদেশের ছবিতে অভিনয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখানে কাজ করে অন্য ধরনের আনন্দ পাই।
No comments