বর্ণাঢ্য আয়োজনে আওয়ামী লীগের সম্মেলন- খোলসধারীদের দলে স্থান দেবেন না: শেখ হাসিনা
খোলসধারীদের দলে না নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘এখন যেহেতু ক্ষমতায় আছি, এখন অনেকে আছে, যারা সব সময় সরকারি দল। এরা খোলস বদলে ঢুকে পড়ে। এরপর দলের বদনাম করে। এদের দলে স্থান দেবেন না।’
গতকাল শনিবার আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘এই সম্মেলন শুধু নিয়ম রক্ষার নয়। এই সম্মেলনের মাধ্যমে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে, এগিয়ে নিতে হবে এবং নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে হবে।’
ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজন করা হয় আওয়ামী লীগের ১৯তম জাতীয় সম্মেলন। বেলা সাড়ে ১১টায় আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা সম্মেলন মঞ্চে আসেন। এর পরই জাতীয় সংগীত বেজে ওঠে। শেখ হাসিনা জাতীয় পতাকা ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এ সময় ৭৩টি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরাও মঞ্চের পাশে দুই দিকে অবস্থান নিয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর শান্তির প্রতীক পায়রা ও বেলুন ওড়ান শেখ হাসিনা।
উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা করে শেখ হাসিনা সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে। এরপর দলের দপ্তর সম্পাদক আবদুল মান্নান খান শোক প্রস্তাব পড়ে শোনান। দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সম্মেলনের জন্য গঠিত অভ্যর্থনা উপকমিটির প্রধান সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বক্তৃতার পর সাংগঠনিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। এরপর পুনরায় দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা বিস্তারিত বক্তৃতা করে উদ্বোধনী পর্বের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
যুদ্ধাপরাধের বিচার শেষ করার প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি একটি কথা স্পষ্ট বলতে চাই। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রক্ত দিয়ে বাংলাদেশের মাটিকে স্বাধীন করেছে। এই দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই হবে। যাঁরা তাদের বাঁচাতে চান, তাঁদের বলব এই চিন্তা থেকে দূরে সরে যান।’
দু মাসের মধ্যে জেলার সম্মেলন শেষ করার তাগাদা: যেসব জেলায় কাউন্সিল হয়নি, সেগুলোতে দুই মাসের মধ্যে তা সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা। তার আগে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে জেলা পর্যায়ের এসব কাউন্সিল দুই মাসের মধ্যে সম্পন্ন করে কমিটি পুনর্গঠনের তাগাদা দেন।
বর্ণাঢ্য আয়োজন: ‘শান্তি, গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে দিনবদলের প্রত্যয়ে এগিয়ে চলেছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ’—এই স্লোগানকে সামনে রেখে আয়োজিত এবারের সম্মেলন উপলক্ষে সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানকে বর্ণাঢ্যভাবে সাজানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার আদলে তৈরি করা হয় বিশাল মঞ্চ। মঞ্চে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ ও শামসুল হক, জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামান এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি রাখা হয়। এর আগে ২০০৯ সালের ২৪ জুলাই আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল।
ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজন করা হয় আওয়ামী লীগের ১৯তম জাতীয় সম্মেলন। বেলা সাড়ে ১১টায় আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা সম্মেলন মঞ্চে আসেন। এর পরই জাতীয় সংগীত বেজে ওঠে। শেখ হাসিনা জাতীয় পতাকা ও সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এ সময় ৭৩টি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকেরাও মঞ্চের পাশে দুই দিকে অবস্থান নিয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। এরপর শান্তির প্রতীক পায়রা ও বেলুন ওড়ান শেখ হাসিনা।
উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা করে শেখ হাসিনা সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে। এরপর দলের দপ্তর সম্পাদক আবদুল মান্নান খান শোক প্রস্তাব পড়ে শোনান। দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সম্মেলনের জন্য গঠিত অভ্যর্থনা উপকমিটির প্রধান সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর বক্তৃতার পর সাংগঠনিক প্রতিবেদন তুলে ধরেন দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। এরপর পুনরায় দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা বিস্তারিত বক্তৃতা করে উদ্বোধনী পর্বের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
যুদ্ধাপরাধের বিচার শেষ করার প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি একটি কথা স্পষ্ট বলতে চাই। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রক্ত দিয়ে বাংলাদেশের মাটিকে স্বাধীন করেছে। এই দেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই হবে। যাঁরা তাদের বাঁচাতে চান, তাঁদের বলব এই চিন্তা থেকে দূরে সরে যান।’
দু মাসের মধ্যে জেলার সম্মেলন শেষ করার তাগাদা: যেসব জেলায় কাউন্সিল হয়নি, সেগুলোতে দুই মাসের মধ্যে তা সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা। তার আগে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে জেলা পর্যায়ের এসব কাউন্সিল দুই মাসের মধ্যে সম্পন্ন করে কমিটি পুনর্গঠনের তাগাদা দেন।
বর্ণাঢ্য আয়োজন: ‘শান্তি, গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে দিনবদলের প্রত্যয়ে এগিয়ে চলেছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ’—এই স্লোগানকে সামনে রেখে আয়োজিত এবারের সম্মেলন উপলক্ষে সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানকে বর্ণাঢ্যভাবে সাজানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকার আদলে তৈরি করা হয় বিশাল মঞ্চ। মঞ্চে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী, মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ ও শামসুল হক, জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামান এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি রাখা হয়। এর আগে ২০০৯ সালের ২৪ জুলাই আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল।
No comments