'বুড়ো' বিমান নিয়ে বিপাকে পাকিস্তান
পাকিস্তানে গত দেড় বছরে বিমানবাহিনীর অন্তত ১৩টি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে পুরনো বিমানগুলো নিয়ে আশঙ্কা বেড়েছে। বাহিনীর প্রায় অর্ধেক বিমানই গড়ে ৫০ বছরের পুরনো। পর্যাপ্ত তহবিলের অভাবে সেগুলোর আধুনিকায়ন থেমে আছে।
সম্প্রতি বার্তা সংস্থা এপি জানিয়েছে, ২০১১ সালের মে থেকে অন্তত ১৩টি বিমান বিধ্বস্ত হয়। বেশির ভাগই যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দুর্ঘটনায় পড়ে। এ ব্যাপারে বিমানবাহিনীর কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। বিমানবাহিনীর সাবেক এক উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা জানান, যে কয়টি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে, তা যেকোনো বিমানবাহিনীর জন্যই দুশ্চিন্তার বিষয়। বিমানবাহিনীর এত বিমান পুরনো হওয়ায় সাম্প্রতিককালে তালেবান জঙ্গিদের দমনে সেনাবাহিনীর বিমান চাওয়া হয়।
এপি জানায়, সর্বশেষ দুর্ঘটনাটি ঘটে গত ২২ নভেম্বর। বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, রাত্রিকালীন নিয়মিত প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে ওড়ার সময় ডেসল্ট মিরেজ জঙ্গি বিমানটি পাঞ্জাব প্রদেশে বিধ্বস্ত হয়। এতে চালকও নিহত হন। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আকাশে ওড়ার আগেই বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। পুরনো বিমান প্রসঙ্গে বাহিনীর সাবেক প্রধান তানভির মাহমুদ বলেন, 'আমরা এগুলো এক রকম নামমাত্র দামেই কিনেছিলাম। দেশে এনে এগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর এগুলোর ব্যবহার শুরু হয়।'
বিমানবাহিনীর আধুনিকীকরণের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান। কিন্তু আর্থিক ঘাটতির কারণে এ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো যায়নি। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
এপি জানায়, সর্বশেষ দুর্ঘটনাটি ঘটে গত ২২ নভেম্বর। বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, রাত্রিকালীন নিয়মিত প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে ওড়ার সময় ডেসল্ট মিরেজ জঙ্গি বিমানটি পাঞ্জাব প্রদেশে বিধ্বস্ত হয়। এতে চালকও নিহত হন। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আকাশে ওড়ার আগেই বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। পুরনো বিমান প্রসঙ্গে বাহিনীর সাবেক প্রধান তানভির মাহমুদ বলেন, 'আমরা এগুলো এক রকম নামমাত্র দামেই কিনেছিলাম। দেশে এনে এগুলোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর এগুলোর ব্যবহার শুরু হয়।'
বিমানবাহিনীর আধুনিকীকরণের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সহায়তা পাওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান। কিন্তু আর্থিক ঘাটতির কারণে এ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো যায়নি। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস।
No comments