আত্মতৃপ্তির জন্য ভালো মানের ছবি করতে চাই
বাংলা চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রধান নায়ক
ফেরদৌস। তার অভিনয় ৰ্যাতি শুধু আমাদের দেশেই নয় পাশের দেশ ভারতেও ছড়িয়েছে
আরও বেশি পরিসরে। আজকের ফেরদৌস একদিনেই হয়নি।
তিনি নিজের অকান্ত পরিশ্রম আর মেধা ও মননের মাধ্যমে বহু মানুষের হৃদয়ে বাস করছেন।
বাংলা চলচ্চিত্রের মন্দা যুগেও তিনি নিরলসভাবে একের পর এক ভাল ছবি উপহার
দিয়েছেন। তার অনবদ্য ভাল ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে হঠাৎ বৃষ্টি, চুড়িওয়ালা,
খায়রুন সুন্দরী, আমার ভালোলাগা-আমার ভালোবাসা, ব্যাচেলর, চুপিচুপি, হারজিৎ ও
জাগোসহ আরও অনেক। এছাড়া তিনি বলিউডের ছবি মিট্টিতেও অভিনয় করেছেন।
জাগো ছবিটি মুক্তি পেয়েছে এই তো কিছুদিন হলো। এরই মধ্যে ছবিটি ব্যাপকভাবে দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে। ছবিতে নায়ক ফেরদৌস প্রশংসনীয় অভিনয় করেছেন। তাঁর অভিনয় ৰমতা আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে জাগো ছবির মাধ্যমে। এ ছবিতে তিনি একজন ফুটবল পেস্নয়ারের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ছবিটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন_ আমি ফুটবল খেলা দারুণ এনজয় করি। একসময় ফুটবলও খেলেছি প্রচুর। তাই ছবিটি করার সময় পেস্নয়ার হিসেবেই পারফর্মেন্স করেছি। চেষ্টা করেছি একজন পেস্নয়ারের যা করা উচিত, যেভাবে ইমোশন দেয়া উচিত তা দেয়ার।
কলকাতার ছবিতেও তিনি অভিনয় করছেন নিয়মিত। কলকাতার ছবিতে অভিনয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন- আমাদের দেশের চেয়ে কলকাতার বাজার অনেক বড়। ওখানে অভিনয় করেও আমি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। তবে আমাদের দেশের পরিচালকদের মতো ওখানের পরিচালকরা নয়। তারা সবকিছু বোঝে। ওখানে আমাদের দেশের ছবির মতো এত নকল ছবি হয় না। অন্যদিকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থান নিয়েও তিনি দারম্নন অখুশি। এর কারন ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, একটা সময় ছিল চলচ্চিত্রের জন্য অস্থিরাবস্থা। সেই সময় আমরা অতিক্রম করেছে। তাছাড়া আমাদের যে কজন ভালো পরিচালক রয়েছে তারা এত বেশি বোঝেন যে, সত্যজিৎকেও তারা হার মানাতে চাইবেন।
তাছাড়া আমাদের দেশের চলচ্চিত্রের জন্য ভালো মানের গল্প তৈরি হয়না। যাও হয় তা বিভিন্ন বলিউড ছবির গল্প থেকে নকল করা। তাই আমাদের দেশের চলচ্চিত্রের উন্নতি করতে হলে আগে ভালো চিত্রনাট্য তৈরি করতে হবে। একটি ইন্ডাস্ট্রি রান করতে হলে যা প্রয়োজন তা এখানে নেই। তারপরও সদ ইচ্ছা থাকলে এর মাঝেই ভালো কিছু করা সম্ভব।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের উন্নতির জন্য সরকার কি করতে পারে? এমন প্রশ্নের জবাবে ফেরদৌসের মতামত হচ্ছে_ সরকার আর কি করবে? প্রতিবছর সরকার বিভিন্ন ব্যক্তিকে দিয়ে অনুদানের ছবি তৈরি করছে। দেখুন সে ছবি কতটা মানসম্পন্ন হচ্ছে? তাই সরকারের চেয়েও উচিত ব্যক্তিদের কাজ করা। ভালো মানের ছবি তৈরি করা। রম্নচি সম্পন্ন বিনোদনের ৰেত্র তৈরি করতে না পারলে আমাদের চলচ্চিত্রের উন্নতি হবে না।
নিজের একটি প্রোডাকশন হাউজ 'সিনেমা স্কোপ' রয়েছে নায়ক ফেরদৌসের। সেখান থেকে কয়েকটি নাটকও তৈরি করেছেন তিনি। এখন পরিকল্পনা রয়েছে ছবি করার। এজন্য তিনি ভালো মানের ছবি করার জন্য প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। তবে তার আগে নিজেকে আর একটু গুছিয়ে নিতে চান তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন- শুধু অভিনয় করে একজন শিল্পীর আত্মতৃপ্তি আসে না। তাই আত্মতৃপ্তির জন্য ভালো মানের ছবি করতে চাই। যা আমাদের দেশের রম্নচিশীল দর্শকদের মুগ্ধ করবে বলে আমার বিশ্বাস।
বর্তমানে তিনি মহানগরী, ভালো মেয়ে মন্দ মেয়ে, হরিচাদ ঠাকুরসহ বেশ কয়েকটি ছবিতে কাজ করছেন। সম্প্রতি তিনি বলিউডের একটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।
জাগো ছবিটি মুক্তি পেয়েছে এই তো কিছুদিন হলো। এরই মধ্যে ছবিটি ব্যাপকভাবে দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে। ছবিতে নায়ক ফেরদৌস প্রশংসনীয় অভিনয় করেছেন। তাঁর অভিনয় ৰমতা আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে জাগো ছবির মাধ্যমে। এ ছবিতে তিনি একজন ফুটবল পেস্নয়ারের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। ছবিটি প্রসঙ্গে তিনি বলেন_ আমি ফুটবল খেলা দারুণ এনজয় করি। একসময় ফুটবলও খেলেছি প্রচুর। তাই ছবিটি করার সময় পেস্নয়ার হিসেবেই পারফর্মেন্স করেছি। চেষ্টা করেছি একজন পেস্নয়ারের যা করা উচিত, যেভাবে ইমোশন দেয়া উচিত তা দেয়ার।
কলকাতার ছবিতেও তিনি অভিনয় করছেন নিয়মিত। কলকাতার ছবিতে অভিনয় প্রসঙ্গে তিনি বলেন- আমাদের দেশের চেয়ে কলকাতার বাজার অনেক বড়। ওখানে অভিনয় করেও আমি স্বাচ্ছন্দ বোধ করি। তবে আমাদের দেশের পরিচালকদের মতো ওখানের পরিচালকরা নয়। তারা সবকিছু বোঝে। ওখানে আমাদের দেশের ছবির মতো এত নকল ছবি হয় না। অন্যদিকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থান নিয়েও তিনি দারম্নন অখুশি। এর কারন ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, একটা সময় ছিল চলচ্চিত্রের জন্য অস্থিরাবস্থা। সেই সময় আমরা অতিক্রম করেছে। তাছাড়া আমাদের যে কজন ভালো পরিচালক রয়েছে তারা এত বেশি বোঝেন যে, সত্যজিৎকেও তারা হার মানাতে চাইবেন।
তাছাড়া আমাদের দেশের চলচ্চিত্রের জন্য ভালো মানের গল্প তৈরি হয়না। যাও হয় তা বিভিন্ন বলিউড ছবির গল্প থেকে নকল করা। তাই আমাদের দেশের চলচ্চিত্রের উন্নতি করতে হলে আগে ভালো চিত্রনাট্য তৈরি করতে হবে। একটি ইন্ডাস্ট্রি রান করতে হলে যা প্রয়োজন তা এখানে নেই। তারপরও সদ ইচ্ছা থাকলে এর মাঝেই ভালো কিছু করা সম্ভব।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের উন্নতির জন্য সরকার কি করতে পারে? এমন প্রশ্নের জবাবে ফেরদৌসের মতামত হচ্ছে_ সরকার আর কি করবে? প্রতিবছর সরকার বিভিন্ন ব্যক্তিকে দিয়ে অনুদানের ছবি তৈরি করছে। দেখুন সে ছবি কতটা মানসম্পন্ন হচ্ছে? তাই সরকারের চেয়েও উচিত ব্যক্তিদের কাজ করা। ভালো মানের ছবি তৈরি করা। রম্নচি সম্পন্ন বিনোদনের ৰেত্র তৈরি করতে না পারলে আমাদের চলচ্চিত্রের উন্নতি হবে না।
নিজের একটি প্রোডাকশন হাউজ 'সিনেমা স্কোপ' রয়েছে নায়ক ফেরদৌসের। সেখান থেকে কয়েকটি নাটকও তৈরি করেছেন তিনি। এখন পরিকল্পনা রয়েছে ছবি করার। এজন্য তিনি ভালো মানের ছবি করার জন্য প্রস্তুতিও নিচ্ছেন। তবে তার আগে নিজেকে আর একটু গুছিয়ে নিতে চান তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন- শুধু অভিনয় করে একজন শিল্পীর আত্মতৃপ্তি আসে না। তাই আত্মতৃপ্তির জন্য ভালো মানের ছবি করতে চাই। যা আমাদের দেশের রম্নচিশীল দর্শকদের মুগ্ধ করবে বলে আমার বিশ্বাস।
বর্তমানে তিনি মহানগরী, ভালো মেয়ে মন্দ মেয়ে, হরিচাদ ঠাকুরসহ বেশ কয়েকটি ছবিতে কাজ করছেন। সম্প্রতি তিনি বলিউডের একটি ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।
No comments