আটকে গেছে ১,২৭,০০০ কোটি টাকার রাজস্
মামলাজটে আটকে আছে এক লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইনের আওতায় মামলাগুলোর সুরাহা করা সম্ভব হলে সরকারি তহবিলে জমা হবে এই অর্থ। তবে এ আইনের আওতায় সমঝোতার মাধ্যমে সামান্য কিছু অর্থ আদায় হলেও শুল্ক ও মূসক খাতে আদায় হয়নি এক টাকাও।
গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) উদ্যোগে 'আয়করবিষয়ক বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি' শীর্ষক কর্মশালায় এনবিআরের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, এ ক্ষেত্রে এনবিআরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আরো আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদেরও সুযোগ নিতে হবে এ আইনের।
কর্মশালায় এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও আইন বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।
এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, ছোট ছোট প্রতিষ্ঠানকে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইনে আগ্রহী হতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু বড় মাপের প্রতিষ্ঠানগুলো, বিশেষভাবে করপোরেট হাউসগুলোকে বিকল্প বিরোধের সুবিধা নিতে দেখা যাচ্ছে না। অথচ এ সুযোগ নিলে মামলা জট কমবে। রাজস্ব আদায়ে গতিশীলতা বাড়বে। সরকারের হাতে গড়ে উঠবে বড় অঙ্কের তহবিল। এতে দেশের মধ্যে যেকোনো ধরনের উন্নয়নমূলক কাজে সরকারের পরনির্ভশীলতা কমবে। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইন জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর করতে বিভিন্ন দাতা সংস্থার সুপারিশ রয়েছে।
বর্তমানে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা আরো বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, চলতি অর্থবছরে এক লাখ ১২ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা পরিবর্তন করে আরো আট হাজার কোটি টাকা যোগ করা হয়েছে। কর্মশালায় উপস্থিত বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও আইন বিশেষজ্ঞরা বিকল্প বিরোধ-সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনায় নানা সমস্যার কথা তুলে ধরেন। বক্তারা বলেন, আইনটি আরো সহজ করতে হবে। কমাতে হবে। সমঝোতাকারীকে হতে হবে নিরপেক্ষ। অতি অল্প সময়ে মামলাগুলোর নিষ্পত্তি করতে হবে।
এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মঞ্জুর আহমেদ তাঁর বক্তব্যে বলেন, প্রাথমিক অবস্থায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইনটি অত্যন্ত জটিলভাবে প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু এফবিসিসিআই, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহযোগিতায় আইনটি খানিকটা সহজ হয়েছে। তবে এ আইন আরো যুগোপযোগী করার সুপারিশ করেন তিনি। যাতে সবাই এর সুবিধা নিতে আগ্রহী হয়।
কর্মশালায় এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী ও আইন বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন।
এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, ছোট ছোট প্রতিষ্ঠানকে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইনে আগ্রহী হতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু বড় মাপের প্রতিষ্ঠানগুলো, বিশেষভাবে করপোরেট হাউসগুলোকে বিকল্প বিরোধের সুবিধা নিতে দেখা যাচ্ছে না। অথচ এ সুযোগ নিলে মামলা জট কমবে। রাজস্ব আদায়ে গতিশীলতা বাড়বে। সরকারের হাতে গড়ে উঠবে বড় অঙ্কের তহবিল। এতে দেশের মধ্যে যেকোনো ধরনের উন্নয়নমূলক কাজে সরকারের পরনির্ভশীলতা কমবে। বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইন জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর করতে বিভিন্ন দাতা সংস্থার সুপারিশ রয়েছে।
বর্তমানে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা আরো বাড়ানো হয়েছে জানিয়ে এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন, চলতি অর্থবছরে এক লাখ ১২ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা পরিবর্তন করে আরো আট হাজার কোটি টাকা যোগ করা হয়েছে। কর্মশালায় উপস্থিত বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও আইন বিশেষজ্ঞরা বিকল্প বিরোধ-সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনায় নানা সমস্যার কথা তুলে ধরেন। বক্তারা বলেন, আইনটি আরো সহজ করতে হবে। কমাতে হবে। সমঝোতাকারীকে হতে হবে নিরপেক্ষ। অতি অল্প সময়ে মামলাগুলোর নিষ্পত্তি করতে হবে।
এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক মঞ্জুর আহমেদ তাঁর বক্তব্যে বলেন, প্রাথমিক অবস্থায় বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি আইনটি অত্যন্ত জটিলভাবে প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু এফবিসিসিআই, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সহযোগিতায় আইনটি খানিকটা সহজ হয়েছে। তবে এ আইন আরো যুগোপযোগী করার সুপারিশ করেন তিনি। যাতে সবাই এর সুবিধা নিতে আগ্রহী হয়।
No comments