স্থায়ী কমিটির বৈঠক-মানবপ্রাচীর গড়ার কর্মসূচি দিতে পারে বিএনপি
নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল অথবা নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দেওয়ার দাবিতে সারা দেশে মানবপ্রাচীর কর্মসূচি পালনের কথা ভাবছে বিএনপি। এ লক্ষ্যে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত মানবপ্রাচীর অথবা মানববন্ধন করবে তারা।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার পুনর্বহাল করার দাবি দেশের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কৌশল নিতে পারে তারা। জানুয়ারি মাসজুড়ে সারা দেশে বিক্ষোভ সমাবেশ, মানবপ্রাচীর, মানববন্ধন, প্রচার অভিযান ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করতে চায় বিএনপি। তবে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে এর প্রতিবাদে তাৎক্ষণিকভাবে সারা দেশে হরতাল ঘোষণা করবে দলটি।
গতকাল শনিবার রাতে খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে তাঁর গুলশানের কার্যালয়ে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা করেন দলের সিনিয়র নেতারা। সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে নানা বিষয় তুলে ধরেন নেতারা। আজ রবিবার রাতে একই স্থানে ১৮ দলীয় জোটের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে কর্মসূচি চূড়ান্ত করবেন খালেদা জিয়া।
এদিকে গতকাল স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সরকারের অত্যাচার-নির্যাতন, প্রশাসনে দুর্নীতি, বিরোধীদলীয় নেতা ইলিয়াস ও চৌধুরী আলমকে গুম, বিশ্বজিৎসহ অনেককে হত্যা, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠানো এবং রুহুল কবীর রিজভীকে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করেন নেতারা। ১১ জানুয়ারি রাজধানীর উত্তরা-টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা শুরু হচ্ছে। এ ছাড়া ১৯ জানুয়ারি জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি এবং ১ ফেব্রুয়ারি এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এসব বিষয় সামনে রেখে দলীয় চেয়ারপারসনের কাছে কর্মসূচি দেওয়ার প্রস্তাব করেন নেতারা। এ ছাড়া বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল ও নির্বাহী কমিটির সভা নিয়েও আলোচনা হয় বলে দলের একটি সূত্র জানায়।
বৈঠকে সরকারবিরোধী আন্দোলন অব্যাহত রাখতে পুরো জানুয়ারি মাসে অন্তত বিক্ষোভ সমাবেশ, দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত মানবপ্রাচীর, মানববন্ধন, প্রচার অভিযান ও গণসংযোগ কর্মসূচির কথা উঠে আসে। তেল ও গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে তাৎক্ষণিকভাবে হরতাল ঘোষণা করার কথাও তুলে ধরেন দলের নেতারা। নেতাদের প্রস্তাবগুলো খালেদা জিয়া শুনলেও এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেননি। আজ রাতে জোট নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলেন দলের নেতারা জানান।
রাত সাড়ে ৮টায় দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু হয়ে রাত সাড়ে ১০টায় শেষ হয়। বৈঠকে বিএনপির অন্য নেতাদের মধ্যে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, তরিকুল ইসলাম, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বেগম সারোয়ারী রহমান প্রমুখ।
গতকাল শনিবার রাতে খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে তাঁর গুলশানের কার্যালয়ে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা করেন দলের সিনিয়র নেতারা। সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করতে নানা বিষয় তুলে ধরেন নেতারা। আজ রবিবার রাতে একই স্থানে ১৮ দলীয় জোটের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে কর্মসূচি চূড়ান্ত করবেন খালেদা জিয়া।
এদিকে গতকাল স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সরকারের অত্যাচার-নির্যাতন, প্রশাসনে দুর্নীতি, বিরোধীদলীয় নেতা ইলিয়াস ও চৌধুরী আলমকে গুম, বিশ্বজিৎসহ অনেককে হত্যা, দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠানো এবং রুহুল কবীর রিজভীকে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করেন নেতারা। ১১ জানুয়ারি রাজধানীর উত্তরা-টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা শুরু হচ্ছে। এ ছাড়া ১৯ জানুয়ারি জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি এবং ১ ফেব্রুয়ারি এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে। এসব বিষয় সামনে রেখে দলীয় চেয়ারপারসনের কাছে কর্মসূচি দেওয়ার প্রস্তাব করেন নেতারা। এ ছাড়া বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল ও নির্বাহী কমিটির সভা নিয়েও আলোচনা হয় বলে দলের একটি সূত্র জানায়।
বৈঠকে সরকারবিরোধী আন্দোলন অব্যাহত রাখতে পুরো জানুয়ারি মাসে অন্তত বিক্ষোভ সমাবেশ, দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত মানবপ্রাচীর, মানববন্ধন, প্রচার অভিযান ও গণসংযোগ কর্মসূচির কথা উঠে আসে। তেল ও গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে তাৎক্ষণিকভাবে হরতাল ঘোষণা করার কথাও তুলে ধরেন দলের নেতারা। নেতাদের প্রস্তাবগুলো খালেদা জিয়া শুনলেও এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেননি। আজ রাতে জোট নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলেন দলের নেতারা জানান।
রাত সাড়ে ৮টায় দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু হয়ে রাত সাড়ে ১০টায় শেষ হয়। বৈঠকে বিএনপির অন্য নেতাদের মধ্যে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, তরিকুল ইসলাম, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, এম কে আনোয়ার, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, বেগম সারোয়ারী রহমান প্রমুখ।
No comments