রাজনীতি-জনগণ যেন মুখ ফিরিয়ে না নেয় by গওসল আযম
বহির্বিশ্বের পত্রপত্রিকায় যখন দেখি বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনে আট লাখেরও অধিক শিক্ষক তিন কোটিরও অধিক শিক্ষার্র্থী নিয়ে যে বিরাট কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে তা প্রশংসার দাবিদার, তখন মনটা আনন্দে ভরে ওঠে।
আবার যখন দেখি বাংলাদেশে অব্যাহত সুশাসনের অভাব দেশটাকে সবদিক থেকেই কুরে কুরে খাচ্ছে, তখন মনটা বেদনাভারাক্রান্ত হয়। যখন দেখি, দোষত্রুটি সত্ত্বেও প্রচারমাধ্যম রোদ, বৃষ্টি এবং সব বিপদ তুচ্ছ করে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে নির্মোহ দৃষ্টিতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করছে, তখন মনে আশার উদ্রেক হয়। জনগণ নিত্যনৈমিত্তিক কাজকর্ম করার সঙ্গে যখন সুসংবাদ পায় তখন হাসে, আনন্দ পায়। অনেক সময় কিছু কিছু প্রতিরোধযোগ্য দুঃসংবাদ পেলে দলবেঁধে সরকারি অফিস ঘেরাও করে দলীয় এবং অযোগ্য লোককে ঘুষের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার জন্য। সুশাসনের অভাবে অফিস ঘেরাওয়ের ঘটনা ইতস্তত বিক্ষিপ্তভাবে ঘটছে। তবে এর ব্যাপ্তি এবং গভীরতা বাড়তে বাধ্য শিক্ষার প্রসার এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে। মানুষের চেতনা দিন দিন বাড়ছে। তারা হতে চলেছে অধিকারসচেতন। এই সচেতনতার অন্যতম মুখ্য নিয়ামক শক্তি সংবাদমাধ্যম। দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মানুষের ইতস্তত বিক্ষিপ্ত প্রতিরোধ আরও অর্থবহ হতো, যদি রাজনীতির খেলোয়াড়রা স্বার্থের ঊধর্ে্ব উঠে গণমানুষের কল্যাণে ব্রতী হতেন। তবুও সংবাদমাধ্যম যখন দলের বা দলীয় নেতাদের অপকর্মের সংবাদ জনসমক্ষে নিয়ে আসে, তখন সুস্থ চিন্তার দল বা নেতা জনগণের ভয়ে বা চক্ষুলজ্জায় ভালো হওয়ার চেষ্টা করে এবং অনেক সময় অনেকেই ভালো হয়ে যায়। যারা একেবারেই নির্লজ্জ এবং স্বার্থপর তারা অব্যাহতভাবে অপকর্ম করে উপর্যুপরি খবরের বিষয়বস্তু হয়। এদের সম্পর্কে জনগণ জানে কী করতে হবে। সুতরাং, দলকে বা দলীয় মুখ্য নেতাদের এদের সম্পর্কে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। আবার দলের মুখ্য নেতারাই যদি স্বার্থান্ধ হয় তখন জনগণ আইন হাতে তুলে নিতে পারে বলে আশঙ্কা, যা সরকার বা সুশাসনের জন্য কখনও ভালো হতে পারে না। জনগণের ধারণা, মানুষ রাজনীতি করে আখের গোছাতে। তবে সব রাজনীতিবিদ স্বার্থান্ধ, জনগণ এ কথাও ভাবে না। এখনও এ দেশে হাতেগোনা যে ক'জন সুরাজনীতিবিদ আছেন, তাদের জন্যই মানুষ নিদ্বর্িধায় বলছে, দেশ রাজনীতিবিদরাই চালাবে। গঠনতন্ত্র ছুড়ে ফেলে, অগণতান্ত্রিক কোনো পেশাদার বাহিনী নয়। জনগণ আরও উপলব্ধি করে যে, স্বাধীন সংবাদমাধ্যম জনগণের সবচেয়ে বড় এবং নিকটতম বন্ধু।
রাজনীতিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে যারা নিজেদের ভাগ্য গড়েছেন, তারা আজ জনগণ কর্তৃক চিহ্নিত এবং ধিকৃত। অধ্যাপক রেহমান সোবহান যথার্থই বলেছেন, আমরা প্রত্যেকেই কাচের ঘরে বসবাস করছি। যাই করছি, জনগণ কখনও সুতীক্ষষ্টভাবে আবার কখনও বা আবছাভাবে অবলোকন করছে। কিন্তু গণমাধ্যমের কল্যাণে মানুষ সবকিছুই জানতে পারছে। তাই প্রশাসনের যে কোনো অঙ্গনে জজ মিয়ার মতো নাটক আর যাতে সাজানো না হয়, সেজন্য তীক্ষষ্ট দৃষ্টি রাখছে। এখন জনগণের অবস্থা ঘর পোড়া গরুর মতো। সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায়। জজ মিয়া নাটক যারা সাজিয়েছে তারাই আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলছে না।
গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকলে একটা পর্যায়ে সুরাজনীতিবিদ, সুশিক্ষিত, পণ্ডিত, ন্যায়পরায়ণ, যুক্তিবাদী, সৎ আইনজীবী এবং সুপ্রশাসকরা সমাজের সামনের সারিতে চলে আসবে, কুরা যাবে নির্বাসনে। দেশ চলবে আইনি প্রক্রিয়ায়। দুর্নীতি, দুঃশাসন, স্বজনপ্রীতি, টেন্ডারবাজি চলে আসবে নিয়ন্ত্রণে। মানুষের দুঃখ-দৈন্য থাকলেও, থাকবে সহমর্মিতা। রাষ্ট্র থাকবে জনগণের পাশে। আয় বৈষম্য থাকলেও, না খেয়ে কেউ থাকবে না। বিনা চিকিৎসায়ও কেউ মারা যাবে না। কারণ, গণতন্ত্র গণমানুষের, মানুষের দ্বারা পরিচালিত গণমানুষের কল্যাণের জন্য। গণতন্ত্র সুশাসনের বাহন, নিয়ন্ত্রক নয়। তাই, গণতন্ত্র সৎ এবং জনহিতৈষীদের হাতে আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপ। এই প্রদীপ ব্যবহার করে, জননেতারা দেশ গঠনের দৈত্যাকৃতির বিরাট বিরাট কর্মগুলোর সুনিয়ন্ত্রণ করে স্বল্পতম সময়ে সম্পাদন করতে পারে। আবার গণতন্ত্রের খলনায়কেরা দেশে দেশে গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি আইনের গোড়ায় কুঠারাঘাত করে আইনের নামে ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীস্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য ফরমান জারি করে দেশ পরিচালনা করার প্রয়াস গ্রহণ করেছে। তাদের এ প্রয়াস কখনও চিরস্থায়ী হয়নি। দেশের গণমানুষেরও সার্বিক মঙ্গল বয়ে আনেনি।
দৈনন্দিন খবরের কাগজে প্রায় প্রতিদিনই আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যর্থতার চিত্র ফুটে উঠছে। বৈদ্যুতিন প্রচারমাধ্যমেও তাদের অপকর্মের রগরগে বর্ণনা টেলিভিশনের পর্দায় প্রত্যক্ষ করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এরপরও এ দেশের মালিক আপামর জনসাধারণ একতাবদ্ধ হয়ে সরকার পতনের আন্দোলনে যোগ দিচ্ছে না। কেন? বিরোধী দল এ প্রশ্নের উত্তরে বলছে, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের নামে স্বৈরশাসন পরিচালনা করছে। সভা, সমিতি করতে দিচ্ছে না। এই দর্শনের পেছনে কিছুটা যুক্তি নিশ্চয়ই আছে। কারণ, সব ব্যর্থতার পরেও দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম থেমে নেই। বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিরাই এখন বলছে এ সরকারের সব দুর্বলতা সত্ত্বেও প্রত্যাশিত প্রবৃদ্ধির হার শতকরা ৭ ভাগ না হলেও ৬ ভাগ বা তার কিছু উপরেই হওয়ার সম্ভাবনা। আবার কৃষিক্ষেত্রে এই সরকারের সাফল্য চোখে পড়ার মতো। সফলভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে ধর্মের অপব্যাখ্যাকারী জঙ্গিদের। সর্বোপরি জনগণ এখন ভাবছে যে, বিরোধী দল ক্ষমতায় এলে তারা হবে ধর্মের অপব্যাখ্যাকারীদের হাতের পুতুল। আর ধর্মের অপব্যাখ্যাকারীরাই আলবদর, আলশামস প্রভৃতি ঐতিহাসিক নামের আড়ালে হন্তারক এবং লুটেরা বাহিনী তৈরি করে পাকিস্তানি বর্বর বাহিনীকে দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে সাহায্য করেছে।
এসব কথা বলার অর্থ এই নয় যে, আওয়ামী লীগ সরকার অব্যাহতভাবে অপশাসন চালিয়ে যাবে, আর জনগণ তাদের সমর্থন করবে বিরোধী দলের শাসনকালীন সময়ের অপকর্মের জন্য। অপকর্মগুলোর অন্যতম বাংলাভাইয়ের উত্থান। যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী হওয়া এবং বাংলাদেশের পতাকাবাহী গাড়িতে পরিদৃশ্যমান বিচরণ। বিচারক হত্যা এবং একই দিনে সারাদেশে ৫২৭টি জঙ্গি বোমার বিস্ফোরণ এবং হাওয়া ভবন থেকে তারেক রহমানের সমান্তরাল শাসন এবং লুটপাটের অনিয়ন্ত্রিত কার্যক্রম। আওয়ামী লীগ সরকার সব সরকারি দফতর, উপ-দফতর, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিদৃশ্যমান অপকর্মের রাশ টেনে ধরুক। নিয়ন্ত্রণ করুক দলীয় লোকদের অপকর্ম, যাতে জনগণ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে না নেয়। মুখ ফিরিয়ে নিলে বাংলাভাই এবং আবদুর রহমানদের সদর্প দাপাদাপি শুরু হবে। বাংলাদেশ হবে ধর্মের অপব্যাখ্যাকারী জঙ্গি রাষ্ট্র আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং সোমালিয়ার মতো।
গওসল আযম :সাবেক মহাসচিব, আইবিবি ও কলাম লেখক
রাজনীতিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে যারা নিজেদের ভাগ্য গড়েছেন, তারা আজ জনগণ কর্তৃক চিহ্নিত এবং ধিকৃত। অধ্যাপক রেহমান সোবহান যথার্থই বলেছেন, আমরা প্রত্যেকেই কাচের ঘরে বসবাস করছি। যাই করছি, জনগণ কখনও সুতীক্ষষ্টভাবে আবার কখনও বা আবছাভাবে অবলোকন করছে। কিন্তু গণমাধ্যমের কল্যাণে মানুষ সবকিছুই জানতে পারছে। তাই প্রশাসনের যে কোনো অঙ্গনে জজ মিয়ার মতো নাটক আর যাতে সাজানো না হয়, সেজন্য তীক্ষষ্ট দৃষ্টি রাখছে। এখন জনগণের অবস্থা ঘর পোড়া গরুর মতো। সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায়। জজ মিয়া নাটক যারা সাজিয়েছে তারাই আজ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের কথা বলছে না।
গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকলে একটা পর্যায়ে সুরাজনীতিবিদ, সুশিক্ষিত, পণ্ডিত, ন্যায়পরায়ণ, যুক্তিবাদী, সৎ আইনজীবী এবং সুপ্রশাসকরা সমাজের সামনের সারিতে চলে আসবে, কুরা যাবে নির্বাসনে। দেশ চলবে আইনি প্রক্রিয়ায়। দুর্নীতি, দুঃশাসন, স্বজনপ্রীতি, টেন্ডারবাজি চলে আসবে নিয়ন্ত্রণে। মানুষের দুঃখ-দৈন্য থাকলেও, থাকবে সহমর্মিতা। রাষ্ট্র থাকবে জনগণের পাশে। আয় বৈষম্য থাকলেও, না খেয়ে কেউ থাকবে না। বিনা চিকিৎসায়ও কেউ মারা যাবে না। কারণ, গণতন্ত্র গণমানুষের, মানুষের দ্বারা পরিচালিত গণমানুষের কল্যাণের জন্য। গণতন্ত্র সুশাসনের বাহন, নিয়ন্ত্রক নয়। তাই, গণতন্ত্র সৎ এবং জনহিতৈষীদের হাতে আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপ। এই প্রদীপ ব্যবহার করে, জননেতারা দেশ গঠনের দৈত্যাকৃতির বিরাট বিরাট কর্মগুলোর সুনিয়ন্ত্রণ করে স্বল্পতম সময়ে সম্পাদন করতে পারে। আবার গণতন্ত্রের খলনায়কেরা দেশে দেশে গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি আইনের গোড়ায় কুঠারাঘাত করে আইনের নামে ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীস্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য ফরমান জারি করে দেশ পরিচালনা করার প্রয়াস গ্রহণ করেছে। তাদের এ প্রয়াস কখনও চিরস্থায়ী হয়নি। দেশের গণমানুষেরও সার্বিক মঙ্গল বয়ে আনেনি।
দৈনন্দিন খবরের কাগজে প্রায় প্রতিদিনই আওয়ামী লীগ সরকারের ব্যর্থতার চিত্র ফুটে উঠছে। বৈদ্যুতিন প্রচারমাধ্যমেও তাদের অপকর্মের রগরগে বর্ণনা টেলিভিশনের পর্দায় প্রত্যক্ষ করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এরপরও এ দেশের মালিক আপামর জনসাধারণ একতাবদ্ধ হয়ে সরকার পতনের আন্দোলনে যোগ দিচ্ছে না। কেন? বিরোধী দল এ প্রশ্নের উত্তরে বলছে, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রের নামে স্বৈরশাসন পরিচালনা করছে। সভা, সমিতি করতে দিচ্ছে না। এই দর্শনের পেছনে কিছুটা যুক্তি নিশ্চয়ই আছে। কারণ, সব ব্যর্থতার পরেও দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম থেমে নেই। বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিরাই এখন বলছে এ সরকারের সব দুর্বলতা সত্ত্বেও প্রত্যাশিত প্রবৃদ্ধির হার শতকরা ৭ ভাগ না হলেও ৬ ভাগ বা তার কিছু উপরেই হওয়ার সম্ভাবনা। আবার কৃষিক্ষেত্রে এই সরকারের সাফল্য চোখে পড়ার মতো। সফলভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে ধর্মের অপব্যাখ্যাকারী জঙ্গিদের। সর্বোপরি জনগণ এখন ভাবছে যে, বিরোধী দল ক্ষমতায় এলে তারা হবে ধর্মের অপব্যাখ্যাকারীদের হাতের পুতুল। আর ধর্মের অপব্যাখ্যাকারীরাই আলবদর, আলশামস প্রভৃতি ঐতিহাসিক নামের আড়ালে হন্তারক এবং লুটেরা বাহিনী তৈরি করে পাকিস্তানি বর্বর বাহিনীকে দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে সাহায্য করেছে।
এসব কথা বলার অর্থ এই নয় যে, আওয়ামী লীগ সরকার অব্যাহতভাবে অপশাসন চালিয়ে যাবে, আর জনগণ তাদের সমর্থন করবে বিরোধী দলের শাসনকালীন সময়ের অপকর্মের জন্য। অপকর্মগুলোর অন্যতম বাংলাভাইয়ের উত্থান। যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী হওয়া এবং বাংলাদেশের পতাকাবাহী গাড়িতে পরিদৃশ্যমান বিচরণ। বিচারক হত্যা এবং একই দিনে সারাদেশে ৫২৭টি জঙ্গি বোমার বিস্ফোরণ এবং হাওয়া ভবন থেকে তারেক রহমানের সমান্তরাল শাসন এবং লুটপাটের অনিয়ন্ত্রিত কার্যক্রম। আওয়ামী লীগ সরকার সব সরকারি দফতর, উপ-দফতর, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিদৃশ্যমান অপকর্মের রাশ টেনে ধরুক। নিয়ন্ত্রণ করুক দলীয় লোকদের অপকর্ম, যাতে জনগণ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে না নেয়। মুখ ফিরিয়ে নিলে বাংলাভাই এবং আবদুর রহমানদের সদর্প দাপাদাপি শুরু হবে। বাংলাদেশ হবে ধর্মের অপব্যাখ্যাকারী জঙ্গি রাষ্ট্র আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং সোমালিয়ার মতো।
গওসল আযম :সাবেক মহাসচিব, আইবিবি ও কলাম লেখক
No comments